
বর্ণানুক্রমে
নোটিশ বোর্ড
জনপ্রিয়
নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।
নজরুলগীতির সকল অতিথি ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।
সেই রবিয়ল আউয়ালেরই চাঁদ এসেছে ফিরে ভেসে আকুল অশ্রুনীরে। আজ মদিনার গোলাপ বাগে বাতাস বহে ধীরে ভেসে আকুল অশ্রুনীরে।। তপ্ত বুকে আজ সাহারার উঠেছে রে ঘোর হাহাকার মরুর দেশে এলো আঁধার শোকের বাদল ঘিরে।। চবুতরায় বিলাপ করে কবুতরগুলি খোঁজে নবীজীরে। কাঁদিছে মেষশাবক, কাঁদে বনের বুলবুলি গোরস্থান ঘিরে।। মা ফাতেমা লুটিয়ে প’ড়ে কাঁদে নবীর বুকের পরে আজ দুনিয়া জাহান কাঁদে কর হানি শিরে।।
রাগঃ
তালঃ বৈতালিক
স্বপনের ফুলবনে যেদিন দেখিনু রূপরানী তোমায়। চকিতে ঐ চোখে তোমার শরমের কোন হাসি লুকায়।। নিরালার কুঞ্জ বীথিকায় সে প্রথম প্রেম নিবেদনে দেখেছি ঐ অধর কোণে সে-ভীরু কোন হাসি পালায়।। বিদায়ের সে-বেদন বেলায় মানা না মানলে আঁখি-জল ভোরে ম্লান চাঁদসম সখি বিমলিন কোন হাসি লুকায়।। আজ আর নাই হাসি খেলা নিভেছে সে-উজল আলো ভাবি আজ সব চেয়ে তোমার ভুলালো কোন্ হাসি আমায়।।
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
সখি বাঁধো লো বাঁধো লো ঝুলনিয়া।। নামিল মেঘলা ঘোর বাদরিয়া।। চল কদম তমাল তলে গাহি কাজরিয়া চল লো গৌরী শ্যামলিয়া।। বাদল-পরীরা নাচে গগন-আঙিনায়, ঝমাঝম বৃষ্টি-নূপুর পায়। শোনো ঝমঝম বৃষ্টি নূপুর পায় এ হিয়া মেঘ হেরিয়া ওঠে মাতিয়া।। মেঘ-বেণীতে বেঁধে বিজলি-জরীন্ ফিতা, গাহিব দু’লে দু’লে শাওন-গীতি কবিতা, শুনিব বঁধুর বাঁশি বন-হরিণী চকিতা, দয়িত-বুকে হব বাদল-রাতে দয়িতা। পর মেঘ-নীল শাড়ি ধানী-রঙের চুনরিয়া, কাজলে মাজি’ লহ আঁখিয়া।।
রাগঃ পিলু
তালঃ ফের্তা (দ্রুত-দাদ্রা ও কাহার্বা)
সাঁঝের পাখিরা ফিরিল কুলায় তুমি ফিরিলে না ঘরে, আঁধার ভবন জ্বলেনি প্রদীপ মন যে কেমন করে।। উঠানে শূন্য কলসির কাছে সারাদিন ধরে ঝ’রে প’ড়ে আছে তোমার দোপাটি গাঁদা ফুলগুলি যেন অভিমান ভরে।। বাসন্তী রাঙা শাড়িখানি তব ধূলায় লুটায় কেঁদে, তোমার কেশের কাঁটাগুলি বুকে স্মৃতির সমান বেঁধে। যাইনি বাহিরে আজ সারাদিন ঝরিছে বাদল শ্রান্তিবিহীন পিয়া পিয়া ব’লে ডাকিছে পাপিয়া এ বুকের পিঞ্জরে।।
রাগঃ মিশ্র বারোয়াঁ
তালঃ দাদ্রা
শিল্পীঃ অনুপ ঘোষাল
স্ত্রী : সই কই লো আমার ঘর নিকোবার ন্যাতা। পুরুষ : আহা ন্যাতা নয় গো শীতের কাঁথা এই যে আমি হেথা॥ স্ত্রী : সই-লো ওলো সই, আমার ছাই ফ্যালবার ভাঙাদ কুলো কই ? পুরুষ : কুলোর বাতাস চুলোর ছাই স্বামী বলো কিম্বা ভাই, (ওলো) এই যে তোমার আমি। উভয়ে : মিলেছি রাজ যোটক দুয়ে পুরুষ : গিঁটে বাত ওরে বাবা রে বাবা গিঁটে বাত স্ত্রী : আর ফিকের ব্যথা, ওরে মা রে, মা আর ফিকের ব্যথা॥ ওলো সই বাপের বাড়ি যাব আমি এ ঘরে রব না, পুরুষ : দেখো পুরুষের রাগ করে আনাগোনা আমিও যাব শ্বশুর বাড়ি, ওরে রেমো নিয়ে আয় ব্যাগ ছাতা। উভয়ে : নথে এবং নাথে এম্নি যুদ্ধ। পুরুষ : গুঁতোগুতি স্ত্রী : জড়াজড়ি পুরুষ : ছাতা-ছড়ি স্ত্রী : খুনতি-বেড়ী উভয়ে : হাতা॥
রাগঃ
তালঃ কাহার্বা
সন্ধ্যার গোধূলি রঙে নাহিয়া। কে এলে কাহারে চাহিয়া।। মধুর লগনে অপরূপ বেশে কেন দাঁড়ালে মম দ্বারে এসে, দিনের শেষে ঝরা ফুলের দেশে — আসিলে চাঁদের তরণী বাহিয়া।। অস্ত রবির রঙ ল’য়ে কোন্ যাদুকর নিরমিল তোমার মূরতি মনোহর, মনের পদ্ম-বনে বাণীর মধুকর — ‘সুন্দর! সুন্দর!’ — ওঠে গাহিয়া।।
রাগঃ ভীমপলশ্রী
তালঃ ত্রিতাল
Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.
Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan