ওমা দনুজ-দলনী মহাশক্তি
বাণী
ওমা দনুজ-দলনী মহাশক্তি নমো অনন্ত কল্যাণ-দাত্রী (নমো)। পরমেশ্বরী মহিষ-মর্দিনী চরাচর-বিশ্ব-বিধাত্রী (নমো নমঃ)।। সর্বদেব-দেবী তেজোময়ী অশিব-অকল্যাণ-অসুর-জয়ী, দশভুজা তুমি মা, ভীতজন-তারিণী জননী জগৎ-ধাত্রী।। দীনতা ভীরুতা লাজ গ্লানি ঘুচাও, দলন কর মা লোভ দানবে; রূপ দাও, জয় দাও, যশ দাও, মান দাও, দেবতা কর ভীরু মানবে। শক্তি বিভব দাও, দাও মা আলোক দুঃখ-দারিদ্র্য অপগত হোক্, জীবে জীবে হিংসা, এই সংশয় (মাগো) দূর হোক পোহাক এ দুর্যোগ রাত্রি।।
জহরত পান্না হীরার বৃষ্টি
বাণী
পুরুষ : জহরত পান্না হীরার বৃষ্টি তব হাসি-কান্না চোখের দৃষ্টি তারও চেয়ে মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি॥ স্ত্রী : কান্না-মেশানো পান্না নেবো না, বঁধু। এই পথেরই ধূলায় আমার মনের মধু করে হীরা মানিক সৃষ্টি মিষ্টি আরো মিষ্টি॥ পুরুষ : সোনার ফুলদানি কাঁদে লয়ে শূন্য হিয়া এসো মধু-মঞ্জরি মোর! এসো প্রিয়া, প্রিয়া! স্ত্রী : কেন ডাকে বউ কথা কও, বউ কথা কও, আমি পথের ভিখারিনী গো, নহি ঘরের বউ। কেন রাজার দুলাল মাগে মাটির মউ। বুকে আনে ঝড়, চোখে বৃষ্টি তার সকরুণ দৃষ্টি তবু মিষ্টি॥
সিনেমাঃ চৌরঙ্গী
ফুরাবে না এই মালা গাঁথা মোর
বাণী
ফুরাবে না এই মালা গাঁথা মোর ফুরাবে না এই ফুল এই হাসি ঐ চাঁপার সুরভি ভুল নহে, ভুল নহে, নহে ভুল॥ জানি জানি মোর জীবনের সঞ্চয়, রসঘন-মাধুরীতে হবে মধুময় তবে কেন আমার বকুল-কুঞ্জে বাঁশরি হইল আকুল॥ কৃষ্ণা তিথিতে নাই যদি হাসে চাঁদ, ফুরাবে না মোর পূর্ণ রসের সাধ যমুনার ঢেউ থাকুক আমার (আমি) নাই দেখিলাম কূল॥
চলচ্চিত্রঃ ‘দিকশূল’