বাণী
ঘোর ঘন ঘটা ছাইল গগন ভুবন গভীর বিষাদ মগন।। নাহি রবি শশী নাহি গ্রহ তারা নিখিল নয়নে শ্রাবণের ধারা সৃষ্টি ডুবালো গো’ স্রোতের প্লাবন।।
নাটক: সাবিত্রী
রাগ ও তাল
রাগঃ
তালঃ ত্রিতাল
ভিডিও
স্বরলিপি

ঘোর ঘন ঘটা ছাইল গগন ভুবন গভীর বিষাদ মগন।। নাহি রবি শশী নাহি গ্রহ তারা নিখিল নয়নে শ্রাবণের ধারা সৃষ্টি ডুবালো গো’ স্রোতের প্লাবন।।
নাটক: সাবিত্রী
রাগঃ
তালঃ ত্রিতাল

ধানের ক্ষেতের ঢেউ লেগে আজ প্রাণের বাঁধন ভাঙল রে! আমার মনের পুঞ্জিত মেঘ অরুণ-রঙে রাঙল রে।। নাচ ভুলেছে বনের কেকা দ্বন্দ ভুলে’ হলাম একা, ময়ূরকণ্ঠী শুভ্র-হংস-মালার পরশ লাগল রে।। মেহেদি ফুলের মঞ্জরি মোর মন কেবলি রঙ লুকায়, শিলায় দলি’ রূপের কলি, আল্তা হবো তাহার পায়। জ্বাল দীপালি খোল রে দুয়ার আসে শারদ-জ্যোতির জোয়ার, আবার আনন্দিনীর আগমনের কৃপার আশা জাগল রে।।
রাগঃ মিশ্র খাম্বাজ
তালঃ দাদ্রা
গাহে আকাশ পবন নিখিল ভুবন (গাহে) তোমারই নাম। সাগর নদী বন উপবন (গাহে) তোমারই নাম।। মধুর তোমার গানের নেশায় ঘোর লাগে ঐ গ্রহ-তারায়, অনন্ত কাল ঘুরিয়া বেড়ায় — ঘিরি’ অসীম গগন।। তোমার প্রিয় নামে, হে বঁধূ, ফুলের বুকে পুরে মধু। তোমার নামের মাধুরি মাখি’ গান গেয়ে যায় বনের পাখি, নিখিল পাগল ও নাম ডাকি’ — কোটি চন্দ্র তপন।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা

বরষা ঐ এলো বরষা আলোর ধারায় জল ঝরঝরি’ অবিরল ধূসর নীরস ধরা হলো সরসা।। ঘন দেয়া দমকে দামিনী চমকে ঝঞ্ঝার ঝাঁঝর ঝমঝম ঝমকে মনে পড়ে সুদূর মোর প্রিয়তমকে মরাল মরালীরে হেরি সহসা।।
রাগঃ মেঘমল্লার
তালঃ ত্রিতাল

জানি পাব না তোমায় হে প্রিয় আমার এ জীবনে আর॥ এ আমার ললাট লেখা আমি রব চির একা নিমেষের দিয়ে দেখা কাঁদাবে আবার॥ তুব হে জীবন স্বামী তোমারি আশায় আমি আসিব এ ধরণীতে যুগে যুগে অনিবার॥
রাগঃ মনোরঞ্জনী
তালঃ আদ্ধা কাওয়ালি

ফুটলো যেদিন ফাল্গুনে, হায়, প্রথম গোলাপ-কুঁড়ি বিলাপ গেয়ে বুলবুলি মোর গেল কোথায় উড়ি।। কিসের আশায় গোলাপ বনে গাইতো সে গান আপন মনে, লতার সনে পাতার সনে খেতো লুকোচুরি (হায়) সেই লতাতে প্রথম প্রেমের ফুটলো মুকুল যবে পালিয়ে গেল ভীরু পাখি অমনি নীরবে। বাসলে ভালো যে জন কাঁদে বাঁধবো তা'রে কোন সে ফাঁদে, ফুল নিয়ে তাই অবসাদে বনের পথে ঘুরি (হায়)।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
