ইসলামী

  • মরু সাহারা আজি মাতায়োরা

    বাণী

    মরু সাহারা আজি মাতায়োরা — হলেন নাজেল তাহার দেশে খোদার রসুল।
    যাঁহার নামে যাঁহার ধ্যানে সারা দুনিয়া দীওয়ানা, প্রেমে মশগুল।।
    		যাঁহার আসার আশাতে অনুরাগে
    		নীরস খর্জুর তরুতে রস জাগে,
    তপ্ত মরু’পরে খোদার রহম্‌ ঝরে, হাসে আকাশ পরিয়া চাঁদের দুল।।
    		ছিল এ ত্রিভুবন যাঁহার পথ চাহি’
    		এলে রে সেই নবী ‘ইয়া উম্মতি’ গাহি’,
    যতেক গুম্‌রাহে নিতে খোদার রাহে এলো ফুটাতে দুনিয়াতে ইসলামি ফুল।।
    
  • মরুর ধুলি উঠলো রেঙে রঙিন গোলাপ রাগে

    বাণী

    মরুর ধুলি উঠলো রেঙে রঙিন গোলাপ রাগে
    বুলবুলিরা উঠলো গেয়ে মক্কার গুলবাগে।।
    	খোদার প্রেমের কোন দিওয়ানা
    	দ্বারে দ্বারে দেয় রে হানা,
    নবীন আশার আলোক পেয়ে, ঘুমন্ত সব জাগে।।
    এ কোন তরণ প্রেমিক এলো কা'বার অঙ্গনে
    সবুজ পাতার নিশান দোলায় শুকনো খেজুর বনে।
    	এলো নব দীনের নকীব
    	চির-চাওয়া খোদার হাবীব
    নিখিল পাপী-তাপী যাঁহার পায়ের পরশ মাগে।।
    

  • মসজিদে ঐ শোন্ রে আজান চল নামাজে চল্

    বাণী

    	মসজিদে ঐ শোন্ রে আজান, চল নামাজে চল্ ।
    	দুঃখে পাবি সান্ত্বনা তুই বক্ষে পাবি বল।।
    	ময়লা-মাটি লাগবে যা তোর দেহ-মনের মাঝে —
    	সাফ হবে সব, দাঁড়াবি তুই যেম্‌নি জায়নামাজে;
    (চল্)	রোজগার তুই করবি যদি আখেরের ফসল।।
    	হাজার কাজের অছিলাতে নামাজ করিস কাজা
    	খাজনা তারি দিলি না, যে দ্বীন-দুনিয়ার রাজা
    তাঁরে	পাঁচ বার তুই করবি মনে, তাতেও এত ছল্।।
    	কার তরে তুই মরিস খেটে; কে হবে তোর সাথী
    	বে-নামাজীর আঁধার গোরে কে জ্বালাবে বাতি
    (চল্)	খোদার নামে শির লুটায়ে জীবন কর্‌ সফল।।
    
  • মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই

    বাণী

    	মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই
    	যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুন্‌তে পাই।।
    	আমার গোরের পাশ দিয়ে ভাই নামাজীরা যাবে,
    	পবিত্র সেই পায়ের ধ্বনি এ বান্দা শুনতে পাবে।
    	গোর আজাব থেকে এ গুণাহ্‌গার পাইবে রেহাই।।
    কত	পরহেজগার খোদার ভক্ত নবীজীর উম্মত,
    	ঐ মস্‌জিদে করে রে ভাই কোরান তেলাওয়াৎ।
    	সেই কোরান শুনে যেন আমি পরান জুড়াই।।
    কত	দরবেশ ফকির রে ভাই মস্‌জিদের আঙিনাতে
    	আল্লার নাম জিকির করে লুকিয়ে গভীর রাতে।
    আমি	তাদের সাথে কেঁদে কেঁদে নাম জপ্‌তে চাই
    	আল্লার নাম জপ্‌তে চাই।।
    
  • মাঠে আমার ফল্‌ল ফসল

    বাণী

    মাঠে আমার ফল্‌ল ফসল মনের ফসল কই
    শূন্য মনে আল্লা তোমার পানে চেয়ে রই।।
    আরব মরুভূমে নবীজীরে পাঠাইলে
    আমার মনের মরুভূমি বিফল রাখিলে,
    গরীব ব’লে আমি কি গো বান্দা তব নই।।
    চাই না যশ মান আমি চাহি না দৌলৎ,
    আমি চাহি শুধু — তোমার নামেরি সরবত
    যে যাহা চায় তুমি নাকি তারে তাহাই দাও
    আমার মানত পূর্ণ ক’রে পরান বাঁচাও,
    আমি যেন আল্লা নামের তস্‌বি শুধু বই।।
    
