কাহার্‌বা

  • বন তমালের শ্যামল ডালে দোলে ঝুলন

    বাণী

    বন তমালের শ্যামল ডালে দোলে ঝুলন দোলায় যুগল রাধা শ্যাম।
    কিশোরী পাশে কিশোর হাসে ভাসে আনন্দ সাগরে আজ ব্রজধাম।।
    	তড়িত লতায় যেন জড়িত জলধরে
    	ওগো যুগল রূপ হেরি মুনির মনোহরে
    পুলকে গগন ছাপিয়া বারি করে বাজে যমুনা তরঙ্গে শ্যাম শ্যাম নাম।।
    	বন ময়ুর নাচে ঘন দেয়ার তালে
    	দোলা লাগে কেতকী কদম ডালে।
    আকাশে অনুরাগে ইন্দ্রধনু জাগে হেরে ত্রিলোক থির হয়ে রূপ অভিরাম।।
    
  • বন-ফুলে তুমি মঞ্জরি গো

    বাণী

    	বন-ফুলে তুমি মঞ্জরি গো
    	তোমার নেশায় পথিক-ভ্রমর ব্যাকুল হ'ল গুঞ্জরি' গো।।
    তুমি	মায়ালোকের নন্দিনী ন্দনের আনন্দিনী
    তুমি	ধূলির ধরার বন্দিনী, যাও গহন কাননে সঞ্চরি গো।।
    	মৃদু পরশ-কুঞ্চিতা তুমি বালিকা
    	বল্লভ-ভীতা পল্লব অবগণি্ঠিতা মুকুলিকা।
    তুমি	প্রভাত বেলায় মঞ্জরি লাজে সন্ধ্যায় যাও ঝরি'
    	অরণ্যা-বল্লরি শোভা, পুণ্য পল্লী-সুন্দরী।।
    
  • বন-বিহঙ্গ যাও রে উড়ে

    বাণী

    বন-বিহঙ্গ যাও রে উড়ে মেঘ্‌না নদীর পাড়ে
    দেখা হলে আমার কথা কইয়ো গিয়া তারে।
    কোকিল ডাকে বকুল-ডালে, যে-মালঞ্চে সাঁঝ-সকালে রে,
    আমার বন্ধু কাঁদে সেথায় গাঙেরি কিনারে।।
    গিয়া তারে দিয়া আইস আমার শাপ্‌লা-মালা
    আমার তরে লইয়া আইস তাহার বুকের জ্বালা।
    সে যেন রে বিয়া করে, সোনার কন্যা আনে ঘরে রে,
    আমার পাটের জোড় পাঠাইয়া দিব সে-কন্যারে।।
    

  • বন-বিহারিণী চঞ্চল হরিণী

    বাণী

    বন-বিহারিণী	চঞ্চল হরিণী
    চিনি আঁখিতে,	চিনি কানন
    			নটিনী রে।।
    ছুটে চলে যেন	বাঁধ ভাঙ্গা
    			তটিনী রে।।
    নেচে নেচে চলে	ঝর্ণার
    			তীরে তীরে
    ছায়াবীথি-তলে	কভু ধীরে চলে,
    চকিতে পালায়	ছুটি, ছায়া হেরি,
    			গিরি-শিরে।।
    

    নাটকঃ‘সাবিত্রী’

  • বনে মোর ফুল-ঝরার বেলা

    বাণী

    বনে মোর ফুল-ঝরার বেলা, জাগিল একি চঞ্চলতা।(অবেলায়)
    এলো ঐ শুকনো ডালে ডালে কোন অতিথির ফুল-বারতা।।(এলো ঐ)
    বিদায়-নেওয়া কুহু সহসা এলো ফিরে,
    জোয়ার ওঠে দুলে, মরা নদীর তীরে,
    শীতের বনে বহে দখিনা হাওয়া ধীরে
    			জাগায়ে বিধুর মধুর ব্যথা।।(পরানে)
    রুদ্ধ বাতায়ন খুলে দে, চেয়ে দেখি
    হেনার মঞ্জরি আবার ফুটেছে কী?
    হারানো মানসী ফিরেছে লয়ে কি
    			গত বসন্তের বিহ্বলতা।।(পরানে)
    
