বাণী

বিকাল বেলার ভুঁইচাঁপা গো সকাল বেলার যুঁই
কারে কোথায় দেব আসন তাই ভাবি নিতুই।।
ফুলদানিতে রাখব কারে,কারে গাঁথি কণ্ঠ -হারে
কারে যেন দেব তারে কারে বুকে থুই।।
সমান অভিমানী ওরা সমান সুকোমল
চাঁপা আমার চোখের আলো,যুঁই চোখের জল।
বর্ষা-মুখর শ্রাবণ-প্রাতে,কাঁদি আমি যুথীর সাথে
চাঁপায় চাহি চৈতী-রাতে,প্রিয় আমার দুই।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দাদ্‌রা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

তোমার নামে একি নেশা হে প্রিয় হজরত।
যত চাহি তত কাঁদি, আমার মেটে না হসরত।।
কোথায় আরব কোথায় এ হিন্দ্
নয়নে মোর নাই তবু নিন্দ
প্রাণে শুধু জাগে (তোমার) মদিনার ঐ পথ।।
কে বলে তুমি গেছ চলে হাজার বছর আগে
আছ লুকিয়ে তুমি প্রিয়তম আমার অনুরাগে।
মোর অন্তরের হেরা গুহায়
আজো তোমার ডাক শোনা যায়
জাগে আমার মনের কাবা ঘরে তোমারি সুরত —
	হজরত তোমারি সুরত।।
যারা দোজখ হতে ত্রাণের তরে তোমায় ভালোবাসে
আমার এ প্রেম দেখে তারা কেউ কাঁদে কেউ হাসে।
তুমি জান হে মোর স্বামী, শাফায়াৎ চাহি না আমি
আমি শুধু তোমায় চাহি তোমার মুহব্বত
	হজরত তোমার মুহব্বত।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ ফের্‌তা (কাহার্‌বা ও দ্রুত-দাদ্‌রা)

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

		ভাই হয়ে ভাই চিনবি আবার গাইব কি আর এমন গান!
সেদিন	দুয়ার ভেঙে আসবে জোয়ার মরা গাঙে ডাকবে বান।।
তোরা		স্বার্থ-পিশাচ যেমন কুকুর তেমনি মুগুর পাস রে মান।
সেই		কলজে চুঁয়ে গলছে রক্ত দলছে পায়ে ডলছে কান।।
ওরে		তোরা করিস লাঠালাঠি সিন্ধু-ডাকাত লুটছে ধান!
তাই		গোবর-গাদা মাথায় তোদের কাঁঠাল ভেঙে খায় শেয়ান।।
ছিলি		সিংহ ব্যাঘ্র, হিংসা-যুদ্ধে আজকে এমন ক্ষিন্ন প্রাণ।
মুখের		গ্রাস ঐ গিলছে শেয়াল, তোমরা শুয়ে নিচ্ছ ঘ্রাণ।।
তোরা		বাঁদর ডেকে মানলি সালিশ ভাইকে দিতে ফাটলো প্রাণ!
সালিশ	নিজেই, ‘খা ডালা সব’, বোকা তোদের এই দেখান।।
তোরা		নাক কেটে নিজ পরের যাত্রা ভঙ্গ করিস বুদ্ধিমান
তোদের	কে যে ভালো কে যে মন্দ সব শিয়ালই এক সমান।।
শুনি		আপন ভিটের কুকুর রাজা, তার চেয়েও হীন তোদের প্রাণ।
তাই		তোদের দেশ এই হিন্দুস্থানে নাই তোদেরই বিন্দু স্থান।।
আজ		সাধে ভারত-বিধাতা কি চোখ বেঁধে ঐ মুখ লুকান!
তোরা		বিশ্বে যে তার রাখিসনে ঠাঁই কানা গরুর ভীন বাথান।।
তোরা		করলি কেবল অহরহ নীচ কলহের পরল পান।
আজ		বুঝলি নে হায় নাড়ি-ছেড়া মায়ের পেটের ভায়ের টান।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দ্রুত-দাদ্‌রা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

ওগো মা — ফাতেমা ছুটে আয়, তোর দুলালের বুকে হানে ছুরি।
দ্বীনের শেষ বাতি নিভিয়া যায় মাগো, বুঝি আঁধার হ’ল মদিনা-পুরী।।
	কোথায় শেরে খোদা, জুলফিকার কোথা,
	কবর ফেঁড়ে এসো কারবালা যথা —
তোমার আওলাদ বিরান হ’ল আজি, নিখিল শোকে মরে ঝুরি’।।
কোথায় আখেরী নবী, চুমা খেতে তুমি, যে গলে হোসেনের
সহিছ কেমনে? সে গলে দুশমন হানিছে শমসের।
	রোজ্‌হাশরে নাকি কওসরের পানি
	পিয়াবে তোমরা গো গোনাহ্‌গারে আনি,
দেখ না কি চেয়ে, দুধের ছেলেমেয়ে পানি বিহনে মরে পুড়ি।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ বৈতালিক

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

হোক প্রবুদ্ধ সঙ্ঘবন্ধ মোদের মহাভারত হোক সার্থক নাম।
হোক এই জাতি ধর্মে এক, কর্মে এক, মর্মে এক — 
এক লক্ষ্যে মধুর সখ্যে,
পূর্ণ হউক পূর্ণ হউক আর্যাবর্তধাম।।

নাটিকাঃ ‘সুরথ উদ্ধার’

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দাদ্‌রা

স্বরলিপি

বাণী

বহে শোকের পাথার আজি সাহারায়।
নবীজী নাই-উঠ্‌ল মাতম মদিনায়।।
	আঁখি-প্রদীপ এই ধরনীর
	গেল নিভে ঘির্‌ল তিমির,
দীনের রবি মোদের নবী চায় বিদায়।
সইল না রে বেহেশ্‌তী দান দুনিয়ায়।।
	না পূরিতে সাধ-আশা
	না মিটিতে তৌহিদ-পিপাসা,
যায় চ’লে দীনের শাহানশাহ্ — হায় রে হায়,
সেই শোকেরি তুফান বহে ‘লু’ হাওয়ায়।।
বেড়েছে আজ দ্বিগুণ পানি দজ্‌লা ফোরাত নদীতে,
তূর ও হেরা পাহাড় ফেটে অশ্রু-নিঝর ব’য়ে যায়।
ধরার জ্যোতি হরণ ক’রে উজল হ’ল ফের বেহেশত্
কাঁদে পশু-পাখি ও তরুলতায়,
সেই কাঁদনের স্মৃতি দোলে দরিয়ায়।।

রাগ ও তাল

রাগঃ 

তালঃ বৈতালিক

ভিডিও

স্বরলিপি

১.


২.