  • মোহররমের চাঁদ এলো ঐ

    বাণী

    মোহররমের চাঁদ এলো ঐ কাঁদাতে ফের দুনিয়ায়।
    ওয়া হোসেনা ওয়া হোসেনা তারি মাতম শোনা যায়।।
    কাঁদিয়া জয়নাল আবেদীন বেহোশ হল কারবালায়
    বেহেশ্‌তে লুটিয়ে কাঁদে আলী ও মা ফাতেমায়।।
    কাশেমের ঐ লাশ লয়ে কাঁদে বিবি সাকিনা।
    আস্‌গরের ঐ কচি বুকে তীর দেখে কাঁদে খোদায়।।
    কাঁদে বিশ্বের মুসলিম আজি গাহে তারি মর্সিয়া।
    ঝরে হাজার বছর ধরে অশ্রু তারি শোকে হায়।।
    
  • মোহাম্মদ মোর নয়ন-মণি

    বাণী

    মোহাম্মদ মোর নয়ন-মণি মোহাম্মদ নাম জপমালা।
    ঐ নামে মিটাই পিয়াসা ও নাম কওসারের পিয়ালা।।
    	মোহাম্মদ নাম শিরে ধরি,
    	মোহাম্মদ নাম গলায় পরি,
    ঐ নামের রওশনীতে আঁধার এ মন রয় উজালা।।
    	আমার হৃদয়-মদিনাতে
    	শুনি ও নাম দিনে-রাতে,
    ও নাম আমার তস্‌বি হাতে, মন-মরুতে গুলে-লালা।।
    	মোহাম্মদ মোর অশ্রু চোখের
    	ব্যথার সাথী শান্তি শোকের,
    চাইনে বেহেশ্‌ত যদি ও নাম জপ্‌তে সদা পাই নিরালা।।
    
  • মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লে আলা

    বাণী

    মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লে আলা
    তুমি বাদ্‌শারও বাদ্‌শাহ্ কম্‌লিওয়ালা।।
    পাপে-তাপে পূর্ণ আঁধার দুনিয়া
    হ’ল পুণ্য বেহেশ্‌তী নূরে উজালা।।
    গুনাহ্‌গার উম্মত লাগি’ তব
    আজো চয়ন্‌ নাহি, কাঁদিছ নিরালা।।
    কিয়ামতে পিয়াসি উম্মত লাগি’
    দাঁড়ায়ে রবে ল’য়ে তহুরার পিয়ালা।।
    জ্বলিবে রোজ হাশরে দ্বাদশ রবি
    কাঁদিবে নফ্‌সি ব’লে সকল নবী
    য়্যা উম্মতী য়্যা উম্মতী, একেলা তুমি
    কাঁদিবে খোদার পাক আরশ চুমি’ —
    পাপী উম্মত ত্রাণ তব জপমালা ধ্যান
    তব গুণ গাহিল খোদ্ আল্লাহতা’লা।।
    

  • মোহাম্মদের নাম জপেছিলি বুলবুলি তুই আগে

    বাণী

    মোহাম্মদের নাম জপেছিলি বুলবুলি তুই আগে।
    তাই কিরে তোর কণ্ঠেরি গান, (ওরে) এমন মধুর লাগে।।
    	ওরে গোলাপ নিরিবিলি
    	নবীর কদম ছুঁয়েছিলি —
    তাঁর কদমের খোশবু আজো তোর আতরে জাগে।।
    	মোর নবীরে লুকিয়ে দেখে
    	তাঁর পেশানির জ্যোতি মেখে,
    ওরে ও চাঁদ রাঙলি কি তুই গভীর অনুরাগে।।
    	ওরে ভ্রমর তুই কি প্রথম
    	চুমেছিলি তাঁহার কদম,
    গুন্‌গুনিয়ে সেই খুশি কি জানাস্‌ রে গুল্‌বাগে।।
    

  • যাবার বেলায় সালাম লহ

    বাণী

    	যাবার বেলায় সালাম লহ হে পাক রমজান।
    তব	বিদায় ব্যথায় কাঁদিছে নিখিল মুসলিম জাহান।। 
    	পাপীর তরে তুমি পারের তরী ছিলে দুনিয়ায়, 
    	তোমারি গুণে দোজখের আগুন নিভে যায়,
    	তোমারি ভয়ে লুকায়ে ছিল দূরে শয়তান।। 
    	ওগো রমজান, তোমারি তরে মুসলিম যত 
    	রাখিয়া রোজা ছিল জাগিয়া চাহি' তবু পথ,
    	আনিয়াছিলে দুনিয়াতে তুমি পবিত্র কোরআন।। 
    	পরহেজগারের তুমি যে প্রিয় প্রাণের সাথী, 
    	মসজিদে প্রাণের তুমি যে জ্বালাও দ্বীনের বাতি,
    	উড়িয়ে গেলে যাবার বেলায় নতুন ঈদের চাঁদের নিশান।।
    
