"হোরির রং লাগে আজি" গানটি "সোহিনী" রাগের উপর সৃষ্ট এবং এটির তাল "ফেরতা" নয় "একতাল"
প্রিয় সৌরদীপ মন্ডল, ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। গানটি নজরুলের “গীতিশতদল” গ্রন্থে প্রকাশিত। বইয়ে গানের উপর লেখা আছে “রসিয়া-হোরি”। রেকর্ডেও একই কথা লেখা আছে। গানটিতে দাদ্রা ও কাহার্বা (ফের্তা) তাল ব্যবহার হয়েছে। স্বরলিপি দেখার অনুরোধ করছি।
এই গানটি প্রায় ৩০ বছর আগে ওনার কাছ থেকে শিখেছি, এবং উনি খুব ই অথেন্টিক।
আমি, আগের প্রকাশিত পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী র গাওয়া এই গানটি শুনে কথাগুলি মিলিয়ে দেখলাম আমার শেখা গানের কথার সঙ্গে মিল।
প্রিয় সুরজিৎ আচার্য্য মিত্র, অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনি বলেছেন আপনি শ্রী বিমান মুখোপাধ্যায় এর ছাত্র ছিলেন এবং প্রায় ৩০ বছর আগে গানিট শিখেছেন। অথচ এই গানটির প্রথম রেকর্ড বের হয়েছে ১৯৩৬ সালে অর্থাৎ প্রায় ৮৮ বছর আগে এবং রেকর্ডটি এখানে দেয়া আছে। আপনি নিজে রেকর্ডটি শুনুন এবং গানের কথা মিলিয়ে নিন। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোনটি অথেনটিক। এখানে স্বরলিপিও দেয়া আছে যা আদি রেকর্ডিং অনুসারে করা হয়েছে। সেখানেও গানের কথার কোন তারতম্য হয়নি। তাহলে আপনিই বলুন কে সঠিক?
প্রথমে জানাই এই সুন্দর সাইট এর জন্য অভিনন্দন, এটি সব বাঙালীর সব নজরুল অনুরাগীর সম্পদ । আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যদি "জয় বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী বীর চির গৈরকাধারী।" কবিতাটির রচনাকাল ও প্রেক্ষাপট এর হদিস পেতে পারি ।
প্রিয় Mamunur Rahaman Khan ধন্যবাদ আপনার মতামত জানাবার জন্য । আমি বহুবার "হোরির রং লাগে আজি" গানটি নিয়ে বিভিন্ন তবলীয়া দের সাথে আলোচনা 'কাহারবা-দাদরা মিশ্র ফেরতা' তে গানটি যাচ্ছে না।সাধারনত এই গানটি সোহিনী রাগের ওপর সৃষ্ট হয়তো নজরুলের গান অনেক অনেক ভাবে করেন বলে এই সমস্যাটা হয়েছে তবে আমি আপনাকে বলছি সোহিনী রাগের সুরে এবং একতালেই গানটি সাধারনত গাওয়া হয়েছে এবং এই ভাবেই গানটির সৌন্দর্য বজায় থাকে বলে আমার মনে হয় ।।
প্রিয় Mamunur Rahaman Khan ধন্যবাদ আপনার মতামত জানাবার জন্য । আমি বহুবার "হোরির রং লাগে আজি" গানটি নিয়ে বিভিন্ন তবলীয়া দের সাথে আলোচনা 'কাহারবা-দাদরা মিশ্র ফেরতা' তে গানটি যাচ্ছে না।সাধারনত এই গানটি সোহিনী রাগের ওপর সৃষ্ট হয়তো নজরুলের গান অনেক অনেক ভাবে করেন বলে এই সমস্যাটা হয়েছে তবে আমি আপনাকে বলছি সোহিনী রাগের সুরে এবং একতালে গানটি সাধারনত গাওয়া হয়েছে এবং এই ভাবেই গানটির সৌন্দর্য বজায় থাকে বলে আমার মনে হয় ।।
প্রথমে জানাই এই সুন্দর সাইট এর জন্য অভিনন্দন, এটি সব বাঙালীর সব নজরুল অনুরাগীর সম্পদ । আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যদি "জয় বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী বীর চির গৈরকাধারী।" কবিতাটির রচনাকাল ও প্রেক্ষাপট এর হদিস পেতে পারি ।
প্রিয় সিদ্ধার্থ মিত্র, গানটির রচনাকাল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় না। বনগীতি দ্বিতীয় খণ্ড গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে।
উল্লিখিত গান টির শেষ লাইনটি ভুল প্রদর্শিত হয়েছে। শেষ লাইনটি হবে হে আদি কবি নবীন বাণী বোলো বোলো"।
লাইনখানি সঠিকভাবে প্রদর্শিত করার বিনীত আবেদন রইল।
শুভ্র রায়
প্রিয় শুভ্র রায়, গানের বাণী ঠিক আছে। ওই লাইনটি আপনি কোথায় পেয়েছেন? গানের সাথে আদি রেকর্ডিং দেয়া আছে, একটু মনোযোগ দিয়ে শুনুন। সাথে স্বরলিপিও দেয়া আছে। দেখার অনুরোধ রইল। ধন্যবাদ।
মন্তব্যসমূহ
প্রিয় উজ্জ্বল মালাকার,
সংশোধন করা হলো।
শোনাও গীতি গানেওয়ালা
আরও তাজা সরাব ঢালো
কর কর হৃদয় আলা
গানটির বাণী ও স্বরলিপি আপলোড করার অনুরোধ করছি।
প্রিয় শাহ্ আনসারী,
আপনার অনুরোধের গানটি আপলোড করা হলো।
nazrulgeeti.org/aa/aro-nutan-nutantara-shonao
স্বরলিপি এখনো প্রকাশিত হয়নি।
আপনি কি এই গানটির কথা বলছেন?
nazrulgeeti.org/.../...
ওগো মরণ, অর্ঘ্য লহ সেই কুসুমের ডালা।।
নজরুলগীতিটি এই ওয়েব সাইটে খুঁজে পেলেমে না
গানটি সাইটে আছে।
nazrulgeeti.org/sha/shesh-holo-mor-e-jibone
প্রিয় শিবনাথ তালুকদার,
আপনার উল্লিখিত গানটির স্বরলিপি এখনো প্রকাশিত হয়নি।
তব কঠিন হিয়ার তলে জাগে কি গভীর ভালবাসা
গানটি পাওয়া যায়নি
প্রিয় সাইফুল ইসলাম,
গানটি আমাদের সাইটে আছে, হয়তো খুঁজে পেতে সমস্যা হয়েছে।
nazrulgeeti.org/.../...
প্রিয় সৌরদীপ মন্ডল,
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। গানটি নজরুলের “গীতিশতদল” গ্রন্থে প্রকাশিত। বইয়ে গানের উপর লেখা আছে “রসিয়া-হোরি”।
রেকর্ডেও একই কথা লেখা আছে। গানটিতে দাদ্রা ও কাহার্বা (ফের্তা) তাল ব্যবহার হয়েছে। স্বরলিপি দেখার অনুরোধ করছি।
আমি শ্রী বিমান মুখোপাধ্যায় এর ছাত্র ছিলাম।
১) অসীম ভালোবাসা -> তত ভালোবাসা
২) মেটেনা প্রেমের পিয়াসা -> মেটেনা প্রাণের তিয়াশা
এই গানটি প্রায় ৩০ বছর আগে ওনার কাছ থেকে শিখেছি, এবং উনি খুব ই অথেন্টিক।
আমি, আগের প্রকাশিত পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী র গাওয়া এই গানটি শুনে কথাগুলি মিলিয়ে দেখলাম আমার শেখা গানের কথার সঙ্গে মিল।
প্রিয় সুরজিৎ আচার্য্য মিত্র,
অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি বলেছেন আপনি শ্রী বিমান মুখোপাধ্যায় এর ছাত্র ছিলেন এবং প্রায় ৩০ বছর আগে গানিট শিখেছেন। অথচ এই গানটির প্রথম রেকর্ড বের হয়েছে ১৯৩৬ সালে অর্থাৎ প্রায় ৮৮ বছর আগে এবং রেকর্ডটি এখানে দেয়া আছে। আপনি নিজে রেকর্ডটি শুনুন এবং গানের কথা মিলিয়ে নিন। আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোনটি অথেনটিক। এখানে স্বরলিপিও দেয়া আছে যা আদি রেকর্ডিং অনুসারে করা হয়েছে। সেখানেও গানের কথার কোন তারতম্য হয়নি। তাহলে আপনিই বলুন কে সঠিক?
গানের লিঙ্ক এখানে দিলাম:
nazrulgeeti.org/ae/eki-oshim-piyasha
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
প্রিয় সিদ্ধার্থ মিত্র,
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় না। বনগীতি দ্বিতীয় খণ্ড গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে।
লাইনখানি সঠিকভাবে প্রদর্শিত করার বিনীত আবেদন রইল।
শুভ্র রায়
প্রিয় শুভ্র রায়,
গানের বাণী ঠিক আছে। ওই লাইনটি আপনি কোথায় পেয়েছেন?
গানের সাথে আদি রেকর্ডিং দেয়া আছে, একটু মনোযোগ দিয়ে শুনুন। সাথে স্বরলিপিও দেয়া আছে। দেখার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।
প্রিয় জয় কুমার,
এই গানের স্বরলিপি এখনো প্রকাশিত হয়নি। পাবলিশ হলে আপলোড করা হবে। ধন্যবাদ