  • বনে যায় আনন্দ-দুলাল

    বাণী

    বনে যায় আনন্দ-দুলাল
    বাজে চরণে নূপুরের রুনুঝুনু তাল
    বনে যায় গোঠে যায়।
    ও কি নন্দ-দুলাল, ও কি ছন্দ-দুলাল
    ও কি নন্দন-পথ, ভোলা নৃত্য-গোপাল।।
    বেণু-রবে ধেনুগণ আগে যেতে পিছে চায়
    ভক্তের প্রাণ গ'লে উজান বহিয়া যায়
    লুকিয়ে দেখিতে এলো দেবতারি দল (তায়)
    হয়ে কদম তমাল-
    ব্রজ-গোপিকার প্রাণ তার চরণে নূপুর
    শ্রীমতী রাধিকা তার বাশরির সুর।
    সে যে ত্রিলোকের স্বামী তাই ত্রিভঙ্গ-রূপ
    করে বিশ্বের রাখালি সে চির-রাখাল।।
    
  • বন্ধু আজো মনে রে পড়ে আম কুড়ানো খেলা

    বাণী

    		বন্ধু, আজো মনে রে পড়ে আম কুড়ানো খেলা।
    		আম কুড়াইবার যাইতাম দুইজন নিশি-ভোরের বেলা।।
    		জোষ্ঠি মাসের গুমোঁট রে বন্ধু আস্‌ত নাকো নিদ
    					রাত্রে আস্‌ত নাকো নিদ্
    		আম-তলায় এক চোর আইস্যা কাঁট্ত প্রাণে সিঁদ্
    (আর)	নিদ্রা গেলে ফেল্‌ত সে চোর আঙিনাতে ঢেলা।।
    		আমরা দুইজন আম কুড়াইতাম, ডাক্‌ত কোকিল গাছে,
    		ভোলো যদি — বিহান বেলার সূয্যি সাক্ষী আছে,
    (তুমি)	পায়ের কাছে আম ফেইল্যা গায়ে দিতে ঠেলা।।
    		আমার বুকের আঁচল থাইক্যা কাইড়া নিতে আম,
    		বন্ধু, আজও পাই নাই দাসী সেই না আমের দাম,
    (আজ)	দাম চাইবার গিয়া দেখি তুমি দিছ মেলা।।
    		নিশি জাইগ্যা বইস্যা আছি, জোষ্ঠি মাসের ঝড়ে
    		সেই না গাছের তলায় বন্ধু এখনো আম পড়ে
    		তুমি কোথায় আমি কোথায় দুইজনে একেলা।।
    
  • বন্ধু রে বন্ধু — পরান বন্ধু

    বাণী

    		বন্ধু রে, বন্ধু — পরান বন্ধু
    আমার	দূরের বন্ধু আছে আমার ঐ গাঙের পারের গাঁয়ে।
    		ঝরা-পাতর পত্র আমার যায় ভেসে তার পায়ে।।
    			জানি জানি আমার দেশে
    			আমার নেয়ে আসবে ভেসে,
    ওরে		চির ঋণী আছে সে যে আমার প্রেমের দায়ে।।
    		নূতন আশার পাল তু সে আসবে ফিরে ঘরে
    		ফুটেছে তাই কাশ-কুসুমের হাসি শুকনো চরে।
    			পিদমি জ্বেলে তারি আশায়
    			গহীন গাঙের স্রোতে ভাসায়
    ওরে		ঐ পিদিমের পথ ধ'রে সে আসবে সোনার নায়ে।।
    