  • যাবি কে মদিনায় আয়

    বাণী

    যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি'।
    তোর খেয়া ঘাটে এলো পুণ্য তরী।।
    আবুবকর, উমর খাত্তাব, উসমান, আলী হায়দর
    দাঁড়ি এ সোনার তরণীর, পাপী সব নাই নাই আর ডর।
    এ তরীর কাণ্ডারি আহমদ, পাকা সব মাঝি ও মাল্লা,
    মাঝিদের মুখে সারিগান শোন ঐ 'লা শরীক আল্লাহ'।
    পাপ-দরিয়ার তুফানে আর নাহি ডরি।।
    ঈমানের পারানি কড়ি আছে যার আয় এ সোনার নায় —
    ধরিয়া দ্বীনের রশি কলেমার জাহাজ-ঘাটায়।
    ফিরদাউস হ’তে ডাকে হুরী-পরী।।
    
  • যে আল্লার কথা শোনে

    বাণী

    যে আল্লার কথা শোনে তারি কথা শোনে লোকে।
    আল্লার নূর যে দেখেছে পথ পায় লোক তার আলোকে।।
    	যে আপনার হাত দেয় আল্লায়
    	জুল্‌ফিকারের তেজ সে পায়,
    যার চোখে আছে খোদার জ্যোতি রাত্রি পোহায় তারি চোখে।।
    ভোগের তৃষ্ণা মিটেছে যার খোদার প্রেমের শিরনি পেয়ে,
    যায় বাদ্‌শা-নবাব গোলাম হ'য়ে সেই ফকিরের কাছে যেয়ে।
    আসে সেই কওমের ইমাম সেজে কওমকে পেয়েছে যে,
    তারি কাছে খোদার দেওয়া শান্তি আছে দুখে-শোকে।। 
    
  • যেতে নারি মদিনায় আমি হে প্রিয় নবী

    বাণী

    যেতে নারি মদিনায়, আমি নারি, হে প্রিয় নবী
    আমারই ধ্যানে এসো প্রাণে এসো আল-আরবি।।
    তপ্ত যে নিদারুণ আরবের সাহারা গো
    শীতল হৃদে মম রাখিব তোমারই ছবি।।
    ভালবাস যদি না মরুভূ ধূসর গো
    জ্বালায়ে, হৃদি মম করিব সাহারা গোবি।।
    হে প্রিয়তম, গোপনে তব তরে আমি কাঁদি
    তোমারে দিয়াছি মোর, দুনিয়া আখের সবই।।
    

  • যেদিন রোজ হাশরে করতে বিচার

    বাণী

    যেদিন		রোজ হাশরে করতে বিচার তুমি হবে কাজী
    		সেদিন তোমার দিদার আমি পাব কি আল্লাজী।।
    		সেদিন নাকি তোমার ভীষণ কাহ্‌হার রূপ দেখে
    		পীর পয়গম্বর কাঁদবে ভয়ে ‘ইয়া নফসী’ ডেকে;
    		সেই সুদিনের আশায় আমি নাচি এখন থেকে।
    আমি		তোমায় দেখে হাজারো বার দোজখ যেতে রাজী।
    আল্লাহ 		তোমায় দেখে হাজারো বার দোজখ যেতে রাজি।।
    		যেরূপে হোক বারেক যদি দেখে তোমায় কেহ
    		দোজখ্‌ কি আর ছুঁতে পারে পবিত্র তাঁর দেহ।
    সে 		হোক না কেন হাজার পাপী হোক না বে-নামাজী।।
    		ইয়া আল্লাহ, তোমার দয়া কত তাই দেখাবে ব’লে
    		রোজ-হাশরে দেখা দেবে বিচার করার ছলে, —
    		প্রেমিক বিনে কে বুঝিবে তোমার এ কারসাজি।।
    
  • রসুল নামের ফুল এনেছি রে

    বাণী

    রসুল নামের ফুল এনেছি রে (আয়) গাঁথবি মালা কে
    এই মালা নিয়ে রাখবি বেঁধে আল্লা তালাকে॥
    	অতি অল্প ইহার দাম
    	শুধু আল্লা রসুল নাম
    এই মালা প’রে দুঃখ শোকের ভুলবি জ্বালাকে॥
    এই ফুল ফোটে ভাই দিনে রাতে (ভাইরে ভাই) হাতের কাছে তোর
    ও তুই কাঁটা নিয়ে দিন কাটালি রে তাই রাত হ’ল না ভোর।
    	এর সুগন্ধ আর রূপ র’য়ে যায়
    	নিত্য এসে তোর দরজায় রে
    পেয়ে ভাতের থালা ভুললি রে তুই চাঁদের থালাকে॥
    
  • রাখিস্‌নে ধরিয়া মোরে ডেকেছে মদিনা

    বাণী

    রাখিস্‌নে ধরিয়া মোরে, ডেকেছে মদিনা আমায়।
    আরাফাত্‌ময়দান হতে তারি তক্‌বীর শোনা যায়।।
    কেটেছে পায়ের বেড়ি, পেয়েছি আজাদী ফরমান,
    কাটিল জিন্দেগী বৃথাই দুনিয়ার জিন্দান-খানায়।।
    ফুটিল নবীর মুখে যেখানে খোদার বাণী
    উঠিল প্রথম তক্‌বীর ‘আল্লাহ্ আকবর’ ধ্বনি,
    যে দেশে পাহাড়ে মুসা দেখিল খোদার জ্যোতি — 
    রব না দারুল হরবে যেতে দে যেতে দে সেথায়।।
    যে দেশে ধূলিতে আছে হজরতের চরণ-ধূলি
    সে ধূলি করিব সুরমা চুমিব নয়নে তুলি’,
    যে দেশের মাটিতে আছে নবীজীর মাজার শরিফ — 
    নবীজীর দেহের পুষ্প ভাসে রে যে দেশের হাওয়ায়।।
    
  • রাঙা পির্‌হান প'রে শিশু নবী খেলেন পথে

    বাণী

    রাঙা পির্‌হান প'রে শিশু নবী খেলেন পথে।
    দেখে হুর-পরীরা সব লুকিয়ে বেহেশ্‌ত হ'তে।।
    মোহনী সুরত বাঁকা চাঁদে চন্দন মাখা।
    নূরানী রওশনী তাঁর চমকে দিনের আলোতে।।
    নাচের তালে তালে সোনার তাবিজ দোলে,
    চরণ তলে ধূলি কাঁদে মোহাম্মদ ব'লে।
    নীল রেশমি রুমাল বাঁধা তাঁর চাঁচর কেশে
    রাঙা সালোয়ার প'রে নাচে সে হেসে হেসে,
    খোদার আরশ টলে সে রূপ-সুধা-স্রোতে।।
    
  • রোজ হাশরে আল্লা আমার ক'রো না বিচার

    বাণী

    রোজ হাশরে আল্লা আমার ক'রো না বিচার (আল্লা)
    বিচার চাহি না তোমার দয়া চাহে এ গুনাহ্‌গার।।
    	আমি জেনে শুনে জীবন ভ'রে
    	দোষ করেছি ঘরে পরে
    আশা নাই যে যাব ত'রে বিচারে তোমার।।
    বিচার যদি করবে কেন রহমান নাম নিলে।
    ঐ নামের গুণেই ত'রে যাব, কেন এ জ্ঞান দিলে।
    	দীন ভিখারি ব'লে আমি
    	ভিক্ষা যখন চাইব স্বামী
    শূন্য হাতে ফিরিয়ে দিতে পারবে নাকো আর।।
    
  • লহ সালাম লহ দ্বীনের বাদশাহ

    বাণী

    লহ সালাম লহ, দ্বীনের বাদশাহ, জয় আখেরি নবী।
    পীড়িত জনগণে মুক্তি দিতে এলে হে নবীকুলের রবি।।
    	তুমি আসার আগে ধরার মজলুম
    	করিত ফরিয়াদ, চোখে ছিল না ঘুম,
    ধরার জিন্দানে, বন্দী ইনসানে আজাদি দিতে এলে হে প্রিয় আল-আরবি।।
    	তব দামন ধরি’ যত গোনাহগার,
    	মাগিল আশ্রয়, তুমিই করিবে পার।
    	মানুষ ছিল আগে বন্য পশু প্রায়
    	কাঁদিত পাপে তাপে অভাব ও বেদনায়,
    শান্তি-দাতা রূপে সহসা এলে তুমি ফুটিল দুনিয়াতে নব বেহেশ্‌তের ছবি।।
    
  • শহীদী ঈদগাহে দেখ্‌ আজ জমায়েত ভারি

    বাণী

    শহীদী ঈদগাহে দেখ্‌ আজ জমায়েত ভারি।
    হবে দুনিয়াতে আবার ইসলামী ফর্‌মান জারি।।
    তুরান ইরান হেজাজ মেসের হিন্দ মোরক্কো ইরাক,
    হাতে হাত মিলিয়ে আজ দাঁড়ায়েছে সারি সারি।।
    ছিল বেহোঁশ যারা আঁসু ও আফসোস ল’য়ে।
    তুইও আয় এই জমাতে ভুলে যা’ দুনিয়াদারী।।
    ছিল জিন্দানে যারা আজকে তারা জিন্দা হ’য়ে,
    ছোটে ময়দানে দারাজ-দিল্‌ আজি শমশের ল’য়ে।
    তকদির বদলেছে আজ উঠেছে তকবির তারি।।