ইসলামী

  • ওগো মা — ফাতেমা ছুটে আয়

    বাণী

    ওগো মা — ফাতেমা ছুটে আয়, তোর দুলালের বুকে হানে ছুরি।
    দ্বীনের শেষ বাতি নিভিয়া যায় মাগো, বুঝি আঁধার হ’ল মদিনা-পুরী।।
    	কোথায় শেরে খোদা, জুলফিকার কোথা,
    	কবর ফেঁড়ে এসো কারবালা যথা —
    তোমার আওলাদ বিরান হ’ল আজি, নিখিল শোকে মরে ঝুরি’।।
    কোথায় আখেরী নবী, চুমা খেতে তুমি, যে গলে হোসেনের
    সহিছ কেমনে? সে গলে দুশমন হানিছে শমসের।
    	রোজ্‌হাশরে নাকি কওসরের পানি
    	পিয়াবে তোমরা গো গোনাহ্‌গারে আনি,
    দেখ না কি চেয়ে, দুধের ছেলেমেয়ে পানি বিহনে মরে পুড়ি।।
    
  • ওগো মুর্শিদ পীর বলো বলো

    বাণী

    ওগো মুর্শিদ পীর! বলো বলো রসুল কোথায় থাকে।
    কোথায় গেলে কেমন ক’রে দেখতে পাব তাঁকে।।
    	বেহেশ্‌ত — ’পারে দূর আকাশে
    	তাঁহার আসন খোদার পাশে,
    সে এতই প্রিয়, আপনি খোদা লুকিয়ে তারে রাখে।।
    কোরান পড়ি হাদিস শুনি, সাধ মেটে না তাহে,
    আতর পেয়ে মন যে আমার ফুল দেখতে চাহে।
    	সবাই খুশি ঈদের চাঁদে
    	আমার কেন পরান কাঁদে,
    দেখ্‌ব কখন আমার ঈদের চাঁদ — মোস্তফাকে।।
    
  • ওরে ও নতুন ঈদের চাঁদ

    বাণী

    ওরে ও নতুন ঈদের চাঁদ
    তোমার হেরে হৃদয় সাগর আনন্দে উন্মাদ।।
    তোমার রাঙা তশতরিতে ফিরদৌসের পরী
    খুশির শিরনি বিলায় রে ভাই নিখিল ভুবন ভরি
    খোদার রহম পড়ছে তোমার চাঁদনি রূপে ঝরি।
    দুখ ও শোক সব ভুলিয়ে দিতে তুমি মায়ার ফাঁদ।।
    তুমি আসমানে কালাম
    ইশারাতে লেখা যেন মোহাম্মাদের নাম।
    খোদার আদেশ তুমি জান স্মরণ করাও এসে
    যাকাত দিতে দৌলত সব দরিদ্রেরে হেসে
    শত্রুরে আজি ধরিতে বুকে শেখাও ভালবেসে।
    তোমায় দেখে টুটে গেছে অসীম প্রেমের বাঁধ।।
    
  • ওরে ও মদিনা বলতে পারিস

    বাণী

    ওরে ও মদিনা বলতে পারিস কোন সে পথে তোর
    খেলত ধূলা-মাটি নিয়ে মা ফাতেমা মোর।।
    হাসান হোসেন খেলত কোথায় কোন সে খেজুর বনে
    পাথর-কুচি কাঁকর ল'য়ে দুম্বা শিশুর সনে
    সেই মুখকে চাঁদ ভেবে রে উড়িত চকোর।।
    মা আয়েশা মোর নবীজীর পা ধোয়াতেন যথা
    দেখিয়ে দে সে বেহেশত আমায় রাখ রে আমার কথা;
    তোর প্রথম কোথায় আজান-ধ্বনি ভাঙলো ঘুমের ঘোর।।
    কোন পাহাড়ের ঝর্ণা-তীরে মেষ চরাতেন নবী
    কোন পথ দিয়ে রে যেতেন হেরায় আমার আল-আরবি'
    তুই কাঁদিস কোথায় বুকে ধরে সেই নবীজীর গোর।।
    

  • ওরে ও-চাঁদ উদয় হ’লি

    বাণী

    ওরে	ও-চাঁদ! উদয় হ’লি কোন্ জোছনা দিতে!
    দেয়	অনেক বেশি আলো আমার নবীর পেশানীতে।।
    ওরে	রবি! আলোক দিস্ যত তুই দগ্ধ করিস্ তত
    	আমার নবী স্নিগ্ধ শীতল কোটি চাঁদের মত,
    সে	নাশ করেছে মনের আঁধার ঈষৎ হাসিতে।।
    ওরে	আসমান! তুই সুনীল হলি জানি কেমন ক’রে
    	আমার নবীর কালো চোখের একটুকু নীল হ’রে।
    ওরে	তারা! তোরা জ্যোতি পেলি নবীজীর চাউনিতে।।
    ওরে	বসরা গোলাব! অনেক বেশি খোশবু তোদের চেয়ে
    	সেই ধূলিতে মোর নবীজী যেতেন যে পথ বেয়ে,
    	সেই বারতা ফুলকে শোনায় বুল্‌বুলি সঙ্গীতে।।
    
  • ওরে কে বলে আরবে নদী নাই

    বাণী

    ওরে	কে বলে আরবে নদী নাই
    যথা	রহমতের ঢল বহে অবিরল
    দেখি	প্রেমে-দরিয়ার পানি
    		যেদিকে চাই।।
    যাঁর	ক্বাবা ঘরের পাশে আব-এ-জমজম
    যথা	আল্লা-নামের বাদল ঝরে হরদম,
    		যথা ঝরে হরদম-
    যার	জোয়ার এসে দুনিয়ার দেশে দেশে
    (ওরে)	পুণ্যের গুলিস্তান রচিল দেখিতে পাই।।
    যার	ফোরাতের পানি আজো ধরার ‘পরে
    	নিখিল নর-নারীর চোখে ঝরে
    (ওরে)	শুকায় না যে নদী দুনিয়ায়,
    যার	শক্তি বন্যার তরঙ্গ-বেগে
    যত	বিষণ্ন-প্রাণ ওরে আনন্দে উঠল জেগে
    যাঁর	প্রেম-নদীতে,যাঁর পুণ্য-তরীতে
    		মোরা ত'রে যাই।।
    

  • কবে সে মদিনার পথে

    বাণী

    কবে সে মদিনার পথে, গিয়াছে সুজন।
    বহায়ে নয়ন বারি, ভিজিল বসন।।
    	রমজানের ঐ চাঁদ নবী,
    	পাঠাইলেন নূরের খুবী,
    পাগল করে আমার হিয়া করেছে হরণ।।
    	পশুপাখি তরুলতা,
    	তারা শুধায় পারের কথা,
    আমি একলা বসে ভাবছি হেথা নবীজীর কারণ।।
    	বেড়াই আমি পথে পথে,
    	খুঁজে না পাই মদিনাতে,
    কোথায় গেলেন পাক মোস্তফা অমূল্য রতন।।
    [দুখুমিয়ার লেটোগান, সংগ্রহ ও সম্পাদনা : মুহম্মদ আয়ুব হোসেন, বিশ্বকোষ পরিষদ, কলকাতা, ২০০৩]
    

    রেকর্ড

    কবে সে মদিনা পথে গিয়াছে সুজন।
    বহায়ে নয়ন-বারি (আমার) ভিজায়ে বদন।।
    	রমজানের চাঁদে নবী, 
    	পাঠায় সদা নূরের ছবি, 
    পাগল করে আমার মন করেছে হরণ।।
    	পশুপাখি তরুলতা, 
    	তাদের শুধাই পথের কথা, 
    কেমনে পাবো সে চাঁদে জীবন-শরণ।।
    	খুঁজে সে মদিনা-নাথে, 
    	কেঁদে ফিরি পথে পথে, 
    কোথা গেলে পাবো আমি ও রাঙা চরণ।।
    
  • করিও ক্ষমা হে খোদা

    বাণী

    করিও ক্ষমা হে খোদা আমি গুণাহগার অসহায়।
    কাজের মাঝে অবসর পাই না ডাকিতে তোমায়।।
    যতবার তোমার পথে হে খোদা যেতে চেয়েছি
    বাহির ভিতর হ’তে হাজারো বাধা পেয়েছি,
    তোমার পথের দুশমন ঘরে-বাহিরে-দুনিয়ায়।।
    দুঃখ-শোক-ব্যাধির তাড়নায় শুনিয়াও শুনিনি আজান,
    বান্দার সে-অপরাধ করিও ক্ষমা হে রহমান।
    আমি যে কাঙাল ভিখারি পুণ্যের পুঁজি নাহি
    শূন্য হাতে আমারে ফিরায়ো না হে ইলাহি,
    করো না নিরাশ যদিও শরণ যাচি অবেলায়।।
    
  • কলমা শাহাদতে আছে খোদার জ্যোতি

    বাণী

    	কলমা শাহাদতে আছে খোদার জ্যোতি
    	ঝিনুকের বুকে লুকিয়ে থাকে যেমন মোতি।।
    	ঐ কলমা জপে যে ঘুমের আগে
    	ঐ কলমা জপিয়া যে প্রভাতে জাগে,
    	দুখের সংসার যার সুখময় হয়, তা’র —
    তার	মুসিবত আসে নাকো, হয় না ক্ষতি।।
    	হরদম জপে মনে কলমা যে জন
    	খোদায়ী তত্ত্ব তা’র রহে না গোপন
    	দিলের আয়না তার হয়ে যায় পাক সাফ
    	আল্লার রাহে তার রহে মতি।
    সদা	আল্লার রাহে তার রহে মতি।।
    	এসমে আজম হতে কদর ইহার
    	পায় ঘরে ব’সে খোদা রসুলের দিদার
    	তাহারি হৃদয়াকাশে সাত বেহেশত নাচে
    	আল্লার আরশে হয় আখেরে গতি।
    তার	আল্লার আরশে হয় আখেরে গতি।
    

  • কা’বার জিয়ারতে তুমি কে যাও

    বাণী

    কা’বার জিয়ারতে তুমি কে যাও মদিনায়।
    আমার সালাম পৌঁছে দিও নবীজীর রওজায়।।
    	হাজিদের ঐ যাত্রা-পথে
    	দাঁড়িয়ে আছি সকাল হ’তে,
    কেঁদে’ বলি, কেউ যদি মোর সালাম নিয়ে যায়।।
    পঙ্গু আমি, আরব সাগর লঙ্ঘি কেমন ক’রে,
    তাই নিশিদিন কাবা যাওয়ার পথে থাকি প’ড়ে।
    	বলি, ওরে দরিয়ার ঢেউ
    	মোর সালাম নিয়ে গেল না কেউ,
    তুই দিস্ মোর সালামখানি মরুর ‘লু’-হাওয়ায়।।
    
  • কা’বার জিয়ারতে তুমি কে যাও মদিনায়

    বাণী

    কা’বার জিয়ারতে তুমি কে যাও মদিনায়।
    আমার সালাম পৌঁছে দিও নবীজীর রওজায়।।
    হাজীদের ঐ যাত্রা–পথে
    দাঁড়িয়ে আছি সকাল হ’তে,
    কেঁদে’ বলি, কেউ যদি মোর সালাম নিয়ে যায়।।
    পঙ্গু আমি, আরব সাগর লঙ্ঘি কেমন ক’রে,
    তাই নিশিদিন কাবা যাওয়ার পথে থাকি প’ড়ে।
    বলি, ওরে দরিয়ার ঢেউ
    মোর সালাম নিয়ে গেল না কেউ,
    তুই দিস্‌ মোর সালামখানি মরুর ‘লু’–হাওয়ায়।।
    
  • কিশোর রাখাল বেশে মেষ চারণে যায় নবী

    বাণী

    কিশোর রাখাল বেশে মেষ চারণে যায় নবী
    নীল রেশমি রুমাল বেঁধে তার চারু-চাঁচর কেশে।
    তাঁর রাঙা পদতলে পুলকে ধরা টলে
    তাঁর রূপ -লাবনির ঢলে মরুভূমি গেল ভেসে।।
    তাঁর মুখে রহে চাহি মেষ-শিশু তৃণ ভুলি‌'
    বিশ্বের শাহানশাহ আজ মাখে গোঠের ধূলি,
    তাঁর চরণ-নখরে কোটি চাঁদ কেঁদে মরে
    তাঁর ছায়া ক'রে চলে আকাশে মেঘ এসে।।
    কিশোর নবী গোঠে চলে
    তাঁর চরণ-ছোঁয়ায় পথের পাথর মোম হয়ে যায় গ'লে
    তসলিম জানায় পাহাড় চরণে ঝুকে তাঁহার।
    নারাঙ্গি,আঙুর,খরজুর,পায়ে নজরানা দেয় হেসে।।
    
