কিছু নাহি যার তোমারে দিবার
বাণী
কিছু নাহি যার তোমারে দিবার কি তার ভিক্ষা লবে! তুমি কেঁদে গেলে আমারে শুধুই নীরবে কাঁদিতে হবে।। হেথা একদিন কিশোর বেলায় বেঁধেছিনু ঘর পুতুল-খেলায়, সে সাথি আমার ফিরিবে না আর নব বসন্ত-উৎসবে।। একদা হেথায় ফুটেছিল হেনা, সে-ফুল আবার ফুটিবে হেথায় সে তো আর আসিবে না ওগো ভিখারি কি দিব তোমায় শূন্য দেউলে কুসুম শুকায়, ক্ষমিও আমার শত অপরাধ, ভিখারিনী আমি ভবে।।
কবে সে মদিনার পথে
বাণী
কবে সে মদিনার পথে, গিয়াছে সুজন। বহায়ে নয়ন বারি, ভিজিল বসন।। রমজানের ঐ চাঁদ নবী, পাঠাইলেন নূরের খুবী, পাগল করে আমার হিয়া করেছে হরণ।। পশুপাখি তরুলতা, তারা শুধায় পারের কথা, আমি একলা বসে ভাবছি হেথা নবীজীর কারণ।। বেড়াই আমি পথে পথে, খুঁজে না পাই মদিনাতে, কোথায় গেলেন পাক মোস্তফা অমূল্য রতন।। [দুখুমিয়ার লেটোগান, সংগ্রহ ও সম্পাদনা : মুহম্মদ আয়ুব হোসেন, বিশ্বকোষ পরিষদ, কলকাতা, ২০০৩]
রেকর্ড
কবে সে মদিনা পথে গিয়াছে সুজন। বহায়ে নয়ন-বারি (আমার) ভিজায়ে বদন।। রমজানের চাঁদে নবী, পাঠায় সদা নূরের ছবি, পাগল করে আমার মন করেছে হরণ।। পশুপাখি তরুলতা, তাদের শুধাই পথের কথা, কেমনে পাবো সে চাঁদে জীবন-শরণ।। খুঁজে সে মদিনা-নাথে, কেঁদে ফিরি পথে পথে, কোথা গেলে পাবো আমি ও রাঙা চরণ।।