সজল হাওয়া কেঁদে বেড়ায়
বাণী
সজল হাওয়া কেঁদে বেড়ায় কাজল আকাশ ঘিরে, তুমি এসো ফিরে। উঠ্ছে কাঁদন ভাঙন-ধরা নদীর তীরে তীরে, তুমি এসো ফিরে।। বন্ধু তব বিরহেরি অশ্রু ঝরে গগন ঘেরি’ লুটিয়ে কাঁদে বনভূমি অশান্ত সমীরে।। আকাশ কাঁদে, আমি কাঁদি বাতাস কেঁদে সারা, তুমি কোথায়, কোথায় তুমি পথিক পথহারা। দুয়ার খুলে নিরুদ্দেশে চেয়ে আছি অনিমেষে, আঁচল ঢেকে রাখবো কত আশার প্রদীপটিরে।
সেদিন প্রভাতে অরুণ শোভাতে
বাণী
সেদিন প্রভাতে অরুণ শোভাতে হেসেছ বুকে মোর মধু-হাসিনী। পরেছ গলায় আমার দেওয়া ফুল সে কি গো সবি ভুল বিজন-বাসিনী।। যেচেছ কত না আদর সোহাগ ক্ষণে অভিমান ক্ষণে অনুরাগ, কত প্রিয় নামে ডেকেছ আমায় সে কি গো গেছ ভুলে মধুভাষিণী।। আমার সাধ-আশ-সাধনা-সুখ-হাসি তোমার সনে প্রিয় সকলি গেছে ভাসি, কেন ফেলে দিলে নিরাশার কূলে, কোন্ অপরাধে বল উদাসিনী।।
সংসারেরি দোলনাতে মা ঘুম পাড়িয়ে
বাণী
সংসারেরি দোলনাতে মা ঘুম পাড়িয়ে কোথায় গেলি? আমি অসহায় শিশুর মত ডাকি মা দুই বাহু মেলি’।। অন্য শক্তি নাই মা তারা ‘মা’ বুলি আর কান্না ছাড়া, তোরে না দেখলে কেঁদে উঠি, আবার কোল পেলে মা হাসি খেলি।। (ও মা) ছেলেকে তোর তাড়ন করে মায়ারূপী সৎমা এসে। আবার ছয় রিপুতে দেখায় মা ভয় পাপ এলো পুতনার বেশে।১ মরি ক্ষুধা তৃষ্ণাতে মা শ্যামা আমার কোলে নে মা। আমি ক্ষণে চমকে উঠি ভাবি দয়াময়ী মা কি এলি।।
১. পাপবর্গী এলো দেশে।