দাদ্‌রা

  • ও মা বক্ষে ধরেন শিব যে চরণ

    বাণী

    ও মা	বক্ষে ধরেন শিব যে চরণ শরণ নিলাম সেই চরণে
    	জীবন আমার ধন্য হলো ভয় নাই মা আর মরণে।।
    		যা ছিল মা মোর ত্রিলোকে
    		তোকে দিলাম, দিলাম তোকে
    	আমার ব’লে রইল শুধু তোর চরণের ধ্যান, এ মনে।।
    তোর	কেশ নাকি মা মুক্ত হলো ছুঁয়ে তোর ওই রাঙা চরণ
    	মুক্তকেশী, মুক্ত হবো ওই চরণে নিয়ে শরণ।
    	তোর	চরণ-চিহ্ন বক্ষে এঁকে
    		বিশ্বজনে বলবো ডেকে — মা
    	‘দেখে যা কোন্ রত্ন রাজে আমার হৃদয়-সিংহাসনে’।।
    
  • ও শাপ্‌লা ফুল নেবো না

    বাণী

    মেয়েঃ	ও শাপ্‌লা ফুল নেবো না বাবলা ফুল এনে দে
    		নইলে দেবো না বাঁশি ফিরিয়ে।
    ছেলেঃ	খুলে বেণীর বিনুনী, খোঁপার চিরুনি
    		হাতে দে, যাব খানিক জিরিয়ে।
    মেয়েঃ	বন-পায়রার পালক দে কুড়িয়ে,
    ছেলেঃ	তোর চোখের চাওয়া পায়রা দিল উড়িয়ে,
    দুজনেঃ	মোদের ঝগড়া দেখে হালকা হাওয়া বহে ঝিরঝিরিয়ে।
    ছেলেঃ	তোর জোড়া ভুরু-ধনুক মোর নাসিকা বাঁশি লো
    মেয়েঃ	চাঁদের চেয়ে ভালো লাগে
    		কালো রূপের হাসি রে তোর কালো রূপের হাসি
    ছেলেঃ	ওই কালো চোখের হাসি।
    মেয়েঃ	তুই যাদু করে মন দিলি দুলিয়ে
    দুজনেঃ	মোদের কথা শুনে শিরিষ পাতা ওঠে শিরশিরিয়ে॥
    

    সিনেমাঃ ‘অভিনয় নয়’

  • ওগো অন্তর্যামী ভক্তের তব শোন শোন নিবেদন

    বাণী

    ওগো অন্তর্যামী, ভক্তের তব শোন শোন নিবেদন
    যেন থাকে নিশিদিন তোমারি সেবায় মোর তনু-প্রাণ-মন।।
    	নয়নে কেবল দেখি যেন আমি
    	তোমারই স্বরূপ ত্রিভুবন-স্বামী
    শিরে বহি যেন তোমারি পূজার অর্ঘ্য অনুক্ষণ।।
    এ রসনা শুধু জপে তব নাম এই বর দাও নাথ;
    তোমারি চরণ সেবায় লাগুক মোর এই দুটি হাত।
    	ওঠে তব নাম প্রতি নিঃশ্বাসে
    	শ্রবনে কেবল তব নাম ভাসে
    তব মন্দির-পথে যেন সদা চলে মোর এ চরণ।।
    
  • ওগো আমিনা তোমার দুলালে আনিয়া

    বাণী

    ওগো	আমিনা তোমার দুলালে আনিয়া আমি ভয়ে ভয়ে মরি
    	এ নহে মানুষ বুঝি ফেরেশ্‌তা আসিয়াছে রূপ ধরি’॥
    		সে নিশীথে যখন বক্ষে ঘুমায়
    		চাঁদ এসে তারে চুমু খেয়ে যায়
    	দিনে যবে মেষ চারণে সে যায় মেঘ চলে ছায়া করি’,
    	সাথে সাথে তার মেঘ চলে ছায়া করি’॥
    	মনে হয় যেন লুকাইয়া রাতে তোমার শিশুর পায়
    	কত ফেরেশ্‌তা হুর-পরী এসে সালাম করিয়া যায়॥
    		সে চলে যায় যবে মরুর উপরে
    		বস্‌রা গোলাপ ফোটে থরে থরে
    	তার চরণ ঘিরিয়া কাঁদে ফুলবনে অলিকুল গুঞ্জরি’॥
    