  • বরণ করে নিও না গো

    বাণী

    বরণ করে নিও না গো নিও হরণ ক’রে।
    ভীরু আমায় জয় কর গো তোমার মনের জোরে।।
    	পরান ব্যাকুল তোমার তরে
    	চরণ শুধু বারণ করে,
    লুকিয়ে থাকি তোমার আশায় রঙিন বসন প’রে।।
    লজ্জা আমার ননদিনী জটিলারই প্রায়,
    যখনই যাই, শ্যামের কাছে দাঁড়ায়ে আছে ঠায়।
    	চাইতে নারি চোখে চোখে
    	দেখে পাছে কোন লোকে,
    নয়নকে তাই শাসন (বারণ) করি অশ্রুজলে ভ’রে।।
    
  • বরষা ঋতু এলো এলো বিজয়ীর সাজে

    বাণী

    	বরষা ঋতু এলো এলো বিজয়ীর সাজে
    বাজে	গুরু গুরু আনন্দ ডম্বরু অম্বর মাঝে।।
    বাঁকা	বিদ্যুৎ তরবারি ঘন ঘন চমকায়
    	হানে তীর বৃষ্টি অবিরল ধারায়
    শুনি’	রথ-চক্রের ধ্বনি অশনির রোলে
    			সিন্ধু তরঙ্গে মঞ্জির বাজে।।
    	ভীত বন-উপবন লুটায়ে লুটায়ে
    	প্রণতি জানায় সেই বিজয়ীর পায়ে।
    তার	অশান্ত গতিবেগ শুনি’ পুব হাওয়াতে
    	চলে মেঘ-কুঞ্জর-সেনা তারি সাথে
    	তূণীর কেতকীর জল-ধনু হাতে
    	চঞ্চল দুরন্ত গগনে বিরাজে।।
    
  • বল সখি বল ওরে স'রে যেতে বল

    বাণী

    বল সখি বল ওরে স'রে যেতে বল।
    মোর মুখে কেন চায় আঁখি-ছলছল,
    	ওরে স'রে যেতে বল।।
    পথে যেতে কাঁপে গা শরমে জড়ায় পা,
    মনে হয় সারা পথ হয়েছে পিছল
    	ওরে স'রে যেতে বল।।
    জল নিতে গিয়ে সই ওর চোখে চেয়ে রই
    সান-বাঁধা ঘাট যেন কাঁপে টলমল
    	ওরে স'রে যেতে বল।।
    প্রথম বিরহ মোর
    চায় কি ও চিত-চোর;
    চাঁদিনী চৈতী রাতে আনে সে বাদল
    	স'রে যেতে বল
    	ওরে স'রে যেতে বল।।
    

  • বল্ মা শ্যামা বল্ তোর বিগ্রহ কি মায়া জানে

    বাণী

    	বল্ মা শ্যামা বল্ তোর বিগ্রহ কি মায়া জানে।
    আমি	যত দেখি তত কাঁদি ঐ রূপ দেখি মা সকলখানে॥
    	মাতৃহারা শিশু যেমন মায়ের ছবি দেখে,
    	চোখ ফিরাতে নারে মাগো, কাঁদে বুকে রেখে।
    তোর	মূর্তি মোরে তেমনি ক’রে টানে মাগো মরণ টানে॥
    ও-মা,	রাত্রে নিতুই ঘুমের ঘোরে দেখি বুকের কাছে,
    যেন,	প্রতিমা তোর মায়ের মত জড়িয়ে মোরে আছে।
    	জেগে উঠে আঁধার ঘরে
    	কাঁদি যবে মা তোরই তরে
    দেখি	প্রতিমা তোর কাঁদছে যেন চেয়ে চেয়ে আমার পানে॥
    
