Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান কোথা সে মুসলমান

বাণী

আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান কোথা সে মুসলমান
কোথা সে আরিফ অভেদ যাহার জীবন মৃত্যু জ্ঞান।।
(যাঁর)	মুখে শুনি তৌহিদের কালাম —
	ভয়ে মৃত্যুও করিত সালাম।
যাঁর দীন দীন রবে কাঁপিত দুনিয়া জীন পরি ইনসান্‌।।
স্ত্রী পুত্রে আল্লারে সঁপি জেহাদে যে নির্ভীক।
হেসে কোরবানি দিত প্রাণ হায় আজ তারা মাগে ভিখ্‌।
	কোথা সে শিক্ষা আল্লাহ্‌ ছাড়া,
	ত্রিভুবনে ভয় করিত না যাঁরা।
আজাদ করিতে এসেছিল যাঁরা সাথে লয়ে কোর্‌আন্‌।।

আমার বিছানা আছে বালিস আছে

বাণী

শ্যালিকা: জামাইবাবু, বলি ও জামাইবাবু ।
জামাইবাবু: কে? ও, আমার বিরহতুত শালী বুঝি?
শ্যালিকা: আহা হা, দিদির বিরহে তোমার চাঁদ মুখ যে অমাবস্যার চাঁদের মত হয়ে উঠেছে । তা, তার বিরহের
একটা গান শোনাও?
জামাইবাবু: হ্যাঁ, তা মন্দ বলিস নি ভাই, তা মন্দ বলিস নি। তোর মারফতে যদি আমার দুষ্কের কথা তার কাছে
গিয়ে পৌঁচয় । শোন্‌ ভাই, শোন্‌।

আমার বিছানা আছে বালিস আছে বৌ নাই মোর খাটে
(ওগো) তার বিরহে বারোটা মাস কেমন ক'রে কাটে ও দাদা গো।।
আ, হাহাহা, বিরহে, বিরহে খাট আমার আধখানা হয়ে গেছে
বৈশাখ মাস, বৈশাখে প্রাণ ভ'য়সা যেন ধুকে রোদের তাতে (বাবু গো)
হাত-পাখা আর নড়ে না ভাই রাতে পিয়ার হাতে
জৈষ্ঠি মাস, জৈষ্ঠি মাসের গরমে হিয়ার গুষ্ঠি শুদ্ধু ফাটে ও দাদা গো।।
আষাঢ় মাস, আষাঢ় মাসে কট্‌কটে ব্যাঙ ছট্‌ফটিয়ে কাঁদে, উহুহুহুহুহু — বাবা রেএএএ
ওগো চুলকানি যে উঠলো বেড়ে প্রেমের মইষা দাদে
শ্রাবণ মাস, শ্রাবণ মাসে রাবুণে প্রেম জাগে জলের ছাটে, ও দাদা গো।।
ভাদ্র মাস, ভাদ্র মাসে আপনার বৌ হলো ভাদ্র বধূ (বাবু গো)
আশ্বিন মাসে চাখলাম না হায় পূজার মজার মধু
আমার পরাণ লাফায় পাঁঠা যেমন দাপায় হাঁড়িকাঠে ও দাদা গো।।

শ্যালিকা: তারপর কি?
জামাইবাবু: তারপর? তারপর আর নেই!
শ্যালিকা: বা-রে! এই তো মাত্র ভাদ্র-আশ্বিন হলো। আর ছ'মাস যে বাকি রইলো।
জামাইবাবু: না-রে ভাই, আর বাকি নেই, আর বাকি নেই, আর বাকি নেই।
শ্যালিকা: বলবে না? বলবে না তো? আহা ভাল লাগলো কিনা, তাই এতো খোসামুদি করছি। না গাইবে তো
যাও, তোমার সঙ্গে আর আমি কখখনো ...
জামাইবাবু : ওরে ওরে ওরে ওরে, শোন্‌ শোন্‌ শোন্‌ শোন্‌, ও ভাবে যাস্‌ নি, যাস্‌ নি। ওরে তুই রাগ করিস নে
রে ভাই, তুই রাগ করিস নে। দ্যাখ, এই বার মাস বিরহে বিরহে আমার কাটছে। ওরে তুই আমার
একমাত্র শান্ত্বনা। তুই যদি রাগ করে চলে যাস তাহলে আমার অবস্থাটা কি হবে একবার বোঝ্‌।
আচ্ছা, গাইছি শোন্‌।

