ফুরিয়ে এলো রমজানেরি মোবারক মাস
বাণী
ফুরিয়ে এলো রমজানেরি মোবারক মাস আজ বাদে কাল ঈদ তবু মন করে উদাস।। রোজা রেখেছিলি, হে পরহেজগার মোমিন! ভুলেছিলি দুনিয়াদারি রোজার তিরিশ দিন; তরক করেছিলি তোরা কে কে ভোগ-বিলাস।। সারা বছর গুনাহ যত ছিল রে জমা, রোজা রেখে খোদার কাছে পেলি সে ক্ষমা, ফেরেশতা সব সালাম করে কহিছে সাবাস।।
নাটিকাঃ ‘ঈদল ফেতর’
ফিরে এলো সেই কৃষ্ণাষ্টমী তিথি
বাণী
ফিরে এলো সেই কৃষ্ণাষ্টমী তিথি, হে শঙ্খচক্রধারী! তোমার মাভৈঃ অভয় আকাশবাণী, কেন নাহি শুনি? হে মুরারি!! সেই ঘনঘটা দুর্যোগ-নিশি নিরাশা-আঁধারে ঢাকা দশদিশি; গগনে তেমনি ঘোর দুন্দুভি বাজে, ঝরে তেমনি অশ্রু-বারি।। আজো মানুষের আত্মা তেমনি কাঁদে আশা-যমুনার দুই পারে, এ-পারে দেবকী ও-পারে যশোদা আজো ডাকে মুক্তির বিধাতারে। আবার প্রেমের বংশী বাজাও, এই হানাহানি হিংসা ভুলাও, আর্ত-কলির গানের এ শেষ-কলি দাও শেষ করে ব্যথাহারী।।
ফাগুন ফুরাবে যবে
বাণী
ফাগুন ফুরাবে যবে — উঠিবে দীরঘ শ্বাস চম্পার বনে কোয়েলা নীরব হবে।। আমারে সেদিন যদি স্মরণে আসে বেদনা জাগে ঝরা ফুল সুবাসে আমার স্মৃতি যত ঝরা পাতার মত ফেলিয়া দিও নীরবে।। যবে বাসর নিশি ফুরাবে রাতের মিলন-মালা প্রভাতে মলিন হবে; সুখ শশী অস্ত যাবে — আসিবে জীবনে তব বৈশাখী মলিন হবে; লুটাবে পথের' পরে ভেঙে যাবে ঘর সেদিন স্মরণে তব আসিবে কি তাহারে গৃহহীন করিয়াছ যাহারে ভবে।।
ফুটলো সন্ধ্যামণির ফুল আমার মনের আঙিনায়
বাণী
ফুটলো সন্ধ্যামণির ফুল আমার মনের আঙিনায় ফুল-ফোটাতে কে এলে ফুল ঝরানো সাঁঝ-বেলায়।। আজ কি মোর দিনের শেষে উঠলো চাঁদ মধুর হেসে' কৃষ্ণা তিথির তৃষ্ণা মোর মিটলো ওই জোছনায়।। আজ যে আঁখি অশ্রুহীন কি দিয়ে ধোয়াই চরণ' সুন্দর বরের বেশে এলে কি আমার মরণ'! দেখ বসন্তের পাখি কোয়েলা গেছে ডাকি আনন্দের দূত তুমি ডাকিয়া ফুল ফোটায়।।