হাসির গান

  • দয়া ক’রে দয়াময়ী ফাঁসিয়ে দে এই ভুঁড়ি

    বাণী

    [ওমা — ভুঁড়ি নিয়ে গেলাম মা — ওমা — মা-মা-মা]
    		দয়া ক’রে দয়াময়ী ফাঁসিয়ে দে এই ভুঁড়ি
    		এ ভুঁড়ি তো নয় ভূধর যেন উদর প্রদেশ জুড়ি॥
    		ক্রমেই ভুঁড়ির পরিধি মা যাচ্ছে ছেড়ে দেহের সীমা
    		আমার হাত পা রইল বাঙালি ওমা পেট হল ভোজপুরী॥
    		উপুড় হতে নারি মাগো সর্বদা চিৎপাৎ
    		ভয় লাগে কাৎ হলেই বুঝি হব কুপোকাৎ
    		শালীরা কয় হায় রে বিধি রোলার বিয়ে করলেন দিদি
    		গুঁড়ি ভেবে ঠেস দেয় কেউ কেউ দেয় সুড়সুড়ি॥
    (আর)		ভুঁড়ি চলে আগে আগে আমি চলি পিছে
    		কুমড়ো গড়ান গড়িয়ে পড়ি নামতে সিঁড়ির নীচে।
    		পেট কি ক্রমে ফুলে ফেঁপে উঠবে মাগো মাথা ছেপে
    (ওগো)	কেউ নাদা কয় কেউ গম্বুজ (বলে) কেউবা গোবর ঝুড়ি।
    		গাড়িতে মা যেই উঠেছি ভুঁড়ি লাগায় লম্ফ
    		ভুমিকম্পের চেয়েও ভীষণ আমার ভুঁড়ি কম্প।
    		সার্ট ক্রমে পেটে এঁটে গেঞ্জি হয়ে গেল সেঁটে
    		দে ভুঁড়ির ময়দা ফেটে হাত পা গুলো ছুড়ি
    		হালকা হয়ে মনের সুখে হাত পা গুলো ছুড়ি
    		এই ভুঁড়ির ময়দা ফেটে দে
    		ফায়দা কি আর এই ভুঁড়িতে ময়দা ফেটে দে
    		হালকা হয়ে মনের সুখে ওমা, হাত-পাগুলো ছুড়ি॥
    
  • দে গরুর গা ধুইয়ে

    বাণী

    দে গরুর গা ধুইয়ে –
    নিয়ে ষন্ডা মার্কা গিন্নি গন্ডা তিনেক আন্ডা বাচ্চা
    ঠান্ডা মেরে গেছি দাদা তোমরা ভাব আজি আচ্ছা
    আমি থাকি বাছুর ধরে খায় অন্যে গাই দুইয়ে।
    দে গরুর গা ধুইয়ে –
    নিতি নূতন পুষ্যি (গজায়) যেন গোদের উপর গ্যাঁজ
    যেন দুম্বা ভেড়ার ন্যাজ বাবা
    (ঘরে) হাঁড়িতে ইঁদুর ডন ফেলে আর বাহিরে রসুন প্যাঁজ
    ভাই হোটেলে রসুন প্যাঁজ
    চুটকে আমায় চাটনী করলে সিক্‌নি ঝরে নাক চুইয়ে।
    দে গরুর গা ধুইয়ে –
    খামচা খামচি করে নিতুই এ সংসারের সাথে
    নুন ছাল উঠে গেল প্রাণের মাথা হল আলু ভাতে
    করাত চেরা করে বরাত আমার উপর চিৎ শুইয়ে।
    দে গরুর গা ধুইয়ে –
    পাছড়ে ফেলে স্ত্রী পুত্র যেন প্যাঁচড়া আঁচড়ায়
    জিসকা ফাটে উসকা ফাটে ধোবি বসে আছড়ায়
    ন্যাংটা শিরের মন্ত্র দাদা পেয়েছি দু-কান খুইয়ে।
    দে গরুর গা ধুইয়ে — জোরেসোরে।
    
  • নাচে তেওয়াড়ী চৌবেজী দৌবে পাঁড়ে

    বাণী

    নাচে তেওয়াড়ী চৌবেজী দৌবে পাঁড়ে
    তালে তালে ভুঁড়ি নাড়ে (হাঁরে)।।
    নাচে কাবলিওয়ালা আগা হেলায় দাড়ি
    নাচে ইয়া গোঁফওয়ালা প’রে ঘাঘরি শাড়ি।
    নাচে পান্ডাজী ধপাস্ ধপাস্
    নাচে যুপী বুড়ি থপাস্  থপাস্
    ফোঁপরা ঢেঁকিতে যেন চাল কাঁড়ে।।
    নাচে তাড়তা হিড়িম্বে শূর্পণখা
    নাচে উচ্চিংড়ে আরশোলা গুবরে পোকা
    নাচে কিক্কড় কাল্লু গামা, নাচিছে ধুচুনি নাচিছে ধামা
    নাচিছে ডুয়েট ঘটোৎকচ গোপাল ভাঁড়ে।।
    নাচে নানা মিঞা হায় হায় ঘুরিয়ে লুঙ্গি
    নাচে মাদ্রাজি উড়িয়া মগ বার্মিজ ফুঙ্গি
    তাকিয়ার খোল পরে বল নাচে
    সায়েবের সাথে মেম পাছে পাছে
    ঘুরে ঘুরে যেন গরু ধান মাড়ে।।
    
