ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে
বাণী
ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে হেরা গিরির ’পরে। শিরে তাঁহার লক্ষ কোটি চাঁদের আলো ঝরে।। কী অপরূপ জ্যোতির ধারা নীল আসমান হ’তে নামে বিপুল স্রোতে, হেরা পাহাড় বেয়ে বহে সাহারা মরু পথে, সেই জ্যোতিতে দুনিয়া আজি ঝলমল করে।। আগুন বরণ ফেরেশ্তা এক এসে, ‘খোদার হাবিব, জাগো জাগো’, বলে হেসে হেসে। নবুয়তের মোহর দিল বাজুতে তাঁর বেঁধে তাজিম ক’রে কদমবুসি করে কেঁদে কেঁদে, সেই নবীরই নামে আজি দুনিয়া দরুদ পড়ে।।
হার মানি ননদিনী
বাণী
হার মানি ননদিনী মুখর মুখের বাণী শুনি তোর লজ্জাও লাজ সখি ভোলে পুলকে প্রাণ মন দোলে দোলে।। পলকের চাহনিতে কে জানে কেমনে প্রাণে এলো এত মধু এত লাজ নয়নে বাহিরে নীরব কথার কুহু অন্তরে মুহুমুহু বোলে বোলে মুহু মুহু কুহু কুহু বোলে।। তোরি মত ছিনু সই বনের কুরঙ্গী মানি নাই কোনদিন লাজের ভ্রুভঙ্গি। মধুরা মুখরা ওলো! মিষ্টি মুখের তোর সব মধু খেয়েছে কি ঠাকুর জামাই চোর? তব অভিনব বাণী হিল্লোলে গুন্ঠন আপনি খোলে পুলকে প্রাণ মন দোলে।।
নাটিকাঃ ‘প্রীতি উপহার’
আমি সূর্যমুখী ফুলের মত দেখি তোমায়
বাণী
আমি সূর্যমুখী ফুলের মত দেখি তোমায় দূরে থেকে দলগুলি মোর রেঙে ওঠে তোমার হাসির কিরণ মেখে’।। নিত্য জানাই পেম-আরতি যে পথে, নাথ, তোমার গতি ওগো আমার ধ্রুব-জ্যোতি সাধ মেটে না তোমায় দেখে’।। জানি, তুমি আমার পাওয়ার বহু দূরে, হে দেবতা! আমি মাটির পূজারিণী, কেমন ক’রে জানাই ব্যথা। সারা জীবন তবু, স্বামী, তোমার ধ্যানেই কাঁদি আমি সন্ধ্যাবেলায় ঝরি যেন তোমার পানে নয়ন রেখে’।।