বাণী
নিরজন ফুলবন, এসো প্রিয়া রহি’ রহি’ বলে কোয়েলিয়া।। পথ পানে চাহি, নাহি নিদ নাহি ঝরা ফুল জড়ায়ে ঝুরে হিয়া।।
রাগ ও তাল
রাগঃ গারা
তালঃ ত্রিতাল
ভিডিও
স্বরলিপি

নিরজন ফুলবন, এসো প্রিয়া রহি’ রহি’ বলে কোয়েলিয়া।। পথ পানে চাহি, নাহি নিদ নাহি ঝরা ফুল জড়ায়ে ঝুরে হিয়া।।
রাগঃ গারা
তালঃ ত্রিতাল

ঘন গগন ঘিরিল ঘন ঘোর। শাওন-ধারা ঘন-শ্যাম-বরণ চরণ লাগি’ ঝর ঝরে অঝোর্।। কুহু কেকা গাছে চম্পা শাখে (গো) বিরহী বেণু ডাকে প্রিয়তমাকে১ (গো), মেঘ-মাঝে খুঁজে ফিরে সৌদামিনী কোথা লুকালো প্রিয়-ঘন চিতচোর।। রহে না মন ঘরে অন্ধকারে অভিসারে যেতে চায় বন-‘পারে, ঝুরে মৌন ব্যথায় কাননে কেতকী কাঁদে চিত-চাতকী কোথা শ্যাম কিশোর।।
১. কাহাকে
রাগঃ দেশ
তালঃ ত্রিতাল
কেন আজ নতুন ক’রে পরান তোমারে পাইতে চায়। এত কাছে আছো তবু কেন বুকে অসহ বিরহ হায়।। রূপ-সরসীতে ফুটালে পদ্মিনী বঁধু দিলে সুরভি রসঘন মধু, তবু শীর্ণা তনু কেন চায় গোধুলি রাঙা-শাড়ি - আল্তা পরিতে কেন সাধ যায়।। বনশ্রী কাঁদে প্রেম কণ্ঠ জড়ায়ে ওলো নিরাভরণা অথই জলে কাঁদে প্রেম ঘন কমল খোঁপায় কেন পর না, কেন তব সুরের কপোতী মুক্তামালা চুড়ি কাঁকন পরায়।।
রাগঃ
তালঃ
খেলে চঞ্চলা বরষা-বালিকা মেঘের এলোকেশে ওড়ে পুবালি বায় দোলে গলায় বলাকার মালিকা।। চপল বিদ্যুতে হেরি' সে চপলার ঝিলিক হানে কণ্ঠের মণিহার, নীল আঁচল হতে তৃষিত ধরার পথে ছুড়ে ফেলে মুঠি মুঠি বৃষ্টি শেফালিকা।। কেয়া পাতার তরী ভাসায় কমল-ঝিলে তরু-লতার শাখা সাজায় হরিৎ নীলে। ছিটিয়ে মেঠো জল খেলে সে অবিরল কাজলা দীঘির জলে ঢেউ তোলে আনমনে ভাসায় পদ্ম-পাতার থালিকা।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা

বলেছিলে ভুলিবে না মোরে। ভুলে গেলে হায়, কেমন ক’রে।। নিশীথের স্বপনে কে যেন কহে ধরণীর প্রেম সে কি স্মরণে রহে, ফুলের মতন ফুটে যায় রে ঝ’রে।। বোঝে না বিরহী মন অসহায়, যত নাহি পায় তত জড়াইতে চায়। যত দূরে যাও তত, তব গাওয়া গান কেন স্মৃতিপথে এসে কাঁদায় এ প্রাণ, আঁখিতে দেখি না দেখি আঁখির লোরে।।
রাগঃ আনন্দী
তালঃ ত্রিতাল
আমি মদিনা মহারাজার মেয়ে সকলের জানা আছে। নৌজোয়ান! তুমি কার ছেলে তুমি কেন এলে মোর কাছে।। আমি গান গাইতে জানি তুমি কি গান লিখতে জান? তাহলে তুমি বাড়ি গিয়ে আমার তরে অনেক গান লিখে আন। তাহলে তোমায় মালা গেঁথে দিব — মোর গুল বাগানে অনেক ফুল ফুটেছে ফুলের গাছে।। তুমি মহারাজার, বাদশার ছেলে হও তাহলে আমার ঘরে এসে কথা কও, তব ভালো নাম কি হে কবি তাহলে আঁকব আমি তোমার ছবি, আমি পর্দানশীন কুমারী, মোরে এখনো কেউ নাহি যাচে।।
নাট্যগীতি: ‘মদিনা’
রাগঃ
তালঃ