কুল্ মখলুক গাহে হজরত
বাণী
কুল্ মখলুক গাহে হজরত বালাগাল উলা বেকামালিহি। আঁধার ধরায় এলে আফতাব কাশাফাদ্দুজা বেজামালিহি।। রৌশনীতে আজো ধরা মশ্গুল তাই তো ওফাতে করি না কবুল, হাসনাতে আজো উজালা জাহান সাল্লু আলায়হি ওয়া আলিহি।। নাস্তিরে করি’ নিতি নাজেহাল্ জাগে তৌহীদ দ্বীন্-ই-কামাল, খুশ্বুতে খুশি দুনিয়া বেহেশ্ত সাল্লু আলায়হি ওয়া আলিহি।।
গাহে আকাশ পবন নিখিল ভুবন
বাণী
গাহে আকাশ পবন নিখিল ভুবন (গাহে) তোমারই নাম। সাগর নদী বন উপবন (গাহে) তোমারই নাম।। মধুর তোমার গানের নেশায় ঘোর লাগে ঐ গ্রহ-তারায়, অনন্ত কাল ঘুরিয়া বেড়ায় — ঘিরি’ অসীম গগন।। তোমার প্রিয় নামে, হে বঁধূ, ফুলের বুকে পুরে মধু। তোমার নামের মাধুরি মাখি’ গান গেয়ে যায় বনের পাখি, নিখিল পাগল ও নাম ডাকি’ — কোটি চন্দ্র তপন।।
শিউলি ফুলের মালা দোলে
বাণী
শিউলি ফুলের মালা দোলে শারদ-রাতের বুকে ঐ এমন রাতে একলা জাগি সাথে জাগার সাথি কই। বকুল বনে এক্লা পাখি, আকুল হ’ল ডাকি’ ডাকি’, আমার প্রাণ থাকি’ থাকি’ তেমনি কেঁদে১ ওঠে সই।। কবরীতে করবী ফুল পরিয়া প্রেমের গরবিনী ঘুমায় বঁধু-বাহু পাশে, ঝিমায় দ্বারে নিশীথিনী। ডাকে আমায় দূরের বাঁশি কেমনে আজ২ ঘরে রই।।
১. ডেকে, ২. আর
ওরে হুলো রে তুই রাত বিরেতে
বাণী
ওরে হুলো রে তুই রাত বিরেতে ঢুকিস্নে হেঁসেল্। তুই কবে বেঘোরে প্রাণ হারাবি বুঝিস্নে রাস্কেল্।। আমি স্বীকার করি শিকারি তুই তোর গোঁফ দেখেই চিনি, গাছে কাঁঠাল ঝুলতে দেখে দিস্ গোঁফে তুই তেল।। ওরে ছোঁচা ওরে ওঁছা বাড়ি বাড়ি তুই হাঁড়ি খাস, নাদ্নার বাড়ি খেয়ে কোন্দিন ধনে প্রাণে বা মারা যাস্, কেঁদে মিয়াঁও মিয়াঁও ব’লে বিবি বেরালি করবে রে হার্টফেল।। তানপুরারই সুরে যখন তখন গলা সাধিস্, শুনে ভুলো তোরে তেড়ে আসে, ন্যাজ তুলে ছুটিস্, তোরে বস্তা পু’রে কবে কে চালান দিবে ধাপা-মেল।। বৌঝি যখন মাছ কোটে রে, তুমি খোঁজ দাঁও, বিড়াল-তপস্বী আড়নয়নে থালার পানে চাও, তুই উত্তম মধ্যম খা’স এত তবু হ’ল না আক্কেল।।