Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।

নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।

নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।

ওরে এ কোন্ স্নেহ-সুরধুনী

বাণী

ওরে এ কোন্ স্নেহ-সুরধুনী নামলো আমার সাহারায়।
বক্ষে কাঁদার বান ডেকেছে, আজ হিয়া কূল না হারায়।।
কণ্ঠে চেপে শুষ্ক তৃষা
মরুর সে-পথ তপ্ত সীসা,
চ’লতে একা পাইনি দিশা ভাই,
বন্ধ নিঃশ্বাস — একটু বাতাস্!
এক ফোঁটা জল জহর-মিশা! মিথ্যা আশা, নাই সে নিশানা’ই
হঠাৎ ও-কার ছায়ার মায়া রে —
যেন ডাক-নাম আজ গাল্-ভরা ডাক ডাকছে কে ঐ মা-হারায়।।
লক্ষ যুগের বক্ষ-ছায়া তুহিন্ হ’য়ে যে ব্যথা আর কথা ছিল ঘুমা,
কে সে ব্যথায় বুলায় পরশ রে?
ওরে গলায় তুহিন্ কাহার কিরণ-তপ্ত সোহাগ-চুমা?
ওরে ও-ভূত, লক্ষ্মী-ছাড়া
হতভাগা বাঁধন-হারা,
কোথায় ছুটিস্! একটু দাঁড়া, হায়!
ঐ ত তোরে ডাক্‌ছে স্নেহ
হাতছানি দেয় ঐ ত গেহ,
কাঁদিস্ কেন পাগল-পারা তায়?
এত ডুক্‌রে’ কিসের তিক্ত কাঁদন তোর?
অভিমানী! মুখ ফেরা দেখ্ যা পেয়েছিস্ তা’ও হারায়!
হায়, বুঝ্‌বে কে যে স্নেহের ছোঁওয়ায় আমার বাণী রা’ হারায়।।

কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে

বাণী

কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে?
মোর বুকে মুখ রাখি ঝড়ের পাখি সম কাঁদে ওকে?
গভীর নিশীথের কন্ঠ জড়ায়ে
শ্রান্ত কেশভার গগনে ছড়ায়ে,
হারানো প্রিয়া মোর এলো কি লুকায়ে
		আমার একা ঘরে ম্লান আলোকে॥
গঙ্গায় তারি চিতা নিভেছে কবে,
মোর বুকে সেই চিতা আজো জ্বলে নীরবে;
স্মৃতির চিতা তার নিভিবে না বুঝি আর
		কোন সে জনমে কোন সে লোকে॥

দরিয়ায় ঘোর তুফান

বাণী

দরিয়ায় ঘোর তুফান, পার কর নাইয়া।
রজনী আঁধার ঘোর, মেঘ আসে ছাইয়া।।
যাত্রী গুনাহ্গার, জীর্ণ তরুণী,
অসীম পাথারে কাঁদি পথ হারাইয়া।।
হে-চির কাণ্ডারী, পাপে তাপে বোঝাই তরী
তুমি না করিলে পার, পার হব কেমন করি’,
সুখ-দিনে ভুলে’ থাকি, বিপদে তোমারে স্মরি –
ডুবাবে কি তব নাম আমারে ডুবাইয়া।।
মা’র কাছে মার খেয়ে শিশু যেমন মাকে ডাকে
যত দাও দুখ শোক, ডাকি ততই তোমাকে,
জানি শুধু তুমি আছ, আসিবে আমার ডাকে –
তোমারি এ তরী প্রভু, তুমি চল বাহিয়া।।

কালো পাহাড় আলো করে কে

বাণী

কালো পাহাড় আলো করে কে ও কে কালো শশী,
নিতুই এসে লো বাজায় বাঁশি কদম তলায় বসি।।
	সই লো মানা কর্‌ না ওকে,
	ও চায় না যেন অমন চোখে,
ওর চাউনি দেখে অলপ বয়সে হলাম দোষী।।
গুরুজনের সে ভয় করে না,
বাঁকিয়ে ভুরু ডাকে — সে ডাকে, আমারে সে ডাকে।
রাতের বেলায় চোরের মত চাহে বেড়ার ফাঁকে।
	আমি না চাহিলে নূপুর ছুঁড়ে
	কলসি ভেঙে পালায় দূরে,
আমি মরেছি সই প'রে তাহার বনমালার রশি।।

কোথায় গেলে পেঁচা-মুখি একবার এসে খ্যাচ-খ্যাচাও

বাণী

পুরুষ	:	কোথায় গেলে পেঁচা-মুখি একবার এসে খ্যাচ-খ্যাচাও
স্ত্রী	:	বলি, গাই-হারা বাছুরের মতন গোয়াল থেকে কে চ্যাঁচাও॥
পুরুষ	:	(বলি ও শাকচুন্নি, আহাহাহা)
		অমন শ্যাওড়া বৃক্ষ ফেলে, আমার ঘাড়ে কেন এলে গো, ও হো হো
স্ত্রী	:	(বলি ও কালিয়া পেরেত)
		তুমি উনুন-মুখো দেবতা যে তাই
		ছাই-পাঁশের নৈবিদ্যি পাও।
পুরুষ	:	(মরি অরি অরি অরি মরি, কি যে রূপের ছিরি, আহাহাহাহা)
		চন্দ্র-বদন ন্যাপা পোছা
		কুত্‌কুতে চোখ নাকটি বোঁচা গো, ও হো হো
স্ত্রী	:	(বলি ও বেরসো কাট, বলি ও কেলো হুলো)
		তুমি কাঁদলে চোখে কালি বোরোয় কয়লার ডিপোয় লজ্জা দাও
		তুমি কয়লার ডিপোয় লজ্জা দাও।
পুরুষ	:	বলি ও জুজুবুড়ি
স্ত্রী	:	বলি ও ঝাঁকাভূঁড়ি
পুরুষ	:	ও বাবা জুজু
স্ত্রী	:	ও বাবা ঝাঁকা
পুরুষ	:	আহা, চাম্‌চিকে ওই ডানা কাটা
স্ত্রী	:	তুমি যেন পূজোর পাঁঠা
পুরুষ	:	আহা, হার মেনে যায় হাঁড়ি চাঁছা প্রিয়ে যখন খ্যাচ-খ্যাচাও।
স্ত্রী	:	(আ-মরি মরি, কি যে বচন সুধা)
		পিঁপড়ে ধরবে ও প্রাণনাথ তুমি, শিগ্‌গির মুখে ফিনাল দাও॥

দিল দোলা ওগো দিল দোলা

বাণী

	দিল দোলা ওগো দিল দোলা
কোন	দখিন হাওয়া গজল-গাওয়া
		কুসুম-ছাওয়া বনে।
ওঠে	চমকি চমকি পরান ক্ষণে ক্ষণে।।
	ফুল-বঁধুদের মধু যেচে' বেড়ায় হিয়া নেচে' নেচে'
	দেখেছিলাম স্বপনে যায় পেয়েছি তায় আজকে জাগরণে।।
	কুল ছাপিয়ে মন-তটিনী নটিনীর বেশে, দুলে' দুলে' যায় ভেসে'।
	বস-ভুষণ আজি শাসন নাহি মানে খুশির তুফানে।
চাই	কুঞ্জপথে ঝ'রে যেতে ঝরা ফুলের সনে।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan