কাহার্‌বা

  • ঝুমকো-লতার চিকন পাতায়

    বাণী

    ঝুমকো-লতার চিকন পাতায়
    হেরেছি তোমার লাবনি প্রিয়া।
    মহুয়া-ফুলের মদির গন্ধে
    তোমারই মুখ-মদের অমিয়া।।
    শুকতারায় তব নয়নের মায়া,
    তমাল-বনে তারি স্নিগ্ধ-ঘন-ছায়া।
    তাল পিয়ালে হেরি দীঘল তনু তব,
    ইহুদী দুল্ দুলে শশী-লেখায় নব।।
    ডালিম-দানাতে তব গালের লালী,
    তোমারি সুরে গাহে পিয়া-পাপিয়া।।
    
  • ঝুলন ঝুলায়ে ঝাউ ঝক্‌ ঝোরে

    বাণী

    ঝুলন ঝুলায়ে ঝাউ ঝক্‌ ঝোরে, দেখো সখি চম্পা লচ্‌কে
    	বাদরা গরজে দামিনী দমকে
    আও বৃজকি কোঙারী ওড়ে নীল সাড়ি,
    	নীল কমল-কলিকে পহনে ঝুমকে।।
    হায়রে ধান কি লও মে হো বালি
    ওড়নী রাঙাও সতরঙ্গী আলি,
    ঝুলা ঝুলো ডালি ডালি।
    আও প্রেম কোঙারী মন ভাও,
    প্যারে প্যারে সুরমে শাওনী সুনাও।
    রিমঝিম রিমঝিম পড়তে কোয়ারে
    সুন্‌ পিয়া পিয়া কহে মুরলী পুকারে,
    	ওহি বোলী সে হিরদয় খটকে।।
    
  • ঝুলনের এই মধু লগনে

    বাণী

    ঝুলনের এই মধু লগনে।
    মেঘ দোলায় দোলে; দোলে রে বাদল গগনে।।
    উদাসী বাঁশির সুরে ডাকে শ্যামরায়,
    ব্রজের ঝিয়ারি আয়, পরি নীল শাড়ি আয়,
    নীল কমল কুঁড়ি দোলায়ে শ্রবণে।।
    বাঁশির কিশোর ব্রজগোপী চিতচোর,
    অনুরাগে ডাকে আয় দুলিবি কে ঝুলনে।।
    মেঘ মৃদং বাজে, বাজে কী ছন্দে,
    রিমঝিম বারিধারা ঝরে আনন্দে।
    বুঝি এলো গোকুল ব্রজে নেমে
    কৃষ্ণ রাখাল প্রেমে শুনি বাঁশি তায়
    ফোটে হাসি গোপীজন আননে।।
    
  • ঝুলে কদমকে ডারকে ঝুলনা পে

    বাণী

    ঝুলে কদমকে ডারকে ঝুলনা পে কিশোরী কিশোর।
    দেখে দোউ এক এককে মুখকো চন্দ্রমা চকোর,
    য্যায়সে চন্দ্রমা চকোর হোকে প্রেম নেশা বিভোর।।
    মেঘ মৃদং বাজে ওহি ঝুলনাকে ছন্দ্‌ মে
    রিম্‌ঝিম্‌ বাদর বরসে আনন্দ্‌ মে,
    দেখনে যুগল শ্রীমুখ চন্দকো গগন ঘেরি ঘনঘটা ঘোর।।
    নব নীর বরসনে কো চাতকিনী চায়
    ওয়সে গোপী ঘনশ্যাম দেখ তৃষ্ণা মিটায়,
    সব দেবদেবী বন্দনা গীত গায় — 
    ঝরে বরসামে ত্রিভুবনকি প্রেমাশ্রুলোর।।
    
  • টলমল্ টলমল্ টলে সরসী

    বাণী

    টলমল্ টলমল্ টলে সরসী
    জল নিতে এলে কি গো ষোড়শী।।
    হেরিয়া তোমার রাঙা পদতল
    ফুটিল প্রেমের কুমুদ কমল
    খেলিছে চঞ্চল তরঙ্গ-দল ল’য়ে তব কলসি।।
    হেরি’তোমার নীলাম্বরী কাজল-আঁখি
    হলোকাজ্‌লা দীঘির জল সুনীল না-কি!
    হাতেশাপলা মৃণাল দিয়ে বাঁধে রাখি
    নাচেলীলায়িত ঢেউ তব তনু পরশি’।।
    

  • টারালা টারালা টারালা টা টারালা

    বাণী

    	টারালা টারালা টারালা টা টারালা টারালোল্লা
    নাচে	শুটকী শুকনো সাহেবকে ধ'রে মুটকি মিস আরসোল্লা।
    		হা-হা- হা-হা- হা।।
    	খুরওয়ালা জুতা পরে খটখট ঠেংরী নাড়ে
    	চাবুক খেয়ে জোড়া ঘোড়ায় যেন পেছলি ঝাড়ে!
    দেখে	পাদ্রি, পুরুত, মোল্লা বাবাজী কাছা খোল্লা।
    		আর বাবাজী কাছা খোল্লা।।
    দেখে	আণ্ডাওয়ালা ভাবে বুঝি খেল ডাণ্ডাগুলি
    হা	গণ্ডার মার্কা ষণ্ডা বিবি খেল ডাণ্ডাগুলি
    হা	ভাব-আবেশের নয়ন তাহার হলো নয়ান ঝুলি;
    	নেকু বাবুর ঢেকুর ওঠে পেটে মেকুর আচড়ায়!
    	কাল্লু ভাবে মেম পালোয়ান সাহেবকে বুঝি পাছড়ায়। ( হায় হায় হায়)
    	যতো কাবলিওয়ালা মাউড়া সব হো গিয়া ভাই বাউড়া
    	মোষের গাড়োয়ান প্রেম-রসে হলো রসগোল্লা।।
    
  • ডেকে ডেকে কেন তারে ভাঙালি ঘুমের ঘোর

    বাণী

    ডেকে ডেকে কেন তারে ভাঙালি ঘুমের ঘোর
    	কেন ভাঙালি
    স্বপনে মোর এসেছিল, সখি, স্বপন কুমার মনচোর
    	কেন ভাঙালি ঘুমের ঘোর।।
    সে যেন লো পাশে ব'সে কহিল হেসে হেসে
    ‌‘যাব না আর পরদেশে’, সখি, মোছ মোছ আঁখিলোর’।।
    দেখালো তার হৃদয় খুলি’, কহিল : ‌‘হের প্রিয়ে
    তোমার অধিক ব্যথা হেথায় তোমারে ব্যথা দিয়ে।’
    জানি না মোর হিয়ার চেয়েও অধিক ক্ষত তার হৃদয়
    সে হৃদয়ে আমার ছবি, সকল হিয়া আমি-ময়।
    তাহার জীবন-মালারি মাঝে, সখি, আমি যেন সোনার ডোর।।
    আমি কহিনু, বুঝেছি সখা তোমার এ দুখ দেওয়ার ছল,
    ভালোবাসার ফুল না শুকায় তুমি তাই চাহ মোর চোখেরই জল’।
    জেগে দেখি কেঁদে কেঁদে, সখি, ভিজেছে বুকের আঁচল।।
    
  • ঢল ঢল তব নয়ন-কমল

    বাণী

    ঢল ঢল তব নয়ন-কমল কাজল তোমারেই সাজে।
    শোভে তোমারেই চাঁদের হাসি হিঙুল অধর-মাঝে।।
    	ফিরোজা-রঙ শাড়ি চাঁপা রঙে তব
    	সেজেছে প্রিয়া কি অভিনব,
    সুনীল গগনে গোধূলি রঙ যেন মিশেছে আসিয়া ঊষা ও সাঁঝে।।
    কোমলে কড়িতে বাজে কাঁকন চুড়ি
    শিথিল আঁচল ল’য়ে খেলে হাওয়া লুকোচুরি,
    উষ্ণ কপোল ছুঁয়ে থল্-কমলী আঁউ’রে গেল যে লাজে।।
    
  • ঢের কেঁদেছি ঢের সেধেছি

    বাণী

    	ঢের কেঁদেছি ঢের সেধেছি, আর পারিনে, যেতে দে তাঁ’য়।
    	গ’ল্‌ল না যে চোখের জলে গ’ল্‌বে কি সে মুখের কথায়।।
    		যে চ’লে যায় হৃদয় দ’লে
    		নাই কিছু তার হৃদয় ব’লে,
    	তারে মিছে অভিমানের ছলে — ডাক্‌তে আরো বাজে ব্যথায়।।
    		বঁধুর চ’লে যাওয়ার পরে
    		কাঁদব লো তার পথে প’ড়ে,
    তার	চরণ-রেখা বুকে ধ’রে — শেষ করিব জীবন সেথায়।।
    
  • তব গানের ভাষায় সুরে

    বাণী

    তব গানের ভাষায় সুরে বুঝেছি বুঝেছি বুঝেছি
    এত দিনে পেয়েছি তারে আমি যারে খুঁজেছি।।
    ছিল পাষাণ হয়ে গভীর অভিমান
    সহসা, এলো সহসা আনন্দ-অশ্রুর বান।
    বিরহ-সুন্দর হয়ে সেই এলো
    দেবতা বলে যাঁরে পুজেছি
    			বুঝেছি বুঝেছি বুঝেছি।।
    তোমার দেওয়া বিদায়ের মালা পুন প্রাণ পেল প্রিয়
    হ’য়ে শুভদৃষ্টি মিলন-মালিকা বুকে ফিরে এলো — এলো প্রিয়।
    	যাহারে নিষ্ঠুর বলেছি
    	নিশীথে গোপনে কেঁদেছি
    নয়নের বারি হাসি দিয়ে মুছেছি
    			বুঝেছি বুঝেছি বুঝেছি।।
    
  • তব চঞ্চল আঁখি কেন ছলছল হে

    বাণী

    তব	চঞ্চল আঁখি কেন ছলছল হে।
    	হেরি মোরা অবিরল জলে ভাসে কমল
    	হেরি আজি কমলে উথলে জল হে।।
    	চিরদিন কাঁদায়েছে যে জল নিঠুর
    আজি	অশ্রু করেছে তারে একি সুমধুর
    বঁধু	সাধ যায় ধরি তব সমুখে মুকুর
    যেন	বরষিছে চাঁদ মুকুতাদল হে।
    কোন	অকরুণা ভাঙিল হে পাষাণের বাঁধ
    তব	কলঙ্ক লেখা গেল ধুয়ে যে হে চাঁদ।
    	কাঁদ কাঁদ হে বঁধু তবে বুঝিবে মনে
    কত	বেদনা পেলে জল ঝরে নয়নে
    আজি	কাঁদিয়া শ্যামল হ'লে নির্মল হে।।
    

  • তব মাধবী-লীলায় কর মোরে সঙ্গী

    বাণী

    তব মাধবী-লীলায় কর মোরে সঙ্গী (হে বন-লক্ষ্মী)।
    তব অপাঙ্গে হইব ভ্রুভঙ্গি।।
    মোরে জ্বালায়ে জ্বালো
    তব বাসরে আলো,
    মোরে নূপুর করি’ বাঁধ চরণে তারি —
    	নাচে তোমার সভায় যে কুরঙ্গী।।
    তব রূপের দেশে
    এনু বাউল বেশে,
    যেন ফিরে নাহি যাই
    আঁখি-প্রসাদ পাই —
    	হব কেশে তব বেণীর ভুজঙ্গী।।
    
