
বর্ণানুক্রমে
নোটিশ বোর্ড
জনপ্রিয়
কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
আজকে শাদী বাদ্শাজাদীর পান করো শিরাজি।। নেশার ঝোঁকে চোখে চোখে খেলুক আতস বাজি (সবে) পান করো শিরাজি।। সামনে মোরা যাকে পাব রঙিন পানি পান করাব প্রাণে খুশির রঙ করাব নেচে খেয়ে আজি সবে পান করো শিরাজি।।
রেকর্ড-নাটিকাঃ ‘লায়লী মজনু’
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
আজি গানে গানে ঢাক্ব আমার গভীর অভিমান। কাঁটার ঘায়ে কুসুম ক’রে ফোটাব মোর প্রাণ।। ভুলতে তোমার অবহেলা গান গেয়ে মোর কাট্বে বেলা, আঘাত যত হান্বে বীণায় উঠ্বে তত তান।। ছিড়লে যে ফুল মনের ভুলে আমি গাঁথব মালা সেই ফুলে, (ওগো) আস্বে যখন বন্ধু তোমার কর্ব তা’রে দান।। (আজি) কথায় কথায় মিলায়ে মিল কবি রে, তোর ভরল কি দিল্, তোর শূন্য হিয়া, শূন্য নিখিল মিল পেল না প্রাণ।।
রাগঃ পিলু-খাম্বাজ
তালঃ কাহার্বা
শিল্পীঃ সুজিত মুস্তফা
বন তমালের শ্যামল ডালে দোলে ঝুলন দোলায় যুগল রাধা শ্যাম। কিশোরী পাশে কিশোর হাসে ভাসে আনন্দ সাগরে আজ ব্রজধাম।। তড়িত লতায় যেন জড়িত জলধরে ওগো যুগল রূপ হেরি মুনির মনোহরে পুলকে গগন ছাপিয়া বারি করে বাজে যমুনা তরঙ্গে শ্যাম শ্যাম নাম।। বন ময়ুর নাচে ঘন দেয়ার তালে দোলা লাগে কেতকী কদম ডালে। আকাশে অনুরাগে ইন্দ্রধনু জাগে হেরে ত্রিলোক থির হয়ে রূপ অভিরাম।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
কি নাম ধ'রে ডাকবো তোরে মা তুই দে ব'লে ওমা কি নাম ধ'রে কাঁদলে পরে ধ'রে তুলিস কোলে (মাগো)।। বনে খুঁজি মনে খুঁজি পটে দেখি ঘটে পূজি মন্দিরে যাই কেঁদে লুটাই মাগো — পাষাণ প্রতিমা মা তোর একটুও না টলে।। কোল যদি না দিবি মাগো, আনলি কেন ভবে, আমি জনম নিয়ে এসেছি যে তোর কোলেরই লোভে। আমি রইতে নারি মা না পেয়ে, মরণ দে মা তাহার চেয়ে এ-ছার জীবনে কোন প্রয়োজন মাগো আমি কোটি বার মা মরতে পারি মা যদি পাই ম'লে।।
রাগঃ
তালঃ দাদ্রা
নব কিশলয়-রাঙা শয্যা পাতিয়া বালিকা-কুঁড়ির মালিকা গাঁথিয়া আমি একেলা জাগি রজনী বঁধু,এলো না তো কই সৃজনী, বিজনে বসিয়া রচিলাম বৃথা বনফুল দিয়া ব্যজনী। কৃষ্ণচূড়ার কলিকা অফুট আমি তুলি আনিবৃথা রচিনু মুকুট, মোর হৃদয়ের রাজা এলো না, মোর হৃদি-সিংহাসন শূন্য রহিল আমি যাহার লাগিয়া বাসর সাজাই সে ভাবে মিছে এ খেলনা (সখি)। সে-যে জীবন লইয়া খেলা করে সখি, আমি মরণের তীরে ব'সে তা'রে ডাকি হেসে যায় বঁধু আনঘরে সে-যে জীবন লইয়া খেলা করে। সে-যে পাষাণের মুরতি বৃথা পূজা-আরতি নিবেদন করি তার পায়: সাধে কি গো বলে সবে পাষাণ গলেছে কবে? তবু মন পাষাণেই ধায় (সখি রে)। আমি এবার মরিয়া পুরুষ হইব,বঁধু হবে কুলবালা দিয়ে তারে ব্যথা যাব যথাতথা বুঝিবে সেদিন কালা, বিরহিণীর কি যে জ্বালা তখনি বুঝিবে কালা। দিয়ে তারে ব্যথা যাব যথাতথা বুঝিবে সেদিন কালা।।
রাগঃ
তালঃ ফের্তা (দাদ্রা ও কাহার্বা)
আগের মত আমের ডালে বোল ধরেছে বউ। তুমিই শুধু বদ্লে গেছ, আগের মানুষ নও।। তেম্নি আজো তোমার নামে উথলে মধু গোলাপ-জামে, উঠ্ল পু’রে জামরুলে রস, মহুল ফুলে মউ।। ডালিম-দানায় রং ধরেছে, ডাঁশায় নোনা আতা, তোমার পথে বিছায় ছায়া ছাতিম তরুর ছাতা। তেম্নি আজো নিমের ফুলে ঝিম্ হয়ে ঐ ভ্রমর দুলে, হিজল-শাখায় কাঁদছে পাখি বউ গো কথা কও।।
রাগঃ বসন্ত মিশ্র
তালঃ দাদ্রা
Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.
Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan