মায়ের আমার রূপ দেখে যা
বাণী
মায়ের আমার রূপ দেখে যা মা যে আমার কেবল জ্যোতি। (মার) কৌশিকি রূপ দেখ্ রে চেয়ে, মা, শুদ্ধা মহা স্বরস্বতী।। পরম শুভ্র জ্যোতির্ধারায় নিখিল বিশ্ব যায় ডুবে যায়। কোটি শ্বেতশতদলে বিরাজে মা বেদবতী।। সপ্তসর্গ সপ্ত পাতাল শুদ্ধ হয়ে উঠল নেয়ে সাত্ত্বিকি মোর জগন্মাতার জ্যোতির্সুধার প্রসাদ পেয়ে। নৃত্যময়ী শব্দময়ী কালী এলো শান্ত কল্যাণ-দীপ জ্বালি’ দেখ রে পরমাত্মায় সব জননী সে জ্যোতিষ্মতী।।
ফুরিয়ে এলো রমজানেরি মোবারক মাস
বাণী
ফুরিয়ে এলো রমজানেরি মোবারক মাস আজ বাদে কাল ঈদ তবু মন করে উদাস।। রোজা রেখেছিলি, হে পরহেজগার মোমিন! ভুলেছিলি দুনিয়াদারি রোজার তিরিশ দিন; তরক করেছিলি তোরা কে কে ভোগ-বিলাস।। সারা বছর গুনাহ যত ছিল রে জমা, রোজা রেখে খোদার কাছে পেলি সে ক্ষমা, ফেরেশতা সব সালাম করে কহিছে সাবাস।।
নাটিকাঃ ‘ঈদল ফেতর’
চোখের বাঁধন খুলে দে মা
বাণী
চোখের বাঁধন খুলে দে মা খেলব না আর কানামাছি। আমি মার খেতে আর পারি না মা এবার বুড়ি ছুঁয়ে বাঁচি।। তুই পাবি অনেক মেয়ে ছেলে যাদের সাধ মেটেনি খেলে খেলে, তুই তাদের নিয়েই খেল না মা গো শ্রান্ত আমি রেহাই যাচি। দুঃখ-শোক-ঋণ-অভাব ব্যাধি মায়ার খেলুড়িরা মিলে, শত দিকে শত হাতে আঘাত হানে তিলে তিলে। চোর হয়ে মা আর কত দিন ঘুরব ভবে শান্তিবিহীন, তোর অভয় চরণ পাই না কেন মা তোর এত কাছে আছি।।