বাণী
গ্রহণী-রোগ-সমা গৃহিণী প্রিয়তমা, প্রসীদ! কর ক্ষমা! দেবী নমস্তে। শতমুখীধারিণী ভীমহুঙ্কারিণী যেন গন্ডারিনী দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে।দেবী নমস্তে।। চীৎকারে মাঝ রাতে পড়শীরা জেগে যায় তক্তাপোষের নীচে ছেলে পিলে ভেগে যায় পদভরে দুদ্দাড় ভেঙ্গে পড়ে ঘর দ্বার চেড়ীদের সর্দার হাতা-বেড়ী-হস্তে।দেবী নমস্তে।। শান্ত শিষ্ট এই গোবেচারা স্বামী তোমার পুলিশ কোর্টে চিরকাল আসামী তেড়ে আসে বীরজায়া তুমি কুঁদো মোটকা। বেগতিক দেখে ছুটি আমি রোগা পট্কা। কাঁছাকোঁচা বেসামাল ব্যস্তে সমস্তে।দেবী নমস্তে।। তুমি পূর্বজন্মে ছিলে ভোজপুরি দারোয়ান আমি বলীবর্দ তুমি ছিলে গাড়োয়ান; ময়দা ছিলাম আমি তুমি নিয়ে ঠাসতে। আহা হা টুটি কেন টিপে ধর? আস্তে, শ্বস্তে।দেবী নমস্তে।।