বাণী
আয় ওলো সই, খেলবো খেলা ফাগের ফাজিল পিচ্কিরিতে। আজ শ্যামে জোর করব ঘায়েল হোরির সুরে গিট্কিরিতে।। বসন-ভূষণ ফেল্লো খুলে’, দে দোল্ দে দোল্ দোদুল-দুলে, কর্ লালে-লাল কালায় কালো আবির হাসির টিট্কিরিতে।।
রাগ ও তাল
রাগঃ
তালঃ
আয় ওলো সই, খেলবো খেলা ফাগের ফাজিল পিচ্কিরিতে। আজ শ্যামে জোর করব ঘায়েল হোরির সুরে গিট্কিরিতে।। বসন-ভূষণ ফেল্লো খুলে’, দে দোল্ দে দোল্ দোদুল-দুলে, কর্ লালে-লাল কালায় কালো আবির হাসির টিট্কিরিতে।।
রাগঃ
তালঃ
ওরে ও নতুন ঈদের চাঁদ তোমার হেরে হৃদয় সাগর আনন্দে উন্মাদ।। তোমার রাঙা তশতরিতে ফিরদৌসের পরী খুশির শিরনি বিলায় রে ভাই নিখিল ভুবন ভরি খোদার রহম পড়ছে তোমার চাঁদনি রূপে ঝরি। দুখ ও শোক সব ভুলিয়ে দিতে তুমি মায়ার ফাঁদ।। তুমি আসমানে কালাম ইশারাতে লেখা যেন মোহাম্মাদের নাম। খোদার আদেশ তুমি জান স্মরণ করাও এসে যাকাত দিতে দৌলত সব দরিদ্রেরে হেসে শত্রুরে আজি ধরিতে বুকে শেখাও ভালবেসে। তোমায় দেখে টুটে গেছে অসীম প্রেমের বাঁধ।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা

কেন প্রেম-যমুনা আজি হলো অধীর দোলে টলমল রহে না স্থির।। মানে না বারণ উথলে বারি ভাসালো কুললাজ রুধিতে নারি সখি ডাক শুনেছে সে কার মুরলীল।।
নাটকঃ ‘সিরাজদ্দৌলা’
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা

কেন আসে, কেন তা’রা চ’লে যায় ক্ষণেক তরে। কুসুম না ফুটিতে কেন ফুল-মালি ছিঁড়িয়া সাজি ভরে, কানন ক’রে খালি, কাঁটার স্মৃতি বেঁধে লতার বুকে, হায়, ব্যথা-ভরে।। ছাড়িয়া স্নেহ-নীড় সুদূর বনছায় বিহগ-শিশু কেন সহসা উ’ড়ে যায়, কাঁদে জননী তা’র ঝরা পালকখানি বুকে ঘ’রে।।
রাগঃ খাম্বাজ
তালঃ মধ্যমান
এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন, ধেনু দেব বেণু দেব মালা চন্দন॥ কেঁদে কেঁদে কয়লা খাদে যমুনা বহাব; পলাশ বনে জাগরণে নিশি পোহাব রাধা হয়ে বাঁধা দেব আমর প্রাণ মন॥ মোর নটকান রঙ শাড়ির আঁচল ছিঁড়ে, পীত ধড়া পরাব, নীল অঙ্গ ঘিরে। পিয়াল ডালে দোলনা বেঁধে দুলিব দুজন॥ ভাসুর-শ্বশুর দ্যাখে যদি করব নাকো লাজ বলব আমার শ্যামের বাঁশি বাজ রে আবার বাজ শ্যাম তোমার লাগি জাতি কুল দিব বিসর্জন।।
রাগঃ
তালঃ দ্রুত-দাদ্রা

কুল রাখ না–রাখ তুমি সে জান। গোকুলে তোমার কাজ কুল ভোলানো।। মহতের পিরিতি বালির বাঁধ সম। কভু হাতে দাও দড়ি কভু চাঁদ আন।। কভু তুমি রাধার, চন্দ্রাবলীর কভু তুমি যখন যা’র তখন তা’র দিকে টান। রাজার অপরাধের নালিশ কোথায় করি। তুমি জান শুধু বাঁশিতে মন–ভেজানো।।
রাগঃ পিলু
তালঃ খেম্টা