Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

বঁধু আমি ছিনু বুঝি বৃন্দাবনের

বাণী

বঁধু	আমি ছিনু বুঝি বৃন্দাবনের রাধিকার আঁখি-জলে।
	বাদল সাঁঝের যুঁই ফুল হয়ে আসিয়াছি ধরাতলে।।
তাই	যেমনি মিলন সাধ ওঠে জেগে
তুমি	লুকাও হে চাঁদ বিরহের মেঘে,
আমি	পূবালী পবনে ঝরে যাই বনে দলগুলি যেই খোলে।।
বঁধু	এই বুঝি হায় নিয়তির লেখা মিলন আমার নহে —
	ক্ষনিকের শুভ-দৃষ্টি লভিয়া কাঁদিব পরম বিরহে।
			বুঝি মিলন আমার নহে —
		আসিব না আমি মাধবী নিশীথে
		বরষায় শুধু আসিব ঝুরিতে,
	অসহায় ধারা-স্রোতে ভেসে যাব, মালা হব নাকো গলে।।

আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো

বাণী

আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো, চলো আমার বাড়ি
ওগো ভিনগেরামের নারী
তোরে সোনাল ফুলের বাজু দেবো চুড়ি বেলোয়ারি।।
তোরে বৈঁচী ফুলের পৈঁচী দেবো কলমিলতার বালা,
রক্ত-শালুক দিবো পায়ে, পরবে আলতা তা'রি।।
হলুদ-চাঁপার বরণ কন্যা এসো আমার নায়
সরষে ফুলের সোনার রেণু মাখাবো ওই গায়!
ঠোঁটে দিবো রাঙা পলাশ মহুয়া ফুলের মউ,
বকুল-ডালে ডাকবে পাখি, 'বউ গো কথা কও!'
আমি সব দিবো গো, যা পারি আর যা দিতে না পারি।।

প্রেম নগরকা ঠিকানা করলে

বাণী

প্রেম নগরকা ঠিকানা করলে প্রেম নগরকা ঠিকানা।
ছোড় করিয়ে দোদিন কা ঘর ওহি রাহপে জানা।।
	দুনিয়া দওলত হ্যায় সব মায়া
	সুখ দুখ দো হ্যায় জগ কা কায়া
দুখকো তু প্রেম সে গলে লাগালে আগে না পছতানা।।
	আতি হ্যায় যব রাত আঁধেরি
	ছোড় তু মায়া বন্ধন-ভারি
প্রেম নগর কি কর তৈয়ারি, আয়া হ্যায় পরোয়ানা।।

বসিয়া নদী-কূলে এলোচুলে

বাণী

বসিয়া নদী-কূলে,এলোচুলে			কে উদাসিনী
কে এলে, পথ ভুলে, এ অকূলে		বন-হরিণী।।
কলসে জল ভরিয়া চায় করুণায়		কুল-বধূরা,
কেঁদে যায় ফুলে, ফুলে, পদমূলে,		সাঁঝ-তটিনী।।
দলিয়া কত ভাঙা-মন, ও চরণ,		করেছ রাঙা
কাঁদায়ে কত না দিল, এলে নিখিল		মন-মোহিনী।।
হারালি গোধূলি-লগন কবি,			কোন নদী কিনারে,
একি সেই স্বপন-চাঁদ, পেতেছে ফাঁদ		প্রিয়ার সতিনী।।

তুমি দুখের বেশে এলে বলে

বাণী

তুমি দুখের বেশে এলে বলে ভয় করি কি হরি।
দাও ব্যথা যতই তোমায় ততই নিবিড় করে ধরি।
			আমি ভয় করি কি হরি।।
	আমি শূন্য করে তোমার ঝুলি
	দুঃখ নেব বক্ষে তুলি,
আমি করব দুঃখের অবসান আজ সকল দুঃখ বরি।।
	কত সে মন কত কিছুই
	হজম করে ফেলি নিতুই,
এক মনই তো দুঃখ দেবে তারে নাহি ডরি।।
	তুমি তুলে দিয়ে সুখের দেয়াল,
	ছিলে আমার প্রাণের আড়াল,
আজ আড়াল ভেঙে দাঁড়ালে মোর সকল শূন্য হরি।।

জাগো বনলক্ষ্মী জোছনা বিগলিত

বাণী

জাগো বনলক্ষ্মী! জোছনা বিগলিত চৈতালি নিশীথে।
রাঙাও দশদিশি লজ্জা-অরুণ রূপ-সজ্জায় বনশ্রীতে।।
	তব আলোছায়ার ডুরে শাড়ির আঁচল
	লুটাক বকুল তলে সুখ-বিহ্বল,
তব লতা কবরী হের পুষ্প ভারে হ’ল —
	অবনমিতা অগ্নি অসম্বৃতে।।
পর গিরি-ঝর্নার শতনরী হার হে বনলক্ষ্মী!
বিহর-শীর্ণা দেহে (নব যৌবনের) জাগুক জোয়ার হে বনলক্ষ্মী!
	ঝংকৃত হোক বনভূমি নিঝ্ঝুম
	পুষ্পিত মাধবীর পর কঙ্কণ,
আলতা পর কলি পলাশ রঙ্গন — ভ্রমর-গুঞ্জন-নূপুর-গীতে।।

১. বিহগিত

নাটক : ‘মধুমালা’ (বন-বালিকাদের গান)

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan