বাণী
ঠাকুর! তেমনি আমি বাঘা তেঁতুল (তুমি) যেমন বুনো ওল। তোমার কুলের কথা (গোকুলের কথা) রটিয়ে দোবো বাজিয়ে ঢাক ঢোল, বাজিয়ে শ্রীখোল।। কেঁদে হেঁই হেঁই যে করে, তার তরে তোমার প্রেম নেই, তুমি আয়ান ঘোষকে দেখা দিলে দেখলে লাঠি যেই। সেদিনও নদীয়াতে কল্সি কানার এক ঘায়েতে পাপ নিয়ে জগাই মাধাই-এ দিলে তুমি কোল, বাজিয়ে শ্রীখোল।। ঐ অগ্রদ্বীপে ভোগ দিল না গোবিন্দ ঘোষ, তারে বাবা ব’লে করলে আপোষ; বাগবাজারে ধমক খেয়ে সাজ্লে তামাক মদ্না হয়ে বদ্লে ফেলে ভোল, ঠাকুর বাজিয়ে শ্রীখোল।। ভালো চাও ত’ শুনিয়ো নূপুর, রাত্রি দুপুর কালে, মন্দিরে মোর নেই অধিকার এসো ঘরের চালে – আমার ভাঙা কুঁড়ের চালে। জান আমি ভীষণ গোঁয়ার, ধার ধারি না ভক্তি ধোঁয়ার ধরব যেদিন বুঝবে ইয়ে, চাঁচর কেশ মুড়িয়ে ঢাল্ব মাথায় ঘোল।।