Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

ফুটলো যেদিন ফাল্গুনে হায় প্রথম গোলাপ-কুঁড়ি

বাণী

ফুটলো যেদিন ফাল্গুনে, হায়, প্রথম গোলাপ-কুঁড়ি
বিলাপ গেয়ে বুলবুলি মোর গেল কোথায় উড়ি।।
	কিসের আশায় গোলাপ বনে
	গাইতো সে গান আপন মনে,
লতার সনে পাতার সনে খেতো লুকোচুরি (হায়)
সেই লতাতে প্রথম প্রেমের ফুটলো মুকুল যবে
পালিয়ে গেল ভীরু পাখি অমনি নীরবে।
	বাসলে ভালো যে জন কাঁদে
	বাঁধবো তা'রে কোন সে ফাঁদে,
ফুল নিয়ে তাই অবসাদে বনের পথে ঘুরি (হায়)।।

বউ কথা কও বউ কথা কও

বাণী

বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানিনী
সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী।।
সে কাঁদন শুনি হের নামিল নভে বাদল
এলো পাতার বাতায়নে যুঁই চামেলী কামিনী।।
আমার প্রাণের ভাষা শিখে ডাকে পাখি পিউ কাঁহা
খোঁজে তোমায় মেঘে মেঘে আঁখি মোর সৌদামিনী।।

চোখের বাঁধন খুলে দে মা

বাণী

		চোখের বাঁধন খুলে দে মা খেলব না আর কানামাছি।
আমি		মার খেতে আর পারি না মা এবার বুড়ি ছুঁয়ে বাঁচি।।
			তুই পাবি অনেক মেয়ে ছেলে
			যাদের সাধ মেটেনি খেলে খেলে,
তুই		তাদের নিয়েই খেল না মা গো শ্রান্ত আমি রেহাই যাচি।
		দুঃখ-শোক-ঋণ-অভাব ব্যাধি মায়ার খেলুড়িরা মিলে,
		শত দিকে শত হাতে আঘাত হানে তিলে তিলে।
			চোর হয়ে মা আর কত দিন 
			ঘুরব ভবে শান্তিবিহীন,
তোর		অভয় চরণ পাই না কেন মা তোর এত কাছে আছি।।

আয় রণজয়ী পাহাড়ি দল

বাণী

আয় রণজয়ী পাহাড়ি দল
শক্তি-মাতাল বুনো পাগল
থৈ থৈ তা তা থৈ থৈ
নেচে আয় রে দৃপ্ত পায়।
গিরি দরি বন ভাসায় যেমন পার্বতীয়া ঝর্নাজল।
আন তীর ধনু বর্শা হান্ বাজা রে শিঙ্গা বাজা মাদল।।

নাটিকাঃ ‘সুরথ উদ্ধার’

কেন প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া

বাণী

কেন		প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া
		কাঁদিয়া কাঁদিয়া কাঁদিয়া গো।
আমি		যত ভুলি ভুলি করি, তত আঁকড়িয়া ধরি
		শ্যামের সে রূপ ভোলা কি যায়, নিখিল শ্যামল যার শোভায়
		আকাশে সাগরে বনে কান্তারে লতায় পাতায় সে রূপ ভায়।
আমার		বঁধুর রূপের ছায়া বুকে ধরি’ আকাশ-আরশি নীল গো
বহে		ভুবন প্লাবিয়া কালারে ভাবিয়া কালো সাগর-সলিল গো। সখি গো —
		যদি ফুল হয়ে ফুটি তরু-শাখে, সে যে পল্লব হয়ে ঘিরে থাকে। সখি গো —
আমি		যেদিকে তাকাই হেরি ও-রূপ কেবল
সে যে		আমারি মাঝারে রহে করি’ নানা ছল
সে যে		বেণী হয়ে দোলে পিঠে চপল চতুর।
সে যে		আঁখির তারায় হাসে কপট নিঠুর।
		তারে কেমনে ভুলিব, সখি কেমনে ভুলিব।
থাকে		কবরী-বন্ধে কালো ডোর হয়ে কাল্‌ফণী কালো কেশে গো
থাকে		কপালের টিপে, চোখের কাজলে কপোলের তিলে মিশে’ গো!
আমার 	এ-কূল ও-কূল দু’কূল গেল।
		কূলে সই পড়িল কালি সেও কালো রূপে এলো।
রাখি		কি দিয়া মন বাঁধিয়া, বাঁধিয়া বাঁধিয়া বাঁধিয়া গো।।

কেন মনোবনে মালতী-বল্লরি দোলে

বাণী

কেন	মনোবনে মালতী-বল্লরি দোলে - জানি না।
কেন	মুকুলিকা ফুটে ওঠে পল্লব-তলে - জানি না।।
কেন	ঊর্মিলা-ঝরনার পাশে
সে	আপন মঞ্জরি-ছায়া দেখে' হাসে,
কেন	পাপিয়া কুহু মুহু মুহু বোলে, জানি না।।
চৈতালি-চাঁপা কয়, মালতী শোন
শুনেছিস বুঝি মধুকর গুঞ্জন,
তাই বুঝি এত মধু সুরভি উথলে —
মধু-মালতী বলে, জানি না, জানি না।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan