খোদার প্রেমের শরাব পিয়ে
বাণী
খোদার প্রেমের শরাব পিয়ে বেহুঁশ হয়ে রই প’ড়ে ছেড়ে’ মস্জিদ আমার মুর্শিদ এল যে এই পথ ধ’রে।। দুনিয়াদারির শেষে আমার নামাজ রোজার বদ্লাতে চাইনে বেহেশ্ত্ খোদার কাছে নিত্য মোনাজাত ক’রে।। কায়েস যেমন লাইলী লাগি’ লভিল মজনু খেতাব যেমন ফরহাদ শিঁরির প্রেমে হ’ল দিওয়ানা বেতাব। বে–খুদীতে মশ্গুল্ আমি তেমনি মোর খোদার তরে।।
খোল খোল খোল গো দুয়ার
বাণী
খোল খোল খোল গো দুয়ার। নীল ছাপিয়া এল চাঁদের জোয়ার।। সঙ্কেত-বাঁশরি বনে বনে বাজে মনে মনে বাজে। সজিয়াছে ধরণী অভিসার-সাজে। নাগর-দোলায় দুলে সাগর পাথার।। জেগে ওঠে কাননে ডেকে ওঠে পাখি চোখ গেল, চোখ গেল, চোখ গেল! অসহ রূপের দাহে ঝলসি’ গেল আঁখি, চোখ গেল, চোখ গেল, চোখ গেল! ঘুমন্ত যৌবন, তনু মন, জাগো! সুন্দরী, সুন্দর-পরশন মাগো। চল বিরহিণী অভিসারে বঁধুয়ার।।
খোদার হবিব হলেন নাজেল
বাণী
খোদার হবিব হলেন নাজেল খোদার ঘর ঐ কাবার পাশে। ঝুঁকে’ প’ড়ে আর্শ কুর্সি, চাঁদ সূরয তাঁয় দেখতে আসে।। ভেঙে পড়ে মূরত মন্দির, লা’ত মানাত, শয়তানী তখ্ত, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু’র উঠিছে তক্বির আকাশে।। খুশির মউজ তুফান তোরা দেখে যা মরুভূমে, কোহ-ই-তূরের পাথরে আজ বেহেশ্তী ফুল ফুটে’ হাসে।। য়্যেতিম-তারণ য়্যেতিম হয়ে এলো রে এই দুনিয়ায়, য়্যেতিম মানুষ-জাতির ব্যথা নৈলে বুঝ্ত না সে।। সূর্য ওঠে, ওঠে রে চাঁদ, মনের আঁধার যায় না তায়, হৃদ-গগন যে কর্ল রওশন্, সেই মোহাম্মদ ঐ রে হাসে। আপন পুণ্যের বদ্লাতে যে মাগিল মুক্তি সবার, উম্মতি উম্মতি ক’য়ে দেখ্ আঁখি তাঁর জলে ভাসে।।