বাণী
পতিত উধারণ জয় নারায়ণ কমলাপতে জয় ভ্যত্ত্ব-ভ্যয়-হ্যর্যণ জয় জ্যগদীশ হ্যরে।।
নাটিকাঃ ‘জন্মাষ্টমী’
রাগ ও তাল
রাগঃ
তালঃ
জাগো নারী জাগো বহ্নি-শিখা। জাগো স্বাহা সীমন্তে রক্ত-টিকা।। দিকে দিকে মেলি’ তব লেলিহান রসনা, নেচে চল উন্মাদিনী দিগ্বসনা, জাগো হতভাগিনী ধর্ষিতা নাগিনী, বিশ্ব-দাহন তেজে জাগো দাহিকা।। ধূ ধূ জ্ব’লে ওঠ ধূমায়িত অগ্নি, জাগো মাতা, কন্যা, বধূ, জায়া, ভগ্নী! পতিতোদ্ধারিণী স্বর্গ-স্খলিতা জাহ্নবী সম বেগে জাগো পদ-দলিতা, মেঘে আনো বালা বজ্রের জ্বালা চির-বিজয়িনী জাগো জয়ন্তিকা।।
রাগঃ বৃন্দাবনী-সারং
তালঃ ত্রিতাল
শিল্পীঃ কোরাস
১.
২.
খোদার হবিব হলেন নাজেল খোদার ঘর ঐ কাবার পাশে। ঝুঁকে’ প’ড়ে আর্শ কুর্সি, চাঁদ সূরয তাঁয় দেখতে আসে।। ভেঙে পড়ে মূরত মন্দির, লা’ত মানাত, শয়তানী তখ্ত, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু’র উঠিছে তক্বির আকাশে।। খুশির মউজ তুফান তোরা দেখে যা মরুভূমে, কোহ-ই-তূরের পাথরে আজ বেহেশ্তী ফুল ফুটে’ হাসে।। য়্যেতিম-তারণ য়্যেতিম হয়ে এলো রে এই দুনিয়ায়, য়্যেতিম মানুষ-জাতির ব্যথা নৈলে বুঝ্ত না সে।। সূর্য ওঠে, ওঠে রে চাঁদ, মনের আঁধার যায় না তায়, হৃদ-গগন যে কর্ল রওশন্, সেই মোহাম্মদ ঐ রে হাসে। আপন পুণ্যের বদ্লাতে যে মাগিল মুক্তি সবার, উম্মতি উম্মতি ক’য়ে দেখ্ আঁখি তাঁর জলে ভাসে।।
রাগঃ ভৈরবী মিশ্র
তালঃ কাহার্বা
ঘুমায়েছে ফুল পথের ধূলায় (ওগো) জাগিয়ো না উহারে ঘুমাইতে দাও। বনের পাখী ধীরে গাহ গান দখিনা হাওয়া ধীরে ধীরে বয়ে যাও।। এখনো শুকায়নি চোখে তারই জল এখনো আঁধারে হাসি ছলছল প্রভাত রবি শুকায়ো না তায় ধীরে কিরণে তাহারি নয়নে চাও।। সামলে পথিক ফেলিয়ো চরন ঝরেছে হেথায় ফুলেরও জীবন। ভুলিয়া দল না ঝরা পাতাগুলি ফুল সমাধি থাকিতে পারে হেথাও।।
রাগঃ দেশ
তালঃ কাহার্বা
তুমি বিরাজ কোথা হে উৎসব দেবতা মম গৃহ অঙ্গনে এসো সঙ্গী হয়ে আনো আনন্দ বারতা॥ পূজা সম্ভারে প্রসন্ন দৃষ্টি হানো শুভ শঙ্খ বাজাও দশদিক জাগানো হে মঙ্গলময়! আসি’ অভয় দানো আনো প্রভাত আকাশ সম নির্মলতা॥ লহ বিহগের গীতি অভিনন্দন চাঁদের থালিকা হতে গোপীচন্দন আনন্দ অমরার নন্দন হে প্রণত কর চরণে কহ কথা কহ কথা॥
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা