
বর্ণানুক্রমে
নোটিশ বোর্ড
জনপ্রিয়
কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকীতে নজরুলগীতির সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
আমি আলোর শিখা ফুটাই আঁধার ভবনে দীপ-কলিকা।। নিশ্চল পথে আমি আনন্দ-ছন্দ অন্ধ আকাশে আমি রবি-তারা-চন্দ আমি ম্লান মুখে আনি রূপ-কণিকা।।
নাটকঃ ‘সিরাজদ্দৌলা’
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
ছলছল নয়নে মোর পানে চেয়ো না যাবে যাও, নয়নে জল নিয়ে যেয়ো না।। থাকে ব্যথা থাক বুকে, যাও তুমি হাসি মুখে আমার চাঁদিনী রাত ঘন মেঘে ছেয়ো না।। রঙিন পিয়ালাতে মম লোনা অশ্রু-জল ঢালি’ পানসে ক’রো না নেশা, জীবন ভরা ব্যথা খালি। ভুলিতে চাহি যে ব্যথা, মনে এনো না সে কথা, করুণ সুরে আর বিদায়-গীতি গেয়ো না।।
রাগঃ বাগেশ্রী
তালঃ কাহার্বা
শিল্পীঃ শর্মিষ্ঠা
দোপাটি লো, লো করবী, নেই সুরভি রূপ আছে রঙের পাগল রূপ পিয়াসি সেই ভালো আমার কাছে।। গন্ধ ফুলের জলসাতে তোর গুণীর সভায় নেইকে আদর গুল্ম বনে দুল হয়ে তুই, দুলিস একা ফুল গাছে।। লাজুক মেয়ে পল্লী বধূ জল নিতে যায় একলাটি করবী নেয় কবরীতে বেণীর শেষে দোপাটি গন্ধ ল'য়ে স্নিগ্ধ মিঠে আলো ক'রে থাকিস ভিটে, নেই সুবাস, আছে গায়ে কাঁটা, সেই গরবে মন নাচে।।
রাগঃ ভৈরবী
তালঃ দাদ্রা
করুণ কেন অরুণ আঁখি দাও গো সাকি দাও শারাব হায় সাকি এ আঙ্গুরী খুন নয় ও হিয়ার খুন–খারাব।। আর সহে না দিল্ নিয়ে এই দিল–দরদির দিল্লাগী, তাইতে চালাই নীল পিয়ালায় লাল শিরাজি বে–হিসাব।। হারাম কি এই রঙিন পানি আর হালাল এই জল চোখের? নরক আমার হউক মঞ্জুর বিদায় বন্ধু!লও আদাব।। দেখ্ রে কবি, প্রিয়ার ছবি এই শারাবের আর্শিতে, লাল গেলাসের কাঁচ্–মহলার পার হ’তে তার শোন্ জবাব্।।
রাগঃ সিন্ধু
তালঃ কাহার্বা
শিল্পীঃ কে মল্লিক
দ্বৈত : ভুলে রইলি মায়ায় এসে ভবে তুই ভুলবি ভুলের খেলা কবে॥ স্ত্রী : নিবু নিবু তোর জীবন-বাতি শেষ হলো সুখ-রাতি, পুরুষ : রাত পোহালে সুখের সাথী সঙ্গে নাহি রবি॥ স্ত্রী : যাঁর কৃপায় তুই রইলি সুখে ডাক্লি না রে তারে পুরুষ : তুই কি নিয়ে হায় তাহার কাছে যাবি পরপারে। স্ত্রী : জমালি যা তুই জীবন ভ’রে পিছু প’ড়ে রবে পুরুষ : দারাসুত লবে বিভব রতন পাপের বোঝা নাহি লবে॥ স্ত্রী : স্রোতের মতো সময যে যায় নিয়ে শরণ প্রভুর পায় পুরুষ : কৃপা-সিন্ধুর কৃপা পেলে ত’রে যাবি তুই তবে॥
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
গানের শুরুতে নীচের কথাগুলি সাপুড়েদের মন্ত্র-পড়ার ঢংয়ে আবৃত্তি করা হয়েছে :-
[খা খা খা তোর বক্ষিলারে খা তারি দিব্যি ফণাতে তোর যে ঠাকুরের পা' বিষহরি শিবের আজ্ঞ্যে দোহাই মনসা, আমায় যদি কামড়াস খাস জরৎ-কারুর হাড় নাচ নাগিনী ফণা তুলে, নাচ রে হেলেদুলে মারলে ছোবল বিষ-দাঁত তোর অমনি নেব তুলে বাজ তুবরী বাজ ডমরু বাজ, নাচ রে নাগ-রাজা।।] সাপুড়িয়া রে — বাজাও বাজাও সাপ-খেলানোর বাঁশি। কালিদহে ঘোর উঠিল তরঙ্গ রে কালনাগিনী নাচে বাহিরে আসি।। ফণি-মনসার কাঁটা-কুঞ্জতলে গোখরা কেউটে এলো দলে দলে রে সুর শুনে ছুটে এলো পাতাল-তলের বিষধর বিষধরী রাশি রাশি।। শন-শন-শন-শন পুব হাওয়াতে তোমার বাঁশি বাজে বাদলা-রাতে মেঘের ডমরু বাজাও গুরু গুরু বাঁশির সাথে। অঙ্গ জর জর বিষে বাঁচাও বিষহরি এসে রে এ কি বাঁশি বাজালো কালা, সর্বনাশী।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.
Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan