Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

সম্মানিত অতিথি আপনার প্রিয় নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে না পেলে অনুগ্রহ করে আমাদের জানান। আমরা যথা-শীঘ্র সেইটি সংযোজন করার চেষ্টা করবো।

ঝরঝর অঝোর ধারায় ঝুরছে

বাণী

ঝরঝর অঝোর ধারায় ঝুরছে মনে রঙের ঝুরি।
দোলন-খোঁপায় দোল্ দিয়ে যায় দুলাল-চাঁপার তরুণ কুঁড়ি।।
চঞ্চলতার আবেশ লেগে আঁচল আমার রয় না গায়ে,
জরীন্ ফিতার বাঁধন টু’টে ব্যাকুল বেণী লুটায় পায়ে।
খেল্‌ছে চোখে মন্মথ আজ রতির সাথে লুকোচুরি,
নাচের তালে আপনি বাজে চপল হাতে কাঁকন চুড়ি।।

ঝর ঝর ঝরে শাওন ধারা

বাণী

ঝর ঝর ঝরে শাওন ধারা।
ভবনে এলো মোর কে পথহারা।।
বিরহ রজনী একেলা যাপি
সঘনে বহে ঝড় সভয়ে কাঁপি,
উথলি’ উঠে ঢেউ কুটীরে নাহি কেউ —
গগনে নাহি মোর চন্দ্রতারা।।
নিভেছে গৃহদীপ নয়নে বারি,
আঁধারে তব মুখ নাহি নেহারি।
তোমার আকুল কুন্তল বাসে
চেনা দিনের স্মৃতি স্মরণে আসে,
আজি কি এলে মোর প্রলয়-সুন্দর —
	ঝলকে বিদ্যুতে আঁখি-ইশারা।।

ঝড়ের বাঁশিতে কে গেলে ডেকে

বাণী

ঝড়ের বাঁশিতে কে গেলে ডেকে হে তরুণ অশান্ত।
গুরু গুরু বাজিল মেঘ-মৃদঙ্গ দুলিয়া উঠিল বন-বনান্ত।।
		সাগর তরঙ্গ মাঝে
		তব মণি-মঞ্জির বাজে,
অম্বর ব্যাপিয়া দোলে ধূলি-গৈরিক তব বসন-প্রান্ত।।
		শাওন-ঘন তব লাবনি
		বিন্দু বিন্দু ঝরি’ ভরিল অবনী,
কৃষ্ণ-চূড়ার রাঙা অঞ্জলি ঝরে চঞ্চল তব চরণে হে কান্ত।।

ঝুমকো-লতার চিকন পাতায়

বাণী

ঝুমকো-লতার চিকন পাতায়
হেরেছি তোমার লাবনি প্রিয়া।
মহুয়া-ফুলের মদির গন্ধে
তোমারই মুখ-মদের অমিয়া।।
শুকতারায় তব নয়নের মায়া,
তমাল-বনে তারি স্নিগ্ধ-ঘন-ছায়া।
তাল পিয়ালে হেরি দীঘল তনু তব,
ইহুদী দুল্ দুলে শশী-লেখায় নব।।
ডালিম-দানাতে তব গালের লালী,
তোমারি সুরে গাহে পিয়া-পাপিয়া।।

ঝাঁপিয়া অঞ্চলে কেন বিধুবদন অবনত

বাণী

ঝাঁপিয়া অঞ্চলে কেন বিধুবদন অবনত কাঁদে নয়ান।
অভিমান পরিহর হরি-হৃদি বিহারিণী প্রেম দিয়া জুড়াও এ প্রাণ।
তুয়া বিনা নয়নে অন্যে না হেরি
একই রাধা আছে ত্রিভুবন ঘেরি’
(আমি রাধা ছাড়া জানি’ না
অনন্ত বিশ্বে রাধারই রূপধারা,
রাধা ছাড়া দেখি না)
ভৃঙ্গার ভরি’ তুমি শৃঙ্গার রস
করাও পান, তাই হই যে অবশ।।
তুমি রাধা হয়ে মধু দিলে মাধব হই,
তুমি ধারা হয়ে নামিলে সৃষ্টিতে রই
রাধা, সকলি তোমার খেলা
তবে কেন কর অভিমান, কেন কর হেলা।
প্রতি দেহ-বিম্বে তোরি
পদতলে হর হয়ে রহি তাই ছবি।
হরিরত হর-জ্ঞান মহামায়া হরিলী
(এ যে) তোমারই ইচ্ছা, আমি নিজে নিজে রূপ ধরিণী।
ভোল মানের খেলা
দূরে থেকোনা, দাও চরণ ভেলা
আমি তরে’ যাই, তরে’ যাই
রাধা-প্রেম যমুনায় ডুবিয়া মরে’ যাই।।

পাঠান্তর : রেকর্ডের জন্য কবি এই গানটির বহু অংশ বর্জন করেন।বর্জিত অংশগুলো এই:
গলে দিয়া পীতধড়া গো, পদতলে দিয়া শিখী-চূড়া গো
পদযুগ ধরিয়া চাহি ক্ষমা, ক্ষম অপরাধ প্রিয়তমা!
হরি-মনোরমা ক্ষমা কর গো।।
তব প্রেমে অবগাহন করি সব দাহন চিরতরে জুড়াব
কল্প-কদম-তরু-তলে চিরদিন তোমার প্রেম-কণা কেশর কুড়াব।।

ঝঞ্ঝার ঝাঁঝর বাজে ঝনঝন

বাণী

ঝঞ্ঝার ঝাঁঝর বাজে ঝনঝন
বনানী-কুন্তল এলাইয়া ধরণী
কাঁদিছে পড়ি চরণে শনশন শনশন।।
দোলে ধূলি-গৈরিক পতাকা গগনে,
ঝামর কেশে নাচে ধূর্জটি সঘনে।
হর-তপোভঙ্গের ভুজঙ্গ নয়নে,
সিন্ধুর মঞ্জীর চরণে বাজে রনরন রনরন।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan