বাণী

কার বাঁশরি বাজিল মেঠো সুরে মন উদাস করা দুপুরে (গো)।
সখি কে কাহারে চায়
আজো সুরে সুরে ঝুরে ঝুরে কাহারে ধেয়ায়
মোর মন যেতে চায় বাঁশুরিয়ার সুরের দেশে উড়ে (গো)।।
হেরি যেতে নদী পথে
সে ভাঁট ফুলেরি মালা গেঁথে ভাসায় ভাটির স্রোতে (গো)
আমার সাধ জাগে ঐ মালা যাহার দেখি সেই বঁধু রে (গো)।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

তুমি হেসে চ’লে গেলে বন্ধু তোমার কাঁটার পথে।
কাঁদিতে আমায় রেখে গেলে একলা ফুলের রথে।।
ও পথের বন্ধু! তোমার পথে যদি নিয়ে যেতে
পথের কাঁটা ঢেকে দিতাম আমার এ বুকে পেতে,
আজ সুখের রথে কাঁদি বন্ধু (তোমার) দুখের সাথী হতে।।

নাটক : ‘মধুমালা’

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ

বাণী

পুরুষ	:	কোন্ ফুলেরি মালা দিই তোমার গলে লো প্রিয়া
		বুলবুল গাহিয়া উঠে তব ফুলেল পরশ নিয়া॥
স্ত্রী	:	হাতে দিও হেনার গুছি কেশে শিরিন ফুল।
		কর্ণে দিও টগর কুঁড়ি অপ্‌রাজিতার দুল।
		বুন্দকলির মালা দিও নাই পেলে বকুল
		ফুলের সাথে হৃদয় দিতে হয় না যেন ভুল॥
পুরুষ	:	কোন ভূষণে রানী ও রূপের করি আরতি
		হয় সোনার বরণ মলিন হেরি তোমার রূপের জ্যোতি।
স্ত্রী	:	তোমার বাহুর বাঁধন প্রিয় সেই তো গলার হার
		হাতে দিও মিলন রাখি খুলবে না যা আর।
		কানে দিও কানে কানে কথার দু’টি দুল
		নিত্য নূতন ভূষণ দিও প্রেমের কামনার॥
পুরুষ	:	কোন নামেতে ডাকি সাধ না মেটে কোনো নামে
		তব নাম-গানে সব কবি হার মানে ধরাধামে।
স্ত্রী	:	সুখের দিনে সখি ব’লো সেই তো মধুর নাম
		দুখের দিনে বন্ধু ব’লে ডেকো অবিরাম।
		নিরালাতে রানী বলো শ্রবণ অভিরাম
		বুকে চেপে প্রিয়া ব’লো সেই তো আমার নাম॥

নাটিকাঃ ‘বিয়ে বাড়ি’

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

শ্রাবণ রাতের আঁধারে নিরালা ব’সে আছি বাতায়নে
রেবা নদীর খরস্রোত বহে বেগে আমার মনে॥
		দিগন্তে করুণ কাতর
		শুনি কার ক্রন্দন স্বর
ভেসে বন-মর্মর ঝরঝর সজল উতল পুবালি পবনে॥
বিরহী যক্ষ কাঁদে একাকী কোথায় কোন্ দূর চিত্রকূটে
আমার গানে যেন তার বেদনার সকরুণ ভাষা ফুটে।
		আমার মনের অলকায়
		কোন্ বিরহিণী পথ চায়
মালবিকার আঁখি-ধার ঝরে হায় অঝোর ধারায় মোর নয়নে॥

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ কাহার্‌বা

ভিডিও

স্বরলিপি

 

বাণী

রাখ রাখ রাঙা পায়, হে শ্যামরায়!
ভুলে গৃহ স্বজন সবই সঁপেছি তোমায়॥
সংসার মরু ঘোর, নাহি তরু-ছায়া,
নব নীরদ শ্যাম, আনো মেঘ-মায়া;
আনন্দ-নীপবনে নন্দ-দুলাল এসো,
বাহও উজান, হরি, অশ্রুর যমুনায়॥
একা জীবন মোর গহন ঘন ঘোর,
এসো এ বনে বনমালী, গোপ কিশোর,
কুঞ্জ রচেছি দুখ-শোক তমাল-ছায় -  
প্রেম-প্রীতির গোপী চন্দন শুকায়ে যায়॥
দারা সুত প্রিয়জন, হরি হে, নাহি চাই,
পদ্মা-পলাশ-আঁখি যদি দেখিতে পাই;
রাখাল-রাজা এসো, এসো হে ঋষিকেশ,
গোকুলে লহ ডাকি’, অকূলে ভাসি হায়॥

রাগ ও তাল

রাগঃ তিলক-কামোদ

তালঃ আদ্ধা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

থির হয়ে তুই ব’স দেখি মা খানিক আমার আঁখির আগে
দেখব নিত্য লীলাময়ী থির হলে তুই কেমন লাগে।।
	শান্ত হ’লে ডাকাত মেয়ে
	কেমন দেখায় দেখব চেয়ে (মা গো)
চিন্ময় শিব শম্ভু কেন চরণ-তলে শরণ মাগে।।
দেখব চেয়ে জননী তুই সাকারা না নিরাকারা
কেমন করে কালি হয়ে নামে ব্রক্ষ্মজ্যোতিধারা।
	কোলে নিতে কোলের ছেলে
	শ্মশান জাগিস বাহু মেলে
কেমন ক’রে মহামায়া তোর বুকে মায়া জাগে।।

রাগ ও তাল

রাগঃ ইমন-ভূপালী

তালঃ ঝাঁপতাল

ভিডিও

স্বরলিপি