বকুল চাঁপার বনে কে মোর
বাণী
বকুল চাঁপার বনে কে মোর চাঁদের স্বপন জাগালে — অনুরাগের সোনার রঙে হৃদয়-গগন রাঙালে।। ঘুমিয়ে ছিলাম কুমুদ-কুঁড়ি বিজন ঝিলের নীল জলে পূর্ণ শশী তুমি আসি’ আমার সে ঘুম ভাঙালে।। হে মায়াবী তোমার ছোঁয়ায় সুন্দর আজ আমার তনু তোমার মায়া রচিল মোর বাদল মেঘে ইন্দ্র ধনু। তোমার টানে হে দরদি দোল খেয়ে যায় কাঁদন-নদী কূল হারা মোর ভালোবাসা আজকে কূলে লাগালে।।
ভুলে রইলি মায়ায় এসে ভবে
বাণী
দ্বৈত : ভুলে রইলি মায়ায় এসে ভবে তুই ভুলবি ভুলের খেলা কবে॥ স্ত্রী : নিবু নিবু তোর জীবন-বাতি শেষ হলো সুখ-রাতি, পুরুষ : রাত পোহালে সুখের সাথী সঙ্গে নাহি রবি॥ স্ত্রী : যাঁর কৃপায় তুই রইলি সুখে ডাক্লি না রে তারে পুরুষ : তুই কি নিয়ে হায় তাহার কাছে যাবি পরপারে। স্ত্রী : জমালি যা তুই জীবন ভ’রে পিছু প’ড়ে রবে পুরুষ : দারাসুত লবে বিভব রতন পাপের বোঝা নাহি লবে॥ স্ত্রী : স্রোতের মতো সময যে যায় নিয়ে শরণ প্রভুর পায় পুরুষ : কৃপা-সিন্ধুর কৃপা পেলে ত’রে যাবি তুই তবে॥
লাম্ পম্ লাম্ পম্ লাম্ পম্ পম্
বাণী
উপস্থাপকের বক্তব্যঃ [লেডিস্ এ্যান্ড জেন্টেল্ম্যান ! আজ আমাদের এই প্রীতি সম্মিলনে আপনারা যে অনুগ্রহ ক’রে যোগদান করেছেন, তার জন্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আজকের অনুষ্ঠানে সর্ব প্রথমেই আপনাদের অভিবাদন করবেন লোক-প্রিয় হাস্যরসিক শ্রী রঞ্জিত রায়। তিনি পরিবেশন করবেন ‘নাচের চুম্বক’। অর্থাৎ প্রত্যেক শ্রেণীর নৃত্যের সারটুকু। ইয়েস্ রেড়ি বয়, ওয়ান ! টু !!] লাম্ পম্ লাম্ পম্, লাম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্। দুর্বল ডান্সের লম্-ফম্, ফম্ ঝম্-ফম্ ভুড়ি কম্-পম্ মারে ডম্ফাই দিল্লী বোম্বাই হনুলুলু হংকং॥ বাঁশের কঞ্চি এগার ইঞ্চি নাচে মেমের বোন্ঝি, হ্যাঁদা-খ্যাঁদার পরান ছ্যাঁদা, ভিজল ঘামে গেঞ্জি, তার ভিজল ঘামে গেঞ্জি। কেৎরে চক্ষু দেখে মট্কু, আরে ও-চামারু ছক্কু — সে চোম্ড়ায় দাড়ি গুম্ফম্॥ ল্যাংড়া-লেংড়ি হিল্লায় ঠেংরি, উস্খুস্, করে চ্যাংড়া-চেংড়ি। যেন এই ট্যাংরার হাটে গল্দা চিংড়ি ঝুড়িতে খেলে পিং-পং॥