কৌশিক কানাড়া

  • আমার মা যে গোপাল-সুন্দরী

    বাণী

    	আমার মা যে গোপাল-সুন্দরী। 
    যেন	এক বৃন্তে কৃষ্ণ-কলি অপরাজিতার মঞ্জরি।।
    মা	আধেক পুরুষ অর্ধ অঙ্গে নারী
    	আধেক কালি আধেক বংশীধারী,
    	অর্ধ অঙ্গে পীতাম্বর আর অর্ধ অঙ্গে দিগম্বরী।।
    মা	সেই পায়ে প্রেম-কুসুম ফোটায় নূপুর-পরা যে চরণ,
    মা'র	সেই পায়ে রয় সর্প-বলয় যে পায়ে প্রলয়- মরণ। 
    	মার আধ-ললাটে অগ্নি-তিলক জ্বলে
    	চন্দ্রলেখা আধেক ললাট তলে,
    	শক্তিতে আর ভক্তিতে মা আছেন যুগল রূপ ধরি'।।
    
  • মায়ের আমার রূপ দেখে যা

    বাণী

    মায়ের আমার রূপ দেখে যা মা যে আমার কেবল জ্যোতি।
    (মার) কৌশিকি রূপ দেখ্ রে চেয়ে, মা, শুদ্ধা মহা স্বরস্বতী।।
    	পরম শুভ্র জ্যোতির্ধারায়
    	নিখিল বিশ্ব যায় ডুবে যায়।
    কোটি শ্বেতশতদলে বিরাজে মা বেদবতী।।
    সপ্তসর্গ সপ্ত পাতাল শুদ্ধ হয়ে উঠল নেয়ে
    সাত্ত্বিকি মোর জগন্মাতার জ্যোতির্সুধার প্রসাদ পেয়ে।
    	নৃত্যময়ী শব্দময়ী কালী
    	এলো শান্ত কল্যাণ-দীপ জ্বালি’
    দেখ রে পরমাত্মায় সব জননী সে জ্যোতিষ্মতী।।