কোথায় গেলি মাগো আমার
বাণী
কোথায় গেলি মাগো আমার খেলনা দিয়ে ভুলিয়ে রেখে ক্লান্ত আমি খেলে খেলে এ সংসারে ও-মা ধুলা মেখে।। বলেছিলি সন্ধ্যা হ'লে ধুলা মুছে নিবি কোলে ও-মা ছেলেরে তুই গেলি ছ'লে পাইনে সাড়া ডেকে' ডেকে'।। এ কি খেলার পুতুল মা গো দিয়েছিলি মন ভুলাতে আধেক তাহার হারিয়ে গেছে আধেক ভেঙে আছে হাতে। এ পুতুলও লাগছে মা ভার তোর পুতুল তুই নে গো এবার এখন সন্ধ্যা হলো ও-মা সন্ধ্যা হলো নামলো আঁধার ঘুম পাড়া মা আঁচল ঢেকে।।
কিছু নাহি যার তোমারে দিবার
বাণী
কিছু নাহি যার তোমারে দিবার কি তার ভিক্ষা লবে! তুমি কেঁদে গেলে আমারে শুধুই নীরবে কাঁদিতে হবে।। হেথা একদিন কিশোর বেলায় বেঁধেছিনু ঘর পুতুল-খেলায়, সে সাথি আমার ফিরিবে না আর নব বসন্ত-উৎসবে।। একদা হেথায় ফুটেছিল হেনা, সে-ফুল আবার ফুটিবে হেথায় সে তো আর আসিবে না ওগো ভিখারি কি দিব তোমায় শূন্য দেউলে কুসুম শুকায়, ক্ষমিও আমার শত অপরাধ, ভিখারিনী আমি ভবে।।
কলমা শাহাদতে আছে খোদার জ্যোতি
বাণী
কলমা শাহাদতে আছে খোদার জ্যোতি ঝিনুকের বুকে লুকিয়ে থাকে যেমন মোতি।। ঐ কলমা জপে যে ঘুমের আগে ঐ কলমা জপিয়া যে প্রভাতে জাগে, দুখের সংসার যার সুখময় হয়, তা’র — তার মুসিবত আসে নাকো, হয় না ক্ষতি।। হরদম জপে মনে কলমা যে জন খোদায়ী তত্ত্ব তা’র রহে না গোপন দিলের আয়না তার হয়ে যায় পাক সাফ আল্লার রাহে তার রহে মতি। সদা আল্লার রাহে তার রহে মতি।। এসমে আজম হতে কদর ইহার পায় ঘরে ব’সে খোদা রসুলের দিদার তাহারি হৃদয়াকাশে সাত বেহেশত নাচে আল্লার আরশে হয় আখেরে গতি। তার আল্লার আরশে হয় আখেরে গতি।