কার্তিক মাস, হ্যাঁ? কার্তিকে মোর ময়ূরী এই কার্তিককে ফেলে (ওরে)
ও তার দাদার ঘরের রাধা হয়ে বেড়ায় পেখম মেলে

শ্যালিকা: যাঃ, ভারি দুষ্টু!
জামাইবাবু: না, না, সত্যি, সত্যি, সত্যি, শোন্‌ না, শোন্‌ না।

অঘ্রাণ, অঘ্রাণে ধান কাটে চাষা আমার কেঁদে কাটে ও দাদা গো।।
পৌষ মাস, পৌষে আমার বৌ সে কোথায় গুড়ের পিঠা খায় (বাবু গো)
আর হেথায় আমার জিহ্বা দিয়া নাল ঝরিয়া যায়
মাঘ মাস, ওরে মাঘ মাসে যার মাগ নাই সে যাক না শ্মশান ঘাটে ও বাবু গো।।
ফাল্গুন মাস, ফাল্গুনে ছাই ডাল-নুনে কি মেটে প্রেমের খিদে
হাতের কাছে কাকে খুঁজি রাতের বেলায় নিদে (আমি)
চৈত্র মাস, চৈত্র মাসে মধু খুঁজি হায়রে কদুর বাটে।।

কাঁদিস্‌নে আর কাঁদিস্‌নে মা

বাণী

কাঁদিস্‌নে আর কাঁদিস্‌নে মা, আমি মা তোর দুঃখ ঘুচাব।
বসন-ভূষণ দেব এনে মা তোর চোখের জল মুছাব।।
	তুই হবি মা রাজ-জননী
	এনে দেব রত্ন-মণি,
রাজার আসন আন্‌ব ছিনি তোরে সেই আসনে বসাব।।

চলচ্চিত্র : ‘ধ্রুব’ (ধ্রুবের গীত)

তোমারি মহিমা গাই বিশ্বপালক করতার

বাণী

তোমারি মহিমা গাই বিশ্বপালক করতার
করুণা কৃপার তব নাহি সীমা নাহি পার॥
রোজ-হাশরের বিচার-দিনে তুমিই মালিক এয়্ খোদা,
আরাধনা করি প্রভু, আমরা কেবলি তোমার॥
সহায় যাচি তোমারি নাথ, দেখাও মোদের সরল পথ,
সেই পথেতে চালাও খোদা বিলাও যাদের পুরস্কার।
অবিশ্বাসী ধর্মহারা যাহারা সে ভ্রান্ত-পথ,
চালায়ো না তাদের পথে, এই চাহি পরওয়ারদিগার॥

বৈতালিক

স্বপনে এসেছিল মৃদু-ভাষিণী

বাণী

স্বপনেএসেছিল মৃদু-ভাষিণী
মৃদু-ভাষিণী মধু-হাসিনী।
রূপের তৃষা মোর রূপ ধ'রে এসেছিল
কল্পনা মনোবন-বাসিনী।।
যে পরম সুন্দর আছে মোর অন্তরে
তারি অভিসারে আসে উদাসিনী।।

ফিরি ক’রে ফিরি আমি আল্লাহ্ নবীর নাম

বাণী

	ফিরি ক’রে ফিরি আমি আল্লাহ্ নবীর নাম।
	দেশ-বিদেশে পথে ঘাটে হাঁকি সুব্হ-শাম।।
			কলমা শাহাদতের বাণী
		যে	বারেক বলে একটুখানি,
সে	চাওয়ার অধিক দেয় আমারে মোর সওদার দাম।।
	দাম দিয়ে সব দুনিয়াদারীর দামি জিনিস চায়,
	অমূল্য এই আল্লারই নাম কেউ চাহে না হায়।
			আল্লাহ্ নামের ফেরিওয়ালায়
			ডাকে ওরা শেষের বেলায়,
ঐ	নাম দিয়ে সে আখেরে পায় বেহেশ্‌তী আরাম।।

১. দাম দিয়ে সব দুনিয়াদারীর মিটায় দেনা; / অমূল্য এই আল্লাহর নাম কেই চা’বে না?

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan