তুমি লহ প্রভু আমার সংসারেরি ভার
বাণী
তুমি লহ প্রভু আমার সংসারেরি ভার লহ সংসারেরি ভার আজকে অতি ক্লান্তআমি বইতে নারি আর এ ভার বইতে নারি আর।। সংসারেরি তরে খেটে জনম আমার গেল কেটে (ওরে) তবু অভাব ঘুচল না (আমার) হায় খাটাই হল সার।। বিফল যখন হলাম পেতে সবার কাছে হাত তখন তোমায় পড়ল মনে হে অনাথের নাথ। অভাবকে আর করি না ভয় তোমার ভাবে মগ্ন হৃদয় তোমায় ফিরিয়ে দিলাম হে মায়াময় তোমারি সংসার।।
তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি হেরিতে
বাণী
তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি হেরিতে যে নিতি পাই তোমায়। তোমার রূপের আবছায়া ভাসে গগনে, সাগরে, তরুলতায়॥ চন্দ্রে তোমার মধুর হাসি, সূর্যে তোমার জ্যোতি প্রকাশ; করুণা সিন্ধু তব আভাস বারি-বিন্দুতে হিমকণায়॥ ফোটা ফুলে হরি, তোমার তনুর গোপী-চন্দন গন্ধ পাই, হাওয়ায় তোমার স্নেহের পরশ অন্নে তোমার প্রসাদ খাই। রাসবিহারী তোমার রূপ গোলে, দুঃখ শোকের হিন্দোলে, তুমি, ঠাঁই দাও যবে ধর কোলে মোর বন্ধু স্বজন কেঁদে ভাসায়॥
তোমারে চেয়েছি কত যুগ যুগ ধরি প্রিয়া
বাণী
পুরুষ : তোমারে চেয়েছি কত যুগ যুগ ধরি প্রিয়া। স্ত্রী : এসেছি তাই ফিরে পুন পথিকের প্রীতি নিয়া॥ পুরুষ : তোমার নয়নে তাই চাহি ফিরে ফিরে, স্ত্রী : হের তব ছবি প্রিয় মোর আঁখি নীরে। উভয়ে : কত জনম শেষে এসেছি ধরণী তীরে কার অভিশাপে ছিনু হায় চির পাশরিয়া॥ স্ত্রী : আরো প্রিয় আরো হাতে এ নব বাসর রাতে, পুরুষ : যেয়ো না স্বপন সম মিশায়ে নিশীথ প্রাতে। স্ত্রী : তারার দীপালি জ্বলে হের গো গগন তলে পুরুষ : হের শুক্লা একাদশী চাঁদের তরণী দোলে, উভয়ে : মোদের মিলন হেরি নিখিল ওঠে দুলিয়া॥