  • কুল্ মখলুক গাহে হজরত

    বাণী

    কুল্ মখলুক গাহে হজরত বালাগাল উলা বেকামালিহি।
    আঁধার ধরায় এলে আফতাব কাশাফাদ্দুজা বেজামালিহি।।
    	রৌশনীতে আজো ধরা মশ্‌গুল
    	তাই তো ওফাতে করি না কবুল,
    হাসনাতে আজো উজালা জাহান সাল্লু আলায়হি ওয়া আলিহি।।
    	নাস্তিরে করি’ নিতি নাজেহাল্
    	জাগে তৌহীদ দ্বীন্-ই-কামাল,
    খুশ্‌বুতে খুশি দুনিয়া বেহেশ্‌ত সাল্লু আলায়হি ওয়া আলিহি।।
    
  • কেন তুমি কাঁদাও মোরে হে মদিনাওয়ালা

    বাণী

    কেন তুমি কাঁদাও মোরে, হে মদিনাওয়ালা!
    অবরোধবাসিনী আমি কুলের কুলবালা।।
    ঈদের চাঁদের ইশারাতে কেন ডাক নিঝুম রাতে,
    হাসিন ইউসুফ! জুলেখারে কত দিবে জ্বালা।।
    একি লিপি পাঠালে নাথ কোরানের আয়াতে —
    পড়তে গিয়ে অশ্রু-বাদল নামে আঁখি-পাতে।
    বাজিয়ে শাহাদতের বাঁশি কেন ডাক নিত্য আসি';
    হাজার বছর আগে তোমায় দিয়েছি তো মালা।।
    
  • কোথায় তখত তাউস কোথায় সে বাদশাহী

    বাণী

    কোথায় তখত তাউস, কোথায় সে বাদশাহী।
    কাঁদিয়া জানায় মুসলিম ফরিয়াদ ইয়া ইলাহী।।
    কোথায় সে বীর খালিদ, কোথায় তারেক মুসা
    নাহি সে হজরত আলী, সে জুলফিকার নাহি।।
    নাহি সে উমর খত্তাব, নাহি সে ইসলামী জোশ
    করিল জয় যে দুনিয়া, আজি নাহি সে সিপাহি।।
    হাসান হোসেন সে কোথায়, কোথায় বীর শহীদান —
    কোরবানি দিতে আপনায় আল্লার মুখ চাহি'।।
    কোথায় সে তেজ ঈমান, কোথায় সে শান-শওকত,
    তকদীরে নাই সে মাহতাব, আছে প'ড়ে শুধু সিয়াহি।।
    
  • ক্ষমা সুন্দর আল্লা

    বাণী

    ক্ষমা সুন্দর আল্লা, মোদের ভয় দেখিও না আর।
    দোজখের ভয়ে হতে পারিনা হে প্রিয়তম, বেড়াপার।।
    		কেন দুনিয়ায় পাঠাইলে
    		কেন গুনাহের বোঝা দিলে,
    তুমি তো জানিতে দুনিয়ায় পুড়ে মরিব যে তিলে তিলে।
    		হেথা পদে পদে করি অপরাধ
    		তোমারে পাওয়ার তবু জাগে সাধ,
    অপরাধ শুধু দেখ কি গো তুমি, রোদন দেখনা তার।।
    হে পরম প্রিয়, তোমারে খুঁজিতে গিয়া মোরা কত ভুল পথে চলি
    তুমি ভেবে খেলি সুন্দর মায়া নিয়া পরে বিষের দাহনে জ্বলি।।
    তুমি জান স্বামী তব পথে কত কণ্টক, কত বাধা,
    যে পথে যাই সেই পথে লাগে দুনিয়ার ধুলো-কাদা।
    		জন্ম-অন্ধ জানি না কাহারে
    		তুমি ভেবে হাত জড়াইয়া ধরে,
    দু’চোখে নূরের তৃষ্ণা ল’য়ে কি পাব দোজখের নীর।।
    
  • খয়বর-জয়ী আলী হায়দার জাগো

    বাণী

    	খয়বর-জয়ী আলী হায়দার, জাগো জাগো আরবার।
    	দাও দুশমন দুর্গ-বিদারী দু'ধারী জুলফিকার।।
    	এসো শেরে খোদা ফিরিয়া আরবে,
    	ডাকে মুসলিম ‘ইয়া আলী’ রবে, —
    	হায়দারী হাঁকে তন্দ্রা-মগনে করো করো হুঁশিয়ার।।
    	আল-বোর্জের চূড়া গুঁড়া-করা গোর্জ আবার হানো,
    	বেহেশতী সাকী মৃত এ জাতিরে আবে কওসার দানো।
    আজি	বিশ্ব-বিজয়ী জাতি যে বেহোঁশ
    	দাও তারে নব কুয়ৎ ও জোশ;
    এসো	নিরাশায় মরু-ধূলি উড়ায়ে দুল্‌দুল্-আস্ওয়ার।।
    
  • খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জননী

    বাণী

    খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জননী — বিশ্ব-দুলালী নবী নন্দিনী,
    মদিনাবাসিনী পাপতাপ নাশিনী উম্মত-তারিণী আনন্দিনী।।
    	সাহারার বুকে মাগো তুমি মেঘ-মায়া,
    	তপ্ত মরুর প্রাণে স্নেহ-তরুছায়া;
    মুক্তি লভিল মাগো তব শুভ পরশে বিশ্বের যত নারী বন্দিনী।।
    হাসান হোসেনে তব উম্মত তরে, মাগো
    কারবালা প্রান্তরে দিলে বলিদান,
    বদলাতে তার রোজ হাশরের দিনে
    চাহিবে মা মোর মত পাপীদের ত্রাণ।
    	এলে পাষাণের বুকে চিরে নির্ঝর সম,
    	করুণার ক্ষীরধারা আবে-জমজম;
    ফিরদৌস হ’তে রহমত বারি ঢালো সাধ্বী মুসলিম গরবিনী।।
    
  • খোদা এই গরীবের শোন শোন মোনাজাত

    বাণী

    খোদা এই গরীবের শোন শোন মোনাজাত।
    দিও তৃষ্ণা পেলে ঠান্ডা পানি ক্ষুধা পেলে লবণ-ভাত।।
    		মাঠে সোনার ফসল দিও,
    		দিও গৃহ ভরা বন্ধু প্রিয়, দিও
    হৃদয় ভরা শান্তি দিও – (খোদা) সেই তো আমার আবহায়াত।।
    আমায় দিয়ে কারুর ক্ষতি হয় না যেন দুনিয়ায়,
    আমি কারুর ভয় না করি, মোরেও কেহ ভয় না পায়, খোদা।
    (যবে)	মস্‌জিদে যাই তোমারি টানে
    (যেন)		মন নাহি ধায় দুনিয়া পানে
    আমি ঈদের চাঁদ দেখি যেন আস্‌লে দুখের আঁধার রাত।।
    
  • খোদায় পাইয়া বিশ্ব বিজয়ী ছিল একদিন যারা

    বাণী

    খোদায় পাইয়া বিশ্ব বিজয়ী ছিল একদিন যারা
    খোদায় ভুলিয়া ভীত পরাজিত আজ দুনিয়ায় তারা।।
    	খোদার নামের আশ্রয় ছেড়ে
    	ভিখারির বেশে দেশে দেশে ফেরে
    ভোগ বিলাসের মোহে ভুলে, হায় নিল বন্ধন কারা।।
    খোদার সঙ্গে যুক্ত সদাই ছিল যাহাদের মন
    দুঃখ রোগে শোকে অটল যাহারা রহিত সর্বক্ষণ।
    	এসে শয়তান ভোগ বিলাসের
    	কাড়িয়া লয়েছে ঈমান তাদের
    খোদায় হারায়ে মুসলিম আজ হয়েছে সর্বহারা।।