বাণী

স্যখিরী দেখেতো বাগমেঁ কামিনী
জুঁহি চাম্বেলী কি ক্যয়সী বাহার হ্যায়।।
আও আও হ্যর ডালি সে তোড়কে
ক্যচ্চি কলিও কো গুঁন্ধে হাম জোড়কে
প্রেমমালা পিন্‌হায়ে দিলদার ইয়ার কো
মাস্ত হোক্যর গলে মিলতী হ্যয় ডার হ্যায়।।
ম্যয় হুঁ সুন্দর নার নওয়েলী প্যরী
প্যহেনা ফুলোঁ কা গ্যহনা যো ম্যায়নে স্যখি
		দুলহান ব্যন গ্যই।
প্যয়ারে প্রীতমসে মিলনে কি আই ঘ্যড়ি
ইসী কারণ স্যখীরী ব্যনী সুন্দরী
আয় বাল্যম কে ম্যন কো লুভাউঙ্গী
ইসী আশা পে সারা ইয়ে সিঙ্গার হ্যয়।।

বাণী

এসো বসন্তের রাজা হে আমার
এসো এ যৌবন-বাসর-সভাতে।।
ফুলের দরবারে পাখির জলসাতে
বুকের অঞ্চল-সিংহাসনে মম
বসো আমার চাঁদ চাঁদনি রাতে।।
রূপের দীপালি মোর জ্বলবে তোমায় ঘিরে বঁধূ,
পিয়াব তোমায় পিয়া কানে-কানে কথার মধু।
বন-কুসুমের মালা দিব বাহুর মালার সাথে
চরণে হব দাসী বন্ধু হব দুখ রাতে।।

বাণী

	সেই পথে মন মম ধায়।
প্রিয়	রসুলে খোদার, নবীর সরদার —
			যে পথে চলিলেন হায়।
	পরান আমার বিকাতে চাহে
	মাহে আরব লীলাভূমে বিকাতে চাহে।
যাব	কমলিওয়ালা-পাশ ছাড়ি' গৃহবাস
			কম্বল সম্বল করি'।
পাক	রওজার ধূলি শিরে ল'ব তুলি'
			পরিব অঞ্জন করি'।
	অঙ্গে রবে ভূষণ হয়ে সদা —
	পাক রওজার ধূলি ভূষণ হয়ে সদা অঙ্গে রবে।
আমি	(ওগো) মম দুখ-ভার করিয়া উজাড়
			দিব সে-চরণে ডারি।
ওগো	যত দুখ মোর বহিবে অঝোর
			হইবে নয়ন-বারি।
	আমার যাবে গো ব'য়ে
	আমার নয়নের ধারা যাবে গো ব'য়ে,
	পাক রওজাতে নিতি লুকানো বহ্নি
			নয়নের ধারা যাবে গো ব'য়ে।

কীর্তন-সুরে নাত-ই-রসুল

বাণী

আল্লাকে যে পাইতে চায় হজরতকে ভালবেসে।
আরশ্‌ কুরসি লওহ কালাম, না চাহিতেই পেয়েছে সে।।
রসুল নামের রশি ধ’রে যেতে হবে খোদার ঘরে,
নদী-তরঙ্গে যে পড়েছে ভাই, দরিয়াতে সে আপনি মেশে।।
তর্ক ক’রে দুঃখ ছাড়া কি পেয়েছিস্‌ অবিশ্বাসী,
কি পাওয়া যায় দেখ্‌ না বারেক হজরতে মোর ভালবাসি’।
এই দুনিয়ায় দিবা-রাতি ঈদ্‌ হবে তোর নিত্য সাথী,
তুই যা চাস্‌ তাই পাবি রে ভাই আহমদ চান যদি হেসে।।

বাণী

ও কে উদাসী আমায় হায়
ডাকে আয় আয়
	গোধূলি-বেলায় বাজায়ে বাঁশরি।
তা’র পাহাড়ি সুরে
মোর নয়ন ঝুরে
	মম কুল-লাজ গৃহ-কাজ যাই পাশরি’।।
তা’র সুরের মায়ায় আকাশ ঝিমায়,
	চাঁদের চোখে তিমির ঘনায় —
তা’র বিরহে মধুর মোহে জীবন মরণ পলকে বিসরি।।

বাণী

		আহার দেবেন তিনি রে মন জিভ দিয়াছেন যিনি।
		তোরে সৃষ্টি ক'রে তোর কাছে যে আছেন তিনি ঋণী।।
		সারা জীবন চেষ্টা ক'রে,ভিক্ষা-মুষ্টি আনলি ঘরে
(ও মন)	তাঁর কাছে তুই হাত পেতে দেখ কি দান দেন তিনি।।
		না চাইতে ক্ষেতের ফসল পায় বৃষ্টির জল
		তুই যে পেলি পুত্র-কন্যা তোরে কে দিল তা বল।
		যাঁর করুণায় এত পেলি,তাঁরেই কেবল ভুলে গেলি
(তোর)	ভাবনার ভার দিয়ে তাঁকে ডাক রে নিশিদিন-ই।।