বাণী

ছল্‌কে গাগরি গোরী ধীরে ধীরে যাও,
পলকে পরান নিতে বারেক ফিরে চাও।।
	যৌবন-ভার-নত
	ক্ষীণ তনু সহে কত,
পরানের বিনিময়ে তব ভার মোরে দাও।।
ঝলকে বিজলি-জ্বালা মদির নয়ন তলে
পতঙ্গ পোড়ে অনলে তবু সে পড়ে না জলে,
নয়নে চাহিয়া দহি, নয়ন ফিরায়ে দাও।।

রাগ ও তাল

রাগঃ পিলু-বারোয়াঁ

তালঃ

ভিডিও

বাণী

পুরুষ	:	(আমি) মুস্‌লিম যুবা, মোর হাতে বাঁধা আলির জুল্‌ফিকার।
স্ত্রী	:	(আমি) মুস্‌লিম নারী জ্বালিয়া চেরাগ ঘুচাই অন্ধকার।।
পুরুষ	:	ধরিয়া রাখিতে দীনের নিশান
		আনন্দে করি জান কোরবান,
স্ত্রী	:	কত ছেলে মোর শহীদ হয়েছে মরুতে কারাবালার।
				আমি নন্দিনী মা ফাতেমার।।
পুরুষ	:	য়ুরোপ-এশিয়া-আফ্রিকা জুড়ে ছড়ানু খোদার বাণী,
স্ত্রী	:	মোর একা গৃহ-মক্কাতে আমি আনি জম্‌জম্‌ পানি।
পুরুষ	:	(আমি) জিনিব পৃথিবী আছে মোর আশা
স্ত্রী	:	(আমি) প্রাণে দেই তেজ, বুকে ভালোবাসা,
পুরুষ	:	আমি মুস্‌লিম যুবা
স্ত্রী	:	আমি মুস্‌লিম নারী,
উভয়ে	:	দুইধারী তলোয়ার।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ

বাণী

চপল আঁখির ভাষায়, হে মীনাক্ষী ক’য়ে যাও।
না-বলা কোন্ বাণী বলিতে চাও॥
	আড়ি পাতে নিঝ্‌ঝুম বন
	আঁখি তুলি’ চাহিবে কখন,
আঁখির তিরস্কারে ঐ বন-কান্তারে ফুল ফোটাও॥
নিটোল আকাশ টোল খায় তোমারি চাওয়ায়, হে মীনাক্ষী,
নদী-জলে চঞ্চল সফরী লুকায়, হে মীনাক্ষী!
	ওই আঁখির করুণা
	ঢালো রাগ অরুণা,
আঁখিতে আঁখিতে ফুল-রাখি বেঁধে দাও॥

রাগ ও তাল

রাগঃ মীনাক্ষী (নজরুল-সৃষ্ট রাগ)

তালঃ ত্রিতাল

স্বরলিপি

বাণী

ঐ পথ চেয়ে থাকি আর কত বনমালী।
করে কানাকানি লোক, দেয় ঘরে পরে গালি।।
	মোর কুলের বাঁধন খুলে
	হায় ভাসালে অকুলে,
শেষে লুকালে গোকুলে — এ কি রীতি চতুরালি।।

রাগ ও তাল

রাগঃ খাম্বাজ-পিলু

তালঃ কাহার্‌বা

বাণী

দেখা দাও, দাও দেখা, ওগো দেবতা।
মন্দিরে পূজারিণী আশাহতা॥
ধূপ পুড়িয়া গেছে, শুকায়েছে মালা,
বন্ধ হ’ল বা দ্বার, একা কুলবালা।
প্রভাতে জাগিবে সবে, রটিবে বারতা॥
জাগো জাগো দেবতা শূন্য দেউলে,
আরতি উঠিছে মোর বেদনার ফুলে।
বাণীহীন মন্দির, কহ কহ কথা॥

রাগ ও তাল

রাগঃ নাগধ্বনি কানাড়া

তালঃ মধ্যমান

বাণী

চরণ ফেলি গো মরণ-ছন্দে মথিয়া চলি গো প্রাণ।
মর্তের মাটি মহিমান করি স্বর্গেরে করি ম্লান।।
	চিতার বিভূতি মাখিয়া গায়
	লজ্জা হানি গো অন্নদায়,
বাঁধিয়াছি বিদ্যুল্লাতায় — দেবরাজ হতমান।
পাতাল ফুঁড়িয়া করি গো মাতাল রসাতল-অভিযান।।

নাটিকা : ‘সেতু-বন্ধ’

রাগ ও তাল

রাগঃ খাম্বাজ

তালঃ আড় খেম্‌টা