বাণী

ঝুলে কদমকে ডারকে ঝুলনা পে কিশোরী কিশোর।
দেখে দোউ এক এককে মুখকো চন্দ্রমা চকোর,
য্যায়সে চন্দ্রমা চকোর হোকে প্রেম নেশা বিভোর।।
মেঘ মৃদং বাজে ওহি ঝুলনাকে ছন্দ্‌ মে
রিম্‌ঝিম্‌ বাদর বরসে আনন্দ্‌ মে,
দেখনে যুগল শ্রীমুখ চন্দকো গগন ঘেরি ঘনঘটা ঘোর।।
নব নীর বরসনে কো চাতকিনী চায়
ওয়সে গোপী ঘনশ্যাম দেখ তৃষ্ণা মিটায়,
সব দেবদেবী বন্দনা গীত গায় — 
ঝরে বরসামে ত্রিভুবনকি প্রেমাশ্রুলোর।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

স্বরলিপি

বাণী

	ঢের কেঁদেছি ঢের সেধেছি, আর পারিনে, যেতে দে তাঁ’য়।
	গ’ল্‌ল না যে চোখের জলে গ’ল্‌বে কি সে মুখের কথায়।।
		যে চ’লে যায় হৃদয় দ’লে
		নাই কিছু তার হৃদয় ব’লে,
	তারে মিছে অভিমানের ছলে — ডাক্‌তে আরো বাজে ব্যথায়।।
		বঁধুর চ’লে যাওয়ার পরে
		কাঁদব লো তার পথে প’ড়ে,
তার	চরণ-রেখা বুকে ধ’রে — শেষ করিব জীবন সেথায়।।

রাগ ও তাল

রাগঃ আশা

তালঃ কাহার্‌বা / দাদ্‌রা

বাণী

কেঁদে কেঁদে নিশি হল ভোর।
মিটিল না সাধ উঠিল না চাঁদ ফিরিল কেঁদে চকোর।।
	শিয়রে দীপ নিভিয়া আসে
	ভোরের বাতাস কাঁদে হতাশে,
মালার ফুল ঝরে নিরাশে — যেন মোর আঁখি লোর।।
	আমার নয়নে নয়ন রাখি’
	চাহে শুকতারা ছলছল আঁখি,
পাপিয়ার সনে পিয়া পিয়া ডাকি — এসো এসো চিতচোর।।

রাগ ও তাল

রাগঃ ভৈরবী

তালঃ একতাল / আদ্ধা-কাওয়ালী

বাণী

ভেসে যায় হৃদয় আমার মদিনা পানে।
আসিলেন রসুলে-খোদা প্রথম যেখানে।।
উঠিল যেখানে রণি’, প্রথম তকবির ধ্বনি
লভিনু মণির খনি যথায় কোরানে।।
যথা হেরা গুহার আঁধারে প্রথম
ইসলামের জ্যোতি লভিল জনম,
করে অঝোর ধারায় যথা খোদার রহম,
ভাসিল নিখিল ভুবন যাহার তুফানে।।
লাখো আম্বিয়া আউলিয়া বাদশা ফকির
যথা যুগে যুগে আসি’করিল ভিড়
তারি ধূলাতে লুটাবো আমি নোয়া’ব শির;
নিশিদিন শুনি তাঁরি ডাক আমার পরানে।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

মোরে সেইরূপে দেখা দাও হরি।
তুমি ব্রজের বালারে রাই কিশোরীরে
ভুলাইলে যেই রূপ ধরি’।।
হরি বাজায়ো বাঁশরি সেই সাথে,
যে বাঁশি শুনিয়া ধেনু গোঠে যেত উজান বহিত যমুনাতে।
যে নূপুর শুনে ময়ূর নাচিত এসো হে সেই নূপুর পরি।।
নন্দ যশোদা কোলে গোপাল
যে রূপে খেলিতে, ক্ষীর ননী খেতে এসো সেই রূপে ব্রজ দুলাল।
যে পীত বসনে কদম তলায় নাচিতে এসো সে বেশ পরি।।
কংসে বধিলে যে রূপে শ্যাম,
কুরুক্ষেত্রে হলে সারথি এসো সেইরূপে এ ধরাধাম।
যে রূপে গাহিলে গীতা নারায়ণ, এসো সে বিরাট রূপ ধরি।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দাদ্‌রা

স্বরলিপি

বাণী

		ও কালো শশী রে, বাজায়ো না আর বাঁশী রে।
		বাঁশী শুনিতে আসি না আমি, জল নিতে আসি হে।।
		আঁচল দিয়ে মুছি বন্ধু কাজলেরই কালি,
		যায় না মোছা তোমার কালি লাগলে বনমালী;
তোমার	বাঁশী শুনে ভেসে গেল কত রাধার মুখের হাসি রে।।
		কাল নাগিনীর ফণায় নাচো, বুঝবে তুমি কিসে,
		কত কুল-বধূ মরে ঐ বাঁশরীর বিষে (বন্ধু)
		ঘরে ফেরার পথ হারায়ে ফিরি তোমার পায়ে পায়ে,
		জলের কল্‌সি জলে ডোবে, আমি আঁখি জলে ভাসি রে।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

ভিডিও

স্বরলিপি