বাণী
আজিকে তনু মনে লেগেছে রঙ লেগেছে রঙ বঁধূর বেশে ধরা সেজেছে অভিনব ঢঙ।। কাননে আলো-ছায়া নয়নে রঙের মায়া দোলে দোদুল কায়া পরানে বাজিছে সারঙ।। সে-রঙে সাগর-কোলে কত চাঁদ, রবি দোলে বাজে গগন তলে জলদ তালে মেঘ-মৃদঙ।।
রাগ ও তাল
রাগঃ পাহাড়ি মিশ্র
তালঃ দাদ্রা
বল দেখি মা নন্দরানী ওগো গোকুলবালা (ওমা) কেমন করে তোদের ঘরে (মা) এলো নন্দলালা। (মা তুই) কোন সাধনায় দধি মথন করে তুললি ননী হৃদয় পাত্র ভরে; তুই সেই নবনি দিয়ে যতন করে (মা তুই) গড়লি কি এই ননীর পুতুল আঁধার চিকনকালা।। অমন রসবিগ্রহ মা গড়তে পারে কে? গোপঝিয়ারি গড়তে পারে কে? গোকুল মেয়ে নস্ তুই মা তুই কুমারের ঝি। (মাগো) তুই নস্ যোগিনী তবু স্বগুণ বলে (মা তুই) শ্রীকৃষ্ণে বাঁধলি উদূখলে (আমায়) সেই যোগ তুই শিখিয়ে দে মা বসেই জপমালা।।
রাগঃ
তালঃ দ্রুত-দাদ্রা
মা এলো রে, মা এলো রে, বরষ পরে আপন ছেলের ঘরে সাত কোটি ভাই বোন মিলিয়া আজি ডাকি আকুল স্বরে (মাগো আনন্দময়ী) মা এসেছে! মা এসেছে! আকাশ-পাতাল ‘পরে আনন্দ তাই ধরে না যে আজকে থরে থরে শিউলি ফুলের মত আজ আনন্দ গান করে।। কমল-মুকুল-শাপ্লা বনে ভ্রমর শোনায় গীতি — জাগো জাগো, আজকে মোদের আগমনীর তিথি; জল-তরঙ্গ বেজে ওঠে নদীর বালুচরে।। বুকের মাঝে বাঁশি বাজে অঝোর কলরোলে, দূর-প্রবাসী কাজ ভুলে আয় আপন মায়ের কোলে; আজকে পেলাম মাকে যেন কত যুগের পরে।।
রাগঃ
তালঃ ফের্তা