বাণী
চল জয়যাত্রায় চল বাসন্তী-বাহিনী চল রচিতে বুকে বুকে নব প্রেম-কাহিনী।। যথা উদাসীন পুরুষ তপস্যা-মগ্ন জাগো সেথা সুরত রতি অতি লগ্ন — যার বাসনা ফুরায় মনে — চলো তার তপোবনে চল কামনার কামিনী।।
নাটক : ‘হরপার্বতী’
রাগ ও তাল
রাগঃ
তালঃ
চল জয়যাত্রায় চল বাসন্তী-বাহিনী চল রচিতে বুকে বুকে নব প্রেম-কাহিনী।। যথা উদাসীন পুরুষ তপস্যা-মগ্ন জাগো সেথা সুরত রতি অতি লগ্ন — যার বাসনা ফুরায় মনে — চলো তার তপোবনে চল কামনার কামিনী।।
নাটক : ‘হরপার্বতী’
রাগঃ
তালঃ
দিকে দিকে পুন জ্বলিয়া উঠেছে দীন-ই-ইসলামী লাল মশাল। ওরে বে-খবর, তুইও ওঠ্ জেগে, তুইও তোর প্রাণ-প্রদীপ জ্বাল।। গাজী মুস্তফা কামালের সাথে জেগেছে তুর্কী সুর্খ-তাজ, রেজা পহ্লবী-সাথে জাগিয়াছে বিরান মুলুক ইরানও আজ গোলামী বিসরি’ জেগেছে মিসরী, জগলুল-সাথে প্রাণ-মাতাল।। ভুলি’ গ্লানি লাজ জেগেছে হেজাজ নেজদ্ আরবে ইবনে সউদ্ আমানুল্লার পরশে জেগেছে কাবুলে নবীন আল-মামুদ, মরা মরক্কো বাঁচাইয়া আজি বন্দী করিম রীফ্-কামাল।। জাগে ফয়সল্ ইরাক আজমে, জাগে নব হারুন-আল্-রশীদ, জাগে বয়তুল মোকাদ্দস্ রে; জাগে শাম দেখ্ টুটিয়া নিদ জাগে না কো শুধু হিন্দের দশ কোটি মুসলিম বে-খেয়াল।। মোরা আস্হাব কাহাফের মত হাজারো বছর শুধু ঘুমাই, আমাদেরি কেহ ছিল বাদশাহ্ কোন কালে; তার করি বড়াই, জাগি যদি মোরা, দুনিয়া আবার কাঁপিবে চরণে টাল্মাটাল।।
মার্চের সুর
তালঃ দাদ্রা
শিল্পীঃ নাশিদ কামাল

আমাদের ভাল কর, হে ভগবান, সকলের ভাল কর, হে ভগবান।। আমাদের সব লোকে বাসিবে ভালো আমরাও সকলেরে বাসিব ভালো, রবে না হিংসা-দ্বেষ, দেহ ও মনের ক্লেশ মাটির পৃথিবী হবে স্বর্গ সমান - হে ভগভান।। জ্ঞানের আলোক দাও, হে ভগবান! বিপুল শক্তি দাও, হে ভগবান। তোমারি দেওয়া জ্ঞানে চিনিব তোমায় তোমার শক্তি হবে কর্মে সহায়, ধর্ম যদি সাথি হয়, রবেনাক দুঃখ-ভয় বিপদে পড়িলে তুমি করো যেন ত্রাণ - হে ভগবান।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
শিল্পীঃ সম্পা কুন্ডু
রসুল নামের ফুল এনেছি রে (আয়) গাঁথবি মালা কে এই মালা নিয়ে রাখবি বেঁধে আল্লা তালাকে॥ অতি অল্প ইহার দাম শুধু আল্লা রসুল নাম এই মালা প’রে দুঃখ শোকের ভুলবি জ্বালাকে॥ এই ফুল ফোটে ভাই দিনে রাতে (ভাইরে ভাই) হাতের কাছে তোর ও তুই কাঁটা নিয়ে দিন কাটালি রে তাই রাত হ’ল না ভোর। এর সুগন্ধ আর রূপ র’য়ে যায় নিত্য এসে তোর দরজায় রে পেয়ে ভাতের থালা ভুললি রে তুই চাঁদের থালাকে॥
রাগঃ
তালঃ দ্রুত-দাদ্রা

আমার কোন্ কূলে আজ ভিড়লো তরী এ কোন সোনার গাঁয় আমার ভাটির তরী আবার কেন উজান যেতে চায় তরী উজান যেতে চায় কোন কূলে মোর ভিড়লো তরী এ কোন্ সোনার গাঁয়।। আমার দুঃখেরে কান্ডারী করি’ আমি ভাসিয়েছিলাম ভাঙা তরী তুমি ডাক দিলে কে স্বপন–পরী নয়ন ইশারায়।।১ নিভিয়ে দিয়ে ঘরের বাতি ডেকেছিলে ঝড়ের রাতি তুমি কে এলে মোর সুরের সাথী গানের কিনারায়। তুমি কে এলে? ওগো কে এলে মোর সুরের সাথী গানের কিনারায়? সোনার দেশের সোনার মেয়ে, ওগো তুমি হবে কি মোর তরীর নেয়ে, ভাঙ্গা তরী চলো বেয়ে রাঙা অলকায়।।
১. ‘অন্তরা’ অংশ গ্রামোফোন রেকর্ডে গাওয়া হয়নি।
রাগঃ খাম্বাজ-পিলু
তালঃ দাদ্রা

আজ সকালে সূর্য ওঠা সফল হলো মম ঘরে এলে ফিরে পরবাসী প্রিয়তম।। আজ প্রভাতের কুসুমগুলি সফল হলো ডালায় তুলি' সাজির ফুলে আজ এ মালা হবে অনুপম।। এতদিনে সুখের হলো প্রভাতী শুকতারা ললাটে মোর সিঁদুর দিলো ঊষার রঙের ধারা। আজকে সকল কাজের মাঝে আনন্দেরই বীনা বাজে দেবতার বর পেয়েছি আজ তপস্বিনীর সম।।
রাগঃ
তালঃ দাদ্রা
