আয় মা ডাকাত কালী আমার ঘরে
বাণী
আয় মা ডাকাত কালী আমার ঘরে কর ডাকাতি যা আছে সব কিছু মোর লুটে নে মা রাতারাতি॥ আয় মা মশাল জ্বেলে, ও তোর ডাকাত ছেলে ভৈরবেরে করে সাথি জমেছে ভবের ঘরে অনেক টাকা যশঃখ্যাতি কেড়ে মোর ঘরের চাবি, নে মা সবই পুত্র কন্যা স্বজন জ্ঞাতি॥ মায়ার দুর্গে আমার দুর্গা নামও হার মেনেছে ভেঙে দে সেই দুর্গ আয় কালিকা তা থৈ নেচে, আয় আয় আয়। রবে না কিছুই যখন রইবি শুধু মা ভবানী মুক্তি পাব সেদিন টানবো না আর মায়ার ঘানি খালি হাতে তালি দিয়ে কালী বলে উঠবো মাতি কালী কালী কালী বলে উঠবো মাতি কালী কালী কালী বলে, খালি হাতে তালি দিয়ে উঠবো মাতি॥
আজি ঈদ্ ঈদ্ ঈদ্ খুশীর ঈদ্
বাণী
আজি ঈদ্ ঈদ্ ঈদ্ খুশীর ঈদ্ এলো ঈদ্ (যাঁর) আসার আশায় চোখে মোদের ছিল না রে নিদ।। শোন্ রে গাফিল, কি ব’লে তকবীর ঈদ্গাহে, (তোর) আমানতের হিস্সা সাদকা দে খোদার রাহে নে সাদকা দিয়ে বেহেশ্তে যাবার রসিদ।। ঈদের চাঁদের তশ্তরীতে জান্নাত হ’তে আনন্দেরি শিরনি এলো আসমানি পথে, সেই শিরনি নিয়ে নূতন আশায় জাগবে না উম্মিদ।। (তোর) পিরাহানের আতর গোলাব লাগুক রে মনে, (আজ) প্রেমের দাওত্ দে দুনিয়ার সকল জনে, দিলেন ঈদের মারফতে হজরত এই তাগিদ।।
আজও মা তোর পাইনি প্রসাদ
বাণী
আজও মা তোর পাইনি প্রসাদ আজও মুক্ত নহি। আজও অন্যে আঘাত দিলে কঠোর ভাষা কহি।।১ মোর আচরণ, আমার কথা আজও অন্যে দেয় মা ব্যথা আজও আমার দাহন দিয়ে শত জনে দহি।। শত্রুমিত্র মন্দভালোর যায়নি আজও ভেদ কেহ ব্যথা দিলে, প্রাণে আজও জাগে খেদ। আজও মাগো দুঃখে শোকে অশ্রু ঝরে আমার চোখে, আমার আমার ভাব ওগো মা আজও জাগে রহি’ রহি’।।
১. আজও অন্যে কষ্ট দিলে / কষ্ট ভাষা কহি।।
হে মোহাম্মদ এসো এসো
বাণী
হে মোহাম্মদ এসো এসো আমার প্রাণে আমার মনে। এসো সুখে এসো দুখে আমার বুকে মোর নয়নে।। আমার দিনের সকল কাজে যেন তোমার স্মৃতি বাজে, এসো আমার ঘুমের মাঝে — এসো আমার জাগরণে।। কোরান দিলে, দিলে ঈমান, বেহেশ্তের দিশা দিলে, পাপে তাপে মগ্ন আমায় খোদার রাহে ডেকে নিলে। তোমায় আমি ভুলব কিসে আছ আমার রুহে মিশে, আমি তোমার প্রেমের পাগল রেখো আমায় ঐ চরণে।।
এসো বঁধু ফিরে এসো
বাণী
এসো বঁধু ফিরে এসো, ভোলো ভোলো অভিমান। দিব ও-চরণে ডারি’ মোর তনু মন প্রাণ।। জানি আমি অপরাধী তাই দিবানিশি কাঁদি’, নিমেষের অপরাধের কবে হবে অবসান।। ফিরে গেলে দ্বারে আসি’ বাসি কিনা ভালোবাসি, কাঁদে আজ তব দাসী — তুমি তার হৃদে ধ্যান।। সে-দিন বালিকা-বধূ শরমে মরম-মধু, পি’য়াতে পারিনি বঁধু — আজ এসে কর পান।। ফিরিয়া আসিয়া হেথা দিও দুখ দিও ব্যথা, সহে না এ নীরবতা — হে দেবতা পাষাণ।।