  • ওগো ঠাকুর বলতে পার কোথায় তোমার দেশ

    বাণী

    ওগো ঠাকুর! বলতে পার কোথায় তোমার দেশ।
    সেই দেশেতে যাব আমি করবো দুখের শেষ।।
    	কাঁদবো তোমার পায়ে ধ’রে
    	আমার বাবা-মায়ের তরে,
    দেখতে নারি ঠাকুর, তাদের আর এ দীন বেশ।।
    

    নাটকঃ ‘নরমেধ’

  • ওগো পিয়া তব অকরুণ ভালোবাসা

    বাণী

    ওগো পিয়া তব অকরুণ ভালোবাসা।
    অন্তরে দিল বিপুল বিরহ, কবিতায় দিল ভাষা।।
    	মোর গানে দিল সুর
    	করুণ ব্যথা বিধুর,
    বাণীতে দিল সুদূর স্বর্গের পিপাসা।।
    তুমি ভালো করিয়াছ ভালোবাস নাই মোরে,
    রাখ নাই ধ’রে আমারে তোমার ক’রে।
    	মম বিরহের বেদনাতে
    	তাই ত্রিভুবন কাঁদে সাথে,
    ভুলেছি সবারে চেয়ে তোমারে পাবার আশা।।
    
  • ওগো পূজার থালায় আছে আমার ব্যথার শতদল

    বাণী

    ওগো পূজার থালায় আছে আমার ব্যথার শতদল।
    হে দেবতা রাখ সেথা তোমার পদতল।।
    	নিবেদনের কুসুম সহ
    	লহ হে নাথ, আমায় লহ
    যে আগুনে আমায় দহ সেই আগুনে
    	আরতি-দীপ জ্বেলেছি উজল।।
    যে নয়নের জ্যোতি নিলে কাঁদিয়ে পলে পলে,
    মঙ্গল-ঘট ভরেছি নাথ, সেই নয়নের জলে।
    	যে চরণে করো আঘাত
    	প্রণাম লহ সেই পায়ে নাথ
    রিক্ত তুমি করলে যে হাত, হে দেবতা!
    	লও সে হাতে অর্ঘ্য-সুমঙ্গল।।
    

  • ওগো প্রিয়তম তুমি চ’লে গেছ আজ

    বাণী

    ওগো	প্রিয়তম তুমি চ’লে গেছ আজ আমার পাওয়ার বহু দূরে।
    তবু	মনের মাঝে বেণু বাজে সেই পুরানো সুরে সুরে॥
    	বাজে মনের মাঝে বেণু বাজে
    	প্রিয় বাজাতে যে বেণু বনের মাঝে আজো তার রেশ মনে বাজে॥
    	তব কদম-মালার কেশরগুলি
    	আজি ছেয়ে আছে ওগো পথের ধূলি,
    	ওগো আজিকে করুণ রোদন তুলি’ বয় যমুনা ভাটি সুরে॥
    	(আর উজান বয় না,)
    	ওগো আজিকে আঁধার তমাল বনে, বসে আছি উদাস মনে
    	ওগো তোমার দেশে চাঁদ উঠেছে আমার দেশে বাদল ঝুরে॥
    	সেথা চাঁদ উঠেছে —
    	ওগো শুল্কা তিথির চতুর্দশীর চাঁদ উঠেছে
    	সেথা শুল্কা তিথির চতুর্দশীর চাঁদ উঠেছে
    	সখি তাদের দেশে আকাশে আজ আমার দেশের চাঁদ উঠেছে।
    	ওগো মোর গগনে কৃষ্ণা তিথি আমার দেশে বাদল ঝুরে॥
    
  • ওগো মাগো আজো বেঁচে আছি

    বাণী

    ওগো মাগো আজো, বেঁচে আছি, তোরই প্রসাদ পেয়ে।
    তোর দয়াময়ী অন্নপূর্ণা, তোরই অন্ন খেয়ে॥
    	কবে কখন খেলার ছলে,
    	ডেকেছিলাম শ্যামা ব’লে;
    সেই পুণ্যে ধন্য আমি, আজ তোরই নাম গেয়ে॥
    পাপী হয়েও পাই আমি তাই, যখন যাহা চাই।
    	দুঃখে শোকে বিপদ ঝড়ে,
    	বাঁচাস্ মা তুই বক্ষে ধ’রে;
    দয়াময়ী নাই কেহ মা, ভবানী তোর চেয়ে॥
    
  • ওগো মুর্শিদ পীর বলো বলো

    বাণী

    ওগো মুর্শিদ পীর! বলো বলো রসুল কোথায় থাকে।
    কোথায় গেলে কেমন ক’রে দেখতে পাব তাঁকে।।
    	বেহেশ্‌ত — ’পারে দূর আকাশে
    	তাঁহার আসন খোদার পাশে,
    সে এতই প্রিয়, আপনি খোদা লুকিয়ে তারে রাখে।।
    কোরান পড়ি হাদিস শুনি, সাধ মেটে না তাহে,
    আতর পেয়ে মন যে আমার ফুল দেখতে চাহে।
    	সবাই খুশি ঈদের চাঁদে
    	আমার কেন পরান কাঁদে,
    দেখ্‌ব কখন আমার ঈদের চাঁদ — মোস্তফাকে।।
    
  • ওমা একলা ঘরে ডাকব না আর দুয়ার বন্ধ ক’রে

    বাণী

    ওমা	একলা ঘরে ডাকব না আর দুয়ার বন্ধ ক’রে। 
    তুই	সকল ছেলের মা যেখানে ডাকব মা সেই ঘরে।।
    	রুদ্ধ আমার একলা এ মন্দিরে,
    	পথ না পেয়ে যাস্ বুঝি মা ফিরে,
    মোরে	জ্যোতির্লোকে ঘুম্ পাড়িয়ে তাপিত সন্তানে নিয়ে
    	মাগো কাঁদিস্ বুকে ধ’রে।।
    আমি	একলা মানুষ হ’তে গিয়ে হারাই মা তোর স্নেহ,
    আমি	যে ঘর যেতে ঘৃণা করি মা,-সেবি তোর গেহ।
    	দুর্বল মোর ভাই বোনদের তুলে,
    আমি	দাঁড়াব মা যেদিন, চরণ মূলে।
    	সেদিন মা তুই আপনি এসে
    	কোলেতুলে নিবি হেসে,
    আর	হারাব না তোরে।।
    
  • ওমা কালী সেজে ফিরলি ঘরে

    বাণী

    ওমা	কালী সেজে ফিরলি ঘরে, কচি ছেলের কাজল মেখে।
    	একলা আমি কেঁদেছি মা সারাটি দিন ডেকে ডেকে।।
    	হাত বাড়ায়ে মা তোর কোলে 
    আমি	যাব না আর ‌‘মা’ ‌‘মা’ বলে,
    	মা হয়ে তুই ঘুরে বেড়াস্‌ আমায় ধূলায় ফেলে রেখে।।
    তোর	আর ছেলেদের অনেক আছে 
    	আমার যে মা নাই গো কেহ,
    	আমি শুধু তোরেই জানি, যাচি শুধু তোরই স্নেহ। 
    তাই	আর কারে যেই ধরিস কোলে —
    মোর	দু'চোখ ভ'রে ওঠে জলে (মাগো),
    আমি	রাগে-অনুরাগে কাঁদি অভিমানে দূরে থেকে।।
    
  • ওমা তুই আমারে ছেড়ে আছিস

    বাণী

    (মা)	ওমা তুই আমারে ছেড়ে আছিস আমি তাই হয়েছি লক্ষ্মীছাড়া
    	ও তোর কৃপা বিনা শক্তিময়ী শুকিয়ে গেল ভক্তিচারা॥
    	ওমা তুই আশ্রয় দিলি না তাই, আমি যা পাই তা পথে হারাই
    	তোর রসময় ভুবন আমার শ্মশান হল ওমা তারা।
    	আজ আনন্দ যমুনা ফেলে এসেছি তাই যমের দ্বারে
    	ওমা জীবনে যা পেলাম না তা মরণ যদি দিতে পারে।
    মাগো	ওমা তত বাড়ে বুকের জ্বালা, পাই যত যশ খ্যাতির মালা
    	রাজপ্রসাদে শুয়ে মাগো শান্তি কি পায় মাতৃহারা॥
    
  • ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো

    বাণী

    (মা)	ওমা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
    	আমি কেন অন্ধ মাগো দেখি শুধু কালো॥
    মা	সর্বলোকে শক্তি ফিরিস নাচি
    	ওমা আমি কেন পঙ্গু হয়ে আছি
    	ওমা ছেলে কেন মন্দ হল জননী যার ভালো॥
    	তুই নিত্য মহা প্রসাদ বিলাস কৃপার দুয়ার খুলি
    	চির শুন্য রইল কেন আমার ভিক্ষা ঝুলি।
    	বিন্দু বারি পেলাম না মা সিন্ধুজলে রয়ে
    মা	ও তোর চোখের কাছে পড়ে আছি চোখের বালি হয়ে
    	মোর জীবন্মৃত এই দেহে মা চিতার আগুন জ্বালো॥
    
  • ওমা ত্রিনয়নী! সেই চোখ দে

    বাণী

    	ওমা ত্রিনয়নী! সেই চোখ দে যে-চোখ তোরে দেখতে পায়।
    	সে নয়ন-তারায় কাজ কি তারা যে-তারা লুকায় মা তারায়।।
    আমি 	চাইনে সে-চোখ যে-চোখ দেখে মায়া
    	অনিত্য এই সংসারেরই ছায়া,
    	যে-দৃষ্টি দেখে নিত্য তোরে সেই দৃষ্টি দে আমায়।।
    ওমা 	নিবিয়ে দে এই নয়ন-প্রদীপ দেখায় যাহা দুঃখ শোক,
    	এই আলেয়া পথ ভুলিয়ে যায় মা নিয়ে নরক-লোক।
    	তোর সৃষ্টি চির-আনন্দময় নাকি
    	দেখব সে-লোক, দে মোরে সেই আঁখি,
    	দেখে না রোগ-মৃত্যু-জ্বরা তোর সন্তান সেই দৃষ্টি চায়।।
    
  • ওমা নির্গুণেরে প্রসাদ দিতে

    বাণী

    ওমা	নির্গুণেরে প্রসাদ দিতে তোর মত কেউ নাই।
    তোর	পায়ে মা তাই রক্তজবা গায়ে শ্মশান-ছাই।।
    		দৈত্য-অসুর হনন ছলে
    		ঠাঁই দিস্ তুই চরণ তলে,
    আমি	তামসিকের দলে মা গো তাই নিয়েছি ঠাঁই।।
    	কালো ব’লে গৌরী তোরে কে দিয়েছে গালি,
    (ওমা)	ত্রিভুবনের পাপ নিয়ে তোর অঙ্গ হ’ল কালি।
    		অপরাধ না করলে শ্যামা
    		ক্ষমা যে তোর পেতাম না মা,
    (আমি)	পাপী ব’লে আশা রাখি চরণ যদি পাই।।
    
  • ওরে আয় অশুচি আয়রে পতিত

    বাণী

    ওরে		আয় অশুচি আয়রে পতিত এবার মায়ের পূজা হবে।
    যেথা		সকল জাতির সকল মানুষ নির্ভয়ে মা’র চরণ ছোবে।
    		(সেথা) এবার মায়ের পূজা হবে॥
    সেথা		নাই মন্দির নাই পূজারি নাই শাস্ত্র নাইরে দ্বারী,
    সেথা		মা বলে যে ডাকবে এসে মা তাহারেই কোলে লবে॥
    মা		সিংহ-আসন হ’তে নেমে বসেছে দেখ্ ধূলির তলে
    মার		মঙ্গল ঘট পূর্ণ হবে সবার ছোঁওয়া তীর্থ জলে।
    মোরা		জননীকে দেখিনি, তাই ভাইকে আঘাত হেনেছে ভাই,
    আজ		মাকে দেখে বুঝবি মোরা এক মা’র সন্তান সবে।
    এবার		ত্রিলোক জুড়ে পড়বে সাড়া মাতৃ মন্ত্র মাভৈঃ রবে॥
    
  • ওরে আলয়ে আজ মহালয়া

    বাণী

    ওরে	আলয়ে আজ মহালয়া মা এসেছে ঘর।
    তোরা 	উলু দে রে, শঙ্খ বাজা, প্রদীপ তুলে ধর্‌।।
    		(এলো মা, আমার মা)
    		মাকে ভুলে ছিলাম ওরে
    		কাজের মাঝে মায়ার ঘোরে,
    আজ	বরষ পরে মাকে ডাকার মিলল অবসর।।
    	মা ছিল না ব’লে সবাই গেছে পায়ে দ’লে,
    	মার খেয়েছি যত তত ডেকেছি মা ব’লে।
    		মা এসেছে ছুটে রে তাই 
    		ভয় নাইরে আর ভয় নাই,
    মা	অভয়া এনেছে রে দশ হাতে তাঁর বর।।
    
  • ওরে ও মদিনা বলতে পারিস

    বাণী

    ওরে ও মদিনা বলতে পারিস কোন সে পথে তোর
    খেলত ধূলা-মাটি নিয়ে মা ফাতেমা মোর।।
    হাসান হোসেন খেলত কোথায় কোন সে খেজুর বনে
    পাথর-কুচি কাঁকর ল'য়ে দুম্বা শিশুর সনে
    সেই মুখকে চাঁদ ভেবে রে উড়িত চকোর।।
    মা আয়েশা মোর নবীজীর পা ধোয়াতেন যথা
    দেখিয়ে দে সে বেহেশত আমায় রাখ রে আমার কথা;
    তোর প্রথম কোথায় আজান-ধ্বনি ভাঙলো ঘুমের ঘোর।।
    কোন পাহাড়ের ঝর্ণা-তীরে মেষ চরাতেন নবী
    কোন পথ দিয়ে রে যেতেন হেরায় আমার আল-আরবি'
    তুই কাঁদিস কোথায় বুকে ধরে সেই নবীজীর গোর।।
    

  • ওরে নীল যমুনার জল

    বাণী

    ওরে		নীল যমুনার জল! বল রে মোরে বল 
    		কোথায় ঘনশ্যাম — আমার কৃষ্ণ ঘনশ্যাম।
    আমি		বহু আশায় বুক বেঁধে যে এলাম — এলাম ব্রজধাম।।
    তোর		কোন্‌ কূলে কোন্‌ বনের মাঝে
    		আমার কানুর বেণু বাজে,
    আমি 		কোথায় গেলে শুনতে পাব ‌‌‘রাধা রাধা’ নাম।।
    আমি 		শুধাই ব্রজের ঘরে ঘরে — কৃষ্ণ কোথায় বল্‌;
    কেন		কেউ কহে না কথা, হেরি সবার চোখে জল।
    		বল্‌ রে আমার শ্যামল কোথায়
    		কোন্‌ মথুরায় কোন দ্বারকায় — বল্‌ যমুনা বল।
    বাজে		বৃন্দাবনের কোন্‌ পথে তাঁর নূপুর অভিরাম।।