  • তরুণ প্রেমিক প্রণয় বেদন জানাও

    বাণী

    তরুণ প্রেমিক প্রণয় বেদন জানাও জানাও বেদিল প্রিয়ায়।
    ওগো বিজয়ী নিখিল হৃদয় কর কর জয় মোহন মায়ায়।।
    নহে ঐ এক হিয়ার সমান হাজার কাবা হাজার মস্‌জিদ;
    কি হবে তোর কাবার খোঁজে, আশয় খোঁজ তোর হৃদয় ছায়ায়।।
    প্রেমের আলোয় যে দিল্‌ রোশন, যেথায় থাকুক সমান তাহার —
    খোদার মস্‌জিদ মুরত–মন্দির ঈসাই–দেউল ইহুদ–খানায়।।
    অমর তার নাম প্রেমের খাতায় জ্যোতির্লেখায় রবে লেখা,
    দোজখের ভয় করে না সে, থাকে না সে বেহেশ্‌ত্‌ আশায়।।
    
  • তিমির বিদারী অলখ-বিহারী কৃষ্ণ মুরারি

    বাণী

    তিমির বিদারী অলখ-বিহারী কৃষ্ণ মুরারি আগত ঐ
    টুটিল আগল নিখিল পাগল সর্বসহা আজি সর্বজয়ী।।
    বহিছে উজান অশ্রু-যমুনায়
    হৃদি-বৃন্দাবনে আনন্দ ডাকে, (ওরে) ‌‘আয়’,
    বসুধা যশোদার স্নেহধার উথলায়
    (ওগো) কাল্‌-রাখাল নাচে থৈ-তা-থৈ।।
    বিশ্ব ভরি' ওঠে স্তব নমো নমঃ
    অরির পুরী-মাঝে এলো অরিন্দম।
    ঘিরিয়া দ্বার বৃথা জাগে প্রহরী জন
    বন্ধ কারায় এলো বন্ধ-বিমোচন,
    ধরি' অজানা পথ আসিল অনাগত
    জাগিয়া ব্যথাহত ডাকে, মাভৈঃ।।
    
  • তুম আনন্দ ঘনশ্যাম ম্যয় হুঁ

    বাণী

    তুম আনন্দ ঘনশ্যাম ম্যয় হুঁ প্রেম-দিওয়ানী রাধা।
    বাঁশরি শুনকে তোরি আয়ি মধুবনমে না মানু কলঙ্ককি বাধা।।
    যুগ যুগান্ত অনন্তকাল সে হৃদয়-বৃন্দাবনে মে,
    তুমহারে হামরে এহি লীলা নাথ চলত রহি মনমে।
    	মেরে সঙ্গ রোয়ে প্রেম বিগলিতা
    	ভক্তি বিশাখা প্রীতি ললিতা,
    তুমকো যো চাহে মেরি তরহেসে রোয়ত জীব সমাধা।।
    
  • তুম প্রেমকে হো ঘনশ্যাম

    বাণী

    তুম প্রেমকে হো ঘনশ্যাম ম্যায় প্রেম কি শ্যাম-প্যায়ারী।
    প্রেমকা গান তুমহারে দান ম্যায় হুঁ প্রেম-ভিখারি।।
    	হৃদয় বিচমে যমুনা তীর
    	তুমহারি মুরলী বাজে ধীর,
    নয়ন নীর কি বহত যমুনা প্রেম সে মাতোয়ারী।।
    যুগ যুগ হোয়ে তুমহারি লীলা মেরে হৃদয় বনমে,
    তুমহারে সুন্দর-মন্দির মোহন সোহত মেরে মনমে।
    	প্রেম-নদী নীর নিত বহি যায়
    	তুমহারে চরণ কো কবহুঁ না পায়,
    রোয়ে শ্যাম-প্যায়ারী সাথ ব্রিজনারী আও মুরলীধারী।।
    