  • বদ্‌না গাড়ুতে বসে মুখোমুখী

    বাণী

    বদ্না গাড়ুতে বসে মুখোমুখী দিব্বি হয়েছে ভাব!
    বদনা চাহিছে শুক্তুনী আর – চাহিছে গাড়ু কাবাব।।
    গাড়ু বলে এসো বদনা ভাইটি হোক শুভ চোখাচোখি।
    তুমি মোর হাতে পেঁয়াজ দাও আর আমি দিই হরতকি।।
    [শুনে বদনা ভাবে গদগদ হয়ে বলছেন
    ‘গাড়ুদাদা দাড়িতে একবার টিকিতে বুলাও না’]
    ও গাড়ু দাদা দাড়িতে বুলাও টিকি –
    ছুরি ও নাদ্না রাখি দোঁহে এসো আস্‌নাই করা শিখি।।
    [গাড়ু তখন ভাব জমিয়ে বলছেন]
    পাখিদের মাঝে বামুন যে রাম পাখি।
    কেননা মাথায় উহার জবা-ফুল বাঁধা টিকি
    দেখ নাকি তাহা দেখ নাকি?
    [বদনা তখন বদন ব্যাদন করে বলছেন]
    ও তো টিকি নয় দাদা ও যে তুর্কী ফেজ্।
    পাখিদের মাঝে উনি মোল্লাজী হ্যাঁদু নয় হরগেজ।।
    [গাড়ু তখন বদনার পিঠে নল বুলিয়ে বলছেন]
    হাতে দিব ক্ষীর নাড়ু ভাই, ছেড়ে দাও খাওয়া ঐ বড়টা।
    [শুনে বদনা অবাক – বল্লে]
    রে মদনা তাহলে কি দিয়ে খাইব পরটা?
    গাড়ু বলে, আহা দোস্তীর তরে ছাড়িতে হয়।
    এসা দাদা এসো জড়াজড়ি করি বদ্না গড়ায়ে কয়।।
    জড়াজড়ি থেকে গড়াগড়ি দুই নলে প্রেমবারি ঝরে।
    সেই ভাব দেখে বিদেশী কেটলী রাগে টগবগ করে।।
    

    ‘ভাই ভাই এক-ঠাঁই’

  • বলি মাথা খাস্ রাধে ওলো কথা শোন্

    বাণী

    আবৃত্তি:	কুমারী রাধিকা ঘোষের প্রতি শ্রীমৎ ক্যাগ বিমাতার উক্তি:
    		বলি মাথা খাস্ রাধে ওলো কথা শোন্।
    		বলি কুল আর তুই খাস্‌নে (রাধে কুল আর তুই খাস্‌নে)
    		ওলো গোকুল ঘোষের কন্যা যে তুই কুল গাছ পানে চাস্‌নে
    		(পরের কুল গাছ পানে চাস্‌নে)
    		ও কুল গাছে বড় কাঁটা
    		গায়ে অথবা পায়ে বিঁধিলে দায় হবে পথ হাঁটা
    		(রাধে গায়ে অথবা পায়ে বিঁধিলে দায় হবে পথ হাঁটা)
    		কলঙ্ক দিলি (কলঙ্ক দিলি)
    		তুই যারি তারি কুল চুরি করে খেলি
    		গোকুলের কুলে কলঙ্ক দিলি (কুলে কলঙ্ক দিলি) রাধে গো।
    		ওলো ভাবিস এখনও বয়েস হয়নি কারণ বেড়াস ফ্রক পরে।
    		ওই কুল গাছ আগলায় ভীমরুল চাক
    		(ওই কুল গাছ আগলায় ভীমরুল চাক)
    		তোর কুল খাওয়া বের হবে ফুলে হবি ঢাক
    		(ফুল হবি জয় ঢাক)।
    		বলি পড়তে নাকি কুল খেতে যাস রোজ রোজ ইস্কুলে
    		(রাধে পড়তে নাকি কুল খেতে যাস রোজ রোজ ইস্কুলে)
    		ওই কুলেরি কাঁটায় দুকুল ছিঁড়িস বেণী আঁটিস খুলে
    		(রাধে বেণী আঁটিস খুলে)
    		খাস তুই টোপা কুল খাস নারকুলে কুল
    