বাণী
বন-মল্লিকা ফুটিবে যখন গিরি-ঝর্নার তীরে। সেই চৈতালি গোধূলি-লগনে এসো তুমি ধীরে ধীরে — গিরি-ঝর্নার তীরে।। বনের কিশোর এসো সেথা হেসে হেসে সাজায়ো আমায় বন-লক্ষ্মীর বেশে, ধোওয়াব তোমার চরণ-কমল বিরহ-অশ্রু নীরে।। ঘনায়ে গহন সন্ধ্যার মায়া আসিও সোনার রথে, অতি সুকোমল শিঁরিশ, কুসুম বিছায়ে রাখিব পথে। মালতী-কুঞ্জে ডাকিবে পাপিয়া পাখি তুমি এসে বেঁধো আলোক-লতার রাখি, ভ্রমরের সম পিপাসিত মোর আঁখি কাঁদিবে তোমারে ঘিরে।।