রক্ষা-কালীর রক্ষা-কবচ আছে আমায় ঘিরে
বাণী
রক্ষা-কালীর রক্ষা-কবচ আছে আমায় ঘিরে মায়ের পায়ের ফুল কুড়িয়ে বেঁধেছি মোর শিরে॥ মা’র চরণামৃত খেয়ে অমৃতে প্রাণ আছে ছেয়ে, দুঃখ অভাব ভাবনার ভার দিয়েছি মা ভবানীরে॥ তারা নামের নামাবলী জড়িয়ে আমার বুকে, মায়ের কোলে শিশুর মত ঘুমাই পরম সুখে। মা’র ভক্তের চরণ ধূলি নিয়েছি মোর বক্ষে তুরি মায়ের পূজার প্রসাদ পেতে আমি আসি ফিরে ফিরে॥
আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি
বাণী
আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি তোমাদের সুরের সভায় এই অজানায় লহ গো ডাকি'।। তোমরা বেঁধেছে বাসা যে তরু-শাখায় আমারে বসিতে দিও তাহারি ছায়ায় গাহিবার আছে আশা, জানি না গানের ভাষা তবু ভালোবাসা দিয়ে বাঁধ গো রাখি।। মায়াময় তোমাদের তরুলতা, ফুল তোমাদের গান শুনে' পথ হ'ল ভুল। যেন শতবার এসে' জন্মেছি এই দেশে- বন্ধু হে বন্ধু, অতিথিরে চিনিবে না-কি।।
আয় বিজয়া আয় রে জয়া
বাণী
আয় বিজয়া আয় রে জয়া উমার লীলা যা রে দেখে। সেজেছে সে মহাকালী চোখের কাজল মুখে মেখে।। সে ঘুমিয়েছিল আমার কোলে জেগে উঠে কেঁদে বলে, আমায় কালী সাজিয়ে দে মা ছেলেরা মোর কাঁদছে ডেকে।। চেয়ে দেখি মোর উমা নাই নাচে কালী দিগম্বরী, হুঙ্কার দেয় কোটি গ্রহের মুণ্ডমালা গলায় পরি’। আমি শুধু উমায় চিনি এ কোন্ মহামায়াবিনী, কালোরূপে বিশ্বভুবন আকাশ-পবন দিল ঢেকে।।