Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

নবীন আশা জাগ্‌ল যে রে আজ

বাণী

নবীন আশা জাগ্‌ল যে রে আজ!
নূতন রঙে রাঙা তোদের সাজ॥
কোন সে বাণী বাজ্‌ল প্রাণের মাঝ
বাজরে বীনা বাজ, দীপক-তানে বাজ
আপন কাজে পাস্‌ রে কেন লাজ?
এগিয়ে গিয়ে ধর্‌ রে নিজের কাজ।
শির্‌ উচিয়ে দাঁড়া জগৎ-মাঝ!
তোদের কণ্ঠে হানে যেন প্রবল বাজ॥
ফেলে দে রে যা কিছু সব জীর্ণ
রিক্ত যা, হবে তা দীর্ণ।
থাকিস্‌ নে বসে কেউ শীর্ণ
দুন্দুভি-ঢাক বাজুক না রে আজ॥

তোমার কবরে প্রিয় মোর তরে

বাণী

তোমার কবরে প্রিয় মোর তরে একটু রাখিও ঠাঁই।
মরণে যেন সে পরশ পাই গো জীবনে যা পাই নাই।।
	তোমারে চাহিয়া ওগো প্রিয়তম
	কাঁদিয়া আমার কাটিল জনম,
কেঁদেছি বিরহে এবার যেন গো মিলনে কাঁদিতে পাই।।
ঐ কবরের বাসর ঘরে গো তোমার বুকের কাছে
কাঁদিবে লায়লী, মজনু তোমার য’দিন ধরণী আছে।
	যে যাহারে চায় কেন নাহি পায়,
	কেন হেথা প্রেম-ফুল ঝ’রে যায় —
প্রেমের বিধাতা থাকে যদি কেউ শুধাইব তারে তাই।।

নাটিকা: ‌‘লায়লী মজনু’

আয় মা উমা! রাখ্‌ব এবার

বাণী

(মা)		আয় মা উমা! রাখ্‌ব এবার ছেলের সাজে সাজিয়ে তোরে।
(ওমা)		মা’র কাছে তুই রইবি নিতুই, যাবি না আর শ্বশুর ঘরে।।
				মা হওয়ার মা কী যে জ্বালা
				বুঝবি না তুই গিরি-বালা
		তোরে না দেখলে শূন্য এ বুক কী যে হাহাকার করে।।
		তোরে টানে মা শঙ্কর-শিব আসবে নেমে জীব-জগতে,
		আনন্দেরই হাট বসাব নিরানন্দ ভূ-ভারতে।
				না দেখে যে মা, তোর লীলা
				হ’য়ে আছি পাষাণ-শীলা
		আয় কৈলাসে তুই ফির্‌বি নেচে বৃন্দাবনের নূপুর প’রে।।

আও আও স্যজনী

বাণী

আও আও স্যজনী
ম্যঙ্গল গাও শঙ্খ বাজাও
স্যফ্যল মানো র‍্যজনী।।
অ্যম্যর লোক্ সে কুসুম গিরাও
তীন লোক্ মে হ্যর‍্যষ মানাও
হঁস্যতী আজ ধরণী।।

নাটিকাঃ ‘জন্মাষ্টমী

ভোল লাজ ভোল গ্লানি জননী

বাণী

ভোল লাজ ভোল গ্লানি জননী মুক্ত আলোকে জাগো।
কবে সে ঘুমালি মরণ-ঘুমে মা আর তো জাগিলি না গো।।
চরণে কাঁদে মা তেমনি জলধি
বক্ষ আঁকড়ি কাঁদে নদ-নদী,
ত্রিশ কোটি সন্তান নিরবধি — 
			কাঁদে আর ডাকে মা গো।।
যে তিতিক্ষা যে শিক্ষা ল’য়ে
অতীতে ছিলি মা রাজরানী হয়ে,
ল’য়ে সে-মহিমা পুন নির্ভয়ে — 
			বিশ্ব-বুকে-দাঁড়া গো।।
বিশ্বের এই খল কোলহলে
তুই আয় কল্যাণ-দীপ জ্বেলে’,
বিরোধের শেষে তুই শান্তি মা — 
			মৃত্যু শেষে সুধা গো।।

আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি

বাণী

আমি	পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি
	তোমাদের সুরের সভায় এই অজানায় লহ গো ডাকি'।।
	তোমরা বেঁধেছে বাসা যে তরু-শাখায়
	আমারে বসিতে দিও তাহারি ছায়ায়
	গাহিবার আছে আশা, জানি না গানের ভাষা
তবু	ভালোবাসা দিয়ে বাঁধ গো রাখি।।
	মায়াময় তোমাদের তরুলতা, ফুল
	তোমাদের গান শুনে' পথ হ'ল ভুল।
	যেন শতবার এসে' জন্মেছি এই দেশে-
বন্ধু	হে বন্ধু, অতিথিরে চিনিবে না-কি।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan