অকূল তুফানে নাইয়া কর পার
বাণী
অকূল তুফানে নাইয়া কর পার পাপ দরিয়াতে ডুবে মরি কান্ডারি নাই কড়ি নাই তরী প্রভু পারে তরিবার।। থির নহে চিত পাপ-ভীত সদা টলমল পুণ্যহীন শূন্য মরু সম হৃদি-তল নাহি ফুল নাহি ফল পার কর হে পার কর ডাকি কাঁদি অবিরল নাহি সঙ্গী নাহি বন্ধু নাহি পথেরি সম্বল। সাহারায় নাহি জল শাওন বরিষা সম তব করুণার ধারা ঝরিয়া পড়ুক পরানে আমার।।
অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে সঘন তিমির রাতে
বাণী
অঝোর ধারায় বর্ষা ঝরে সঘন তিমির রাতে। নিদ্রা নাহি তোমায় চাহি’ আমার নয়ন-পাতে॥ ভেজা মাটির গন্ধ সনে তোমার স্মৃতি আনে মনে, বাদ্লী হাওয়া লুটিয়ে কাঁদে আঁধার আঙিনাতে॥ হঠাৎ বনে আস্ল ফুলের বন্যা পল্লবেরই কূলে, নাগকেশরের সাথে কদম কেয়া ফুট্ল দুলে দুলে। নবীন আমন ধানের ক্ষেতে হতাশ বায়ু ওঠে মেতে, মন উড়ে যায় তোমার দেশে পূব-হাওয়ারই সাথে॥
অন্ধকারের তীর্থপথে ভাসিয়ে দিলাম
বাণী
অন্ধকারের তীর্থপথে ভাসিয়ে দিলাম নামের তরী মায়া মোহের ঝড় বাদলে এবার আমি ভয় না করি। যে নাম লেখা তারায় তারায় যে নাম ঝরে অশ্রুধারায় যাত্রা শুরু সেই নামেরি জপমালা বক্ষে ধরি।। এই আঁধারের অন্তরালে লক্ষ রবি চন্দ্র জ্বলে নিত্য ফোটে আলোর কমল জানি তোমার চরণ তলে। এবার ওগো অশিব নাশন থামাও তোমার ঢেউর নাচন সেই ত অমর মরণ যদি ধ্যান সাগরে ডুবে মরি।।
অ্যগ্যর তুম রাধা হোতে শ্যাম
বাণী
অ্যগ্যর তুম রাধা হোতে শ্যাম। মেরি তরা বস আঠোঁ প্যহর তুম, রট্কে শ্যামকা নাম।। বন-ফুলকে মালা নিরালি বন্ যাতি নাগন কালি কৃষ্ঞ-প্রেমকী ভীক্ মাঙ্গনে আতে লাখ্ যনম্। তুম, আতে ইস্ বৃজধাম।। চুপ্কে চুপ্কে তুম্রে হিরদয় ম বসতা বন্সীওয়ালা, আওর, ধীরে ধীরে উস্কী ধূন সে ব্যঢ়তী মন্কি জ্বালা। পন-ঘটমে ন্যয়্যন বিছায়ে তুম্, র্যহতে আস্ ল্যগায়ে আওর, কালেকে সঙ্গ প্রীত ল্যগাকর্ হো জাতে বদনাম।।