  • বল্লরি-ভুজ-বন্ধন খোলো

    বাণী

    	বল্লরি-ভুজ-বন্ধন খোলো।
    	অভিসার-নিশি অবসান হ’ল।।
    	পান্ডুর চাঁদ হের অস্তাচলে
    	জাগিয়া শ্রান্ত-তনু পড়েছে ঢ’লে,
    তার 	মল্লিকা১ মালা ম্লান বক্ষতলে — 
    	অভিমান-অবনত আঁখি তোলো।।
    	উতল সমীর আমি নিমেষের২ ভুল,
    	কুসুম ঝরাই কভু৩ ফোটাই মুকুল।
    	আলোকে শুকায় মোর প্রেমের শিশির
    	দিনের বিরহ আমি মিলন নিশির,
    	হে প্রিয়, ভীরু এ স্বপন-বিলাসীর — 
    	অকরুণ প্রণয় ভোলো ভোলো।।
    

    ১. মিলনের, ২. ক্ষণিকের, ৩. আমি

  • বসিয়া নদী-কূলে এলোচুলে

    বাণী

    বসিয়া নদী-কূলে,এলোচুলে			কে উদাসিনী
    কে এলে, পথ ভুলে, এ অকূলে		বন-হরিণী।।
    কলসে জল ভরিয়া চায় করুণায়		কুল-বধূরা,
    কেঁদে যায় ফুলে, ফুলে, পদমূলে,		সাঁঝ-তটিনী।।
    দলিয়া কত ভাঙা-মন, ও চরণ,		করেছ রাঙা
    কাঁদায়ে কত না দিল, এলে নিখিল		মন-মোহিনী।।
    হারালি গোধূলি-লগন কবি,			কোন নদী কিনারে,
    একি সেই স্বপন-চাঁদ, পেতেছে ফাঁদ		প্রিয়ার সতিনী।।
    
  • বসিয়া বিজনে কেন একা মনে

    বাণী

    বসিয়া বিজনে		কেন একা মনে
    পানিয়া ভরণে		চলো লো গোরী
    চলো জলে চলো		কাঁদে বনতল
    ডাকে ছলছল		জল-লহরি।।
    দিবা চ’লে যায়		বলাকা-পাখায়
    বিহগের বুকে		বিহগী লুকায়।
    কেঁদে চখা-চাখি		মাগিছে বিদায়
    বারোয়াঁর সুরে		ঝুরে বাঁশরি।।
    ওগো বে-দরদি		ও রাঙা পায়ে
    মালা হয়ে কে গো		গেল জড়ায়ে।
    তব সাথে কবি		পড়িল দায়ে
    পায়ে রাখি তারে		না গলে পরি।।
    

  • বহিছে সাহারায় শোকেরই 'লু' হাওয়া

    বাণী

    বহিছে সাহারায় শোকেরই 'লু' হাওয়া
    দোলে অসীম আকাশ আকুল রোদনে।
    নূহের প্লাবন আসিল ফিরে যেন,
    ঘোর অশ্রু-শ্রাবণ ধারা ঝরে সঘনে।।
    'হায় হোসেনা' 'হায় হোসেনা' বলি'
    কাঁদে গিরি নদী, কাঁদে বনস্থলী
    কাঁদে পশু ও পাখী তরুলতার সনে।।
    ফকির বাদশাহ গরীব ওমরাহে
    কাঁদে তেমনি আজো তাঁরি মর্সিয়া গাহে,
    বিশ্বে যাবে মুছে মুছিবে না এ আঁসু,
    চিরকাল ঝরিবে কালের নয়নে।।
    সেই সে কারবালা সেই ফোরাত নদী
    কুল-মুসলিম-হৃদে গাহিছে নিরবধি,
    আসমান জমীন রহিবে যতদিন
    সবে কাঁদিবে এমনি আকুল কাঁদনে।।
    
  • বাগিচায় বুলবুলি তুই

    বাণী

    বাগিচায়		বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজি দোল
    আজো তার		ফুল কলিদের ঘুম টুটেনি তন্দ্রাতে বিলোল।।
    আজো হায়		রিক্ত শাখায় উত্তরী বায় ঝুরছে নিশি-দিন
    আসেনি		দখনে হাওয়া গজল গাওয়া মোমাছি বিভোল।।
    কবে সে		ফুল কুমারী ঘোমটা চিরি', আসবে বাহিরে (রে)
    শিশিরের		স্পর্শ-সুখে ভাঙবে রে ঘুম রাঙবে রে কপোল।
    ফাগুনের		মুকুল-জাগা দু'কূল ভাঙা আসবে ফুলেল বান
    কুঁড়িদের		ওষ্ঠ পুটে লুটবে হাসি ফুটবে গালে টোল।।
    কবি তুই		গন্ধে ভুলে ' ডুবলি জলে কূল পেলিনে আর
    ফুলে তোর		বুক ভ'রেছিস আজকে জলে ভররে আঁখির কোল।।
    
  • বাজল কি রে ভোরের সানাই

    বাণী

    বাজ্‌ল কি রে ভোরের সানাই নিদ্‌-মহলার আঁধার-পুরে
    শুন্‌ছি আজান গগন-তলে আঁধার-রাতের মিনার-চূড়ে।।
    সরাই-খানার্‌ যাত্রীরা কি
    ‘বন্ধু জাগো’ উঠ্‌ল হাঁকি’?
    নীড় ছেড়ে ঐ প্রভাত-পাখি
    			গুলিস্তানে চল্‌ল উড়ে’।।
    তীর্থ-পথিক্‌ দেশ-বিদেশের
    আর্‌ফাতে আজ জুট্‌ল কি ফের,
    ‘লা শরীক আল্লহু’ মন্ত্রের
    			নাম্‌ল কি বান পাহাড় ‘তূরে’।।
    আজকে আবার কা’বার পথে
    ভিড় জমেছে প্রভাত হ’তে,
    নামল কি ফের্ হাজার স্রোতে
    			‘হেরার’ জ্যোতি জগৎ জুড়ে।।
    আবার ‘খালেদ’ ‘তারেক’ ‘মুসা’
    আনল কি খুন-রঙিন ভূষা,
    আস্‌ল ছুটে’ হাসীন ঊষা
    			নও-বেলালের শিঁরিন সুরে।।
    
  • বাঁশি বাজাবে কবে আবার বাঁশরিওয়ালা

    বাণী

    বাঁশি বাজাবে কবে আবার বাঁশরিওয়ালা
    তব পথ চাহি ভারত-যশোদা কাঁদিছে নিরালা।।
    কৃষ্ণা-তিথির তিমির হারী; শ্রীকৃষ্ণ এসো, এসো, মুরারি
    ঘরে ঘরে আজ পুতনা ভীতি হানিছে কালা।।
    কংস-কারার ভাঙো ভাঙো দ্বার
    দেবকীর বুকের পাষাণ ভঅর নামাও নামাও
    যুগ যুগ সম্ভব পুর্ণাবতার!
    নিরানন্দ এ দেশ হাসুক আবার, আনন্দে হে নন্দলালা।।
    
  • বাঁশির কিশোর লুকায়ে হেরিছে

    বাণী

    বাঁশির কিশোর লুকায়ে হেরিছে একেলা।
    পিয়াল বনের পথে নিরালা সাঁঝের বেলা।
    হেলে দুলে চলে কে কাঁখে গাগরি,
    কাহার ঝিয়ারি, ও কাহার পিয়ারি ওই নবীনা নাগরি।।
    নূপুর মিনতি করে কাঁদিয়া কাঁদিয়া
    আমারে রাখিও চরণে বাঁধিয়া,
    পিয়া পিয়া ব'লে ডেকে ওঠে পাপিয়া।
    অঙ্গ জড়ায়ে দোলে আনন্দে ঘাগরি।।
    চাঁদের মুখে যেন চন্দন মাখিয়া
    কাজল কালো চোখের কলঙ্ক আঁকিয়া
    আকাশ সম ওরে রেখেছে ঢাকিয়া নীলাম্বরী।।