বাণী
বৃজমে আজ স্যখি ধূম ম্যচাও অওরী বৃজবালা ম্যঙ্গল গাও।। গুঁথো স্যখিরি স্যব কুসুম-মালা দেখ্যন কো চ্যলো নন্দকে লালা বৃজকে ঘ্যর ঘ্যর হর্যষ মানাও।।
নাটিকাঃ ‘জন্মষ্টমী’
রাগ ও তাল
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
স্বরলিপি

বৃজমে আজ স্যখি ধূম ম্যচাও অওরী বৃজবালা ম্যঙ্গল গাও।। গুঁথো স্যখিরি স্যব কুসুম-মালা দেখ্যন কো চ্যলো নন্দকে লালা বৃজকে ঘ্যর ঘ্যর হর্যষ মানাও।।
নাটিকাঃ ‘জন্মষ্টমী’
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা

নিশির নিশুতি যেন হিয়ার ভিতরে গো, সে বলেও না টলেও না থমথম করে গো॥ যেন নতুন পিঞ্জরের পাখি, ঘেরা টোপে ঢাকা থাকি জটিলা-কুটিলার ভয়ে আছি আমি ম’রে গো॥ যেন চোরের বউ কান্তে নারি ভয়ে ফুকারিয়া গো, আমি রান্না ঘরে কান্না লুকাই লঙ্কা-ফোড়ন দিয়া গো। ব্যথার ব্যথী পাইরে কোথা, জানাই যা’রে মনের ব্যথা বুকে ধিকি ধিকি তুষের আগুন জ্ব’লবে চিরতরে বুঝি জ্ব’লবে জনম ভ’রে গো॥
রাগঃ
তালঃ দ্রুত-দাদ্রা

ঝর ঝর বারি ঝরে অম্বর ব্যাপিয়া এসো এসো মেঘমালা প্রিয়া প্রিয়া।। দূরে থেকো না এই শ্রাবণ নিশীথে কাঁদে তব তরে পিয়াসি হিয়া।। বিজলি খুঁজে ফেরে সুদূর আকাশে হৃদয়ে কাঁদে প্রেম পাপিয়া পিয়া।।
রাগঃ শুদ্ধ সারং
তালঃ ত্রিতাল

না মিটিতে সাধ মোর নিশি পোহায়। গভীর আঁধার ছেয়ে আজো হিয়ায়।। আমার নয়ন ভ’রে এখনো শিশির ঝরে, এখনো বাহুর ’পরে বঁধূ ঘুমায়।। এখনো কবরী-মূলে কুসুম পড়েনি ঢুলে, এখনো পড়েনি খুলে’ মালা খোঁপায়।। নিভায়ে আমার বাতি পোহাল সবার রাতি, (আমি) নিশি জেগে’ মালা গাঁথি, প্রাতে শুকায়।।
রাগঃ ভৈরবী
তালঃ কাওয়ালি

গলে টগর মালা কাদের ডাগর মেয়ে যেন রূপের সাগর চলে উজান বেয়ে॥ তার সুডোল তনু নিটোল বাহুর পরে চাঁদের আলো যেন পিছ্লে পড়ে ও কি বিজলি পরী এলো মেঘ পাসরি’ চাঁদ ভুলে যায় লোকে তার নয়নে চেয়ে॥ যেন রূপকথার দেশের সে রাজকুমারী রামধনুর রঙ ঝরে অঙ্গে তারি মদন রতি করে তার আরতি তার রূপের মায়া দুলে ভুবন ছেয়ে॥
রাগঃ পিলু মিশ্র
তালঃ দ্রুত-দাদ্রা

তোমার আঁখির মত আকাশের দু’টি তারা চেয়ে থাকে মোর পানে নিশীথে তন্দ্রাহারা সে কি তুমি? সে কি তুমি?? ক্ষীণ আঁখি–দীপ জ্বালি’ বাতায়নে জাগি একা, অসীম অন্ধকারে খুঁজি তব পথ রেখা; সহসা দখিনা বায়ে চাঁপা–বনে জাগে সাড়া। সে কি তুমি? সে কি তুমি?? বৈশাখী–ঝড়ের রাতে চমকিয়া উঠি জেগে’ বুঝি অশান্ত মম আসিলে ঝড়ের বেগে, ঝড় চ’লে যায় কেঁদে ঢালিয়া শ্রাবণ ধারা সে কি তুমি? সে কি তুমি??
রাগঃ
তালঃ দাদ্রা
শিল্পীঃ মাহমুদ বিল্লাহ
