বাণী

(ওরা)	মানুষের তরে মালা গাঁথে, তাই সে-মালা শুকিয়ে যায় গো!
	সে-মালা শুকায় না কভু যারা দেয় শ্রীহরির পায় গো।।
	হরির চরণে নিবেদিত যার আত্মা ও তনুমন,
	এই সংসার তার কাছে হায় নিত্য বৃন্দাবন!
(তার)	হারায় না কিছু গো সকলই সে পায় শ্রীহরির করুণায়।।

নাটক : ‘অর্জুন-বিজয়’

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ

বাণী

‘চোখ গেল’ ‘চোখ গেল’ কেন ডাকিস রে
			চোখ গেল পাখি (রে)।
তোর ও চোখে কাহার চোখ পড়েছে নাকি রে
			চোখ গেল পাখি (রে)।।
চোখের বালির জ্বালা জানে সবাই রে
চোখে যার চোখ পড়ে তার অষুধ নাই রে
কেঁদে কেঁদে অন্ধ হয় তাহার আঁখি রে।।
তোর চোখের জ্বালা বুঝি নিশি রাতে বুকে লাগে
চোখ গেল ভুলে রে ‘পিউ কাঁহা’ ‘পিউ কাঁহা’ বলে
			তাই ডাকিস অনুরাগে রে।
ওরে বন পাপিয়া কাহার গোপন্-প্রিয়া
			ছিলি আর জনমে
আজো ভুলতে নারিস আজো ঝুরে হিয়া
ওরে পাপিয়া বল্ যে হারায় তাহারে কি
			পাওয়া যায় ডাকি’ রে।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দ্রুত-দাদ্‌রা

অডিও

শিল্পীঃ রাহাত আরা গীতি

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

নতুন খেজুর রস এনেছি মেটে কলস ভ'রে
ভিন গাঁ হতে এনে গো রস-পিয়াসি
ও আমার রস-পিয়াসি রসিক জনের তরে।।
	মিঠে রোদে শীতের দিনে
	তরুণ-বঁধূ লও গো কিনে
ফাগুন-হাওয়া বইবে প্রাণে, ওগো হালকা নেশার ঘোরে।।
মলিন মুখে দিয়ে দেখ নলিন খেজুর-গুড়
বাহির-ভিতর হবে তাহার মিষ্টিতে ভরপুর
	ওগো মিষ্টিতে ভরপুর।
	মোর তনুর চেয়ে অনেক বেশি
	মধুর এ রস ও বিদেশি,
রস না পিয়েও ঝিমিয়ো না গো নেশায় অমন ক'রে।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ ফের্‌তা

ভিডিও

স্বরলিপি

বাণী

কত দূরে তুমি, ওগো আঁধারের সাথি।
হাত ধর মোর নিভিয়া গিয়াছে বাতি।।
চলিতে চলিতে তোমার তীর্থ-পথে
হারায়ে গিয়াছি অন্ধকারের স্রোতে,
এসে তু’লে লও তোমার সোনার রথে —
(লহ) প্রভাতের তীরে, শেষ হয় যথা রাতি।।
যে ধ্রুব-তারার পথ দেখাইয়া নীরবে চলেছ তুমি,
সে-পথ ভুলিয়া আসিলাম মায়া-তৃষ্ণার মরুভূমি।
সাড়া নাহি পাই আর আজ ডেকে ডেকে
কাঁদিছ কি তুমি মোরে সাথে নাহি দেখে?
হয়ত ফিরিবে অমৃতের তীর থেকে —
সেই আশে আছি পথ পানে আঁখি-পাতি’।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ

বাণী

আমি গিরিধারী মন্দিরে নাচিব,
			আমি নাচিব প্রেম যাচিব।।
নেচে নেচে রস শেখরে মোহিব
মধুর প্রেম তার যাচিব (আমি)
প্রেম-প্রীতির বাঁধিব নূপুর রূপের বসনে সাজিব (আমি)।।
মানিব না লোক-লাজ কুলের ভয় আনন্দ রাসে মাতিব।
শ্যামের বেদীতে বিরাজিব বামে হরিরে মীরার রঙে রাঙিব (আমি)।।

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ

বাণী

ওগো	আমিনা তোমার দুলালে আনিয়া আমি ভয়ে ভয়ে মরি
	এ নহে মানুষ বুঝি ফেরেশ্‌তা আসিয়াছে রূপ ধরি’॥
		সে নিশীথে যখন বক্ষে ঘুমায়
		চাঁদ এসে তারে চুমু খেয়ে যায়
	দিনে যবে মেষ চারণে সে যায় মেঘ চলে ছায়া করি’,
	সাথে সাথে তার মেঘ চলে ছায়া করি’॥
	মনে হয় যেন লুকাইয়া রাতে তোমার শিশুর পায়
	কত ফেরেশ্‌তা হুর-পরী এসে সালাম করিয়া যায়॥
		সে চলে যায় যবে মরুর উপরে
		বস্‌রা গোলাপ ফোটে থরে থরে
	তার চরণ ঘিরিয়া কাঁদে ফুলবনে অলিকুল গুঞ্জরি’॥

রাগ ও তাল

রাগঃ

তালঃ দাদ্‌রা

স্বরলিপি