  • তুমি অনেক দিলে খোদা

    বাণী

    তুমি অনেক দিলে খোদা, দিলে অশেষ নিয়ামত —
    আমি লোভী, তাইতো আমার মেটে না হসরত।।
    কেবলই পাপ করি আমি — মাফ করিতে তাই, হে স্বামী,
    দয়া করে শ্রেষ্ঠ নবীর করিলে উম্মত।
    তুমি নানান ছলে করছ পূরণ ক্ষতির খেসারত।।
    মায়ের বুকে স্তন্য দিলে, পিতার বুকে স্মেহ;
    মাঠে শস্য ফসল দিলে আরাম লাগি' গেহ।  
    ঈদের চাঁদের রং মশালে রঙীন বেহেশ্‌ত পথ দেখালে
    আখেরেরই সহায় দিলে আখেরী হজরত।
    তুমি আজান দিলে না ভুলিতে মসজিদেরই পথ।।
    
  • তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে

    বাণী

    তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে এই কি তোমার আশা?
    আমার যে নাথ অনন্ত সাধ, অনন্ত পিপাসা॥
    	দাহন তুমি করবে যত
    	প্রেমের শিখা জ্বলবে তত
    সে যে আমার মন্ত্র পূজার তোমার কঠিন ভাষা॥
    ফুলমালী! ফুলের শাখা কাটো যত পার,
    আহত সেই ফুল-শাখাতে ধরবে কুসুম আরো।
    	হানলে আঘাত নিথর জলে,
    	অধীর বেগে ঢেউ উথলে,
    তোমার অবহেলায় বিপুল হ’ল ভীরু ভালোবাসা।
    		আমার ভীরু ভালোবাসা॥
    

  • তুমি আনন্দ ঘনশ্যাম আমি প্রেম-পাগলিনী রাধা

    বাণী

    তুমি আনন্দ ঘনশ্যাম আমি প্রেম-পাগলিনী রাধা।
    তব ডাক শুনে ছুটে যাই বনে আমি না মানি কুলের বাধা।।
    	শূন্য প্রাণের গাগরি ঘিরে
    	নিতি আসি রস-যমুনার তীরে
    অঙ্গ ভাসায়ে তরঙ্গ-নীরে শুনি তব বাঁশি সাধা।।
    যুগ-যুগান্ত অনন্ত কাল হৃদয়-বৃন্দাবনে
    তোমাতে আমাতে এই লীলা, নাথ! চলেছে, সঙ্গোপনে।
    	মোর সাথে কাঁদে প্রেম-বিগলিতা
    	ভক্তি ও প্রীতি বিশাখা-ললিতা।
    তোমারে যে চায়, মোর মতো, হায়! সার শুধু তার কাঁদা।।
    

  • তুমি আশা পুরাও খোদা

    বাণী

    তুমি আশা পুরাও খোদা, সবাই যখন নিরাশ করে।
    সবাই যখন পায়ে ঠেলে, সান্ত্বনা পাই তোমায় ধ'রে।।
    দ্বারে দ্বারে হাত পাতিয়া ফিরি যখন শূন্য হাতে,
    তোমার দানের শির্‌নি তখন আসে আমায় পথ দেখাতে,
    দেখি হঠাৎ শূন্য তোমার দানে গেছে ভ'রে।।
    খোদা, তোমায় ভরসা করি' নামি যখন কোন কাজে,
    সে কাজ হাসিল হয় সহজে শত বিপদ বাধার মাঝে
    (খোদা) তোমায় ছেড়ে অন্য জনে শরণ নিলে যায় সে সরে।।
    মাঝ দরিয়ায় ডুবলে জাহাজ তোমায় যদি ডাকি
    তোমার রহম কোলে করি তীরেতে যায় রাখি
    দুখের অনল কুসুম হয়ে ফুটে ওঠে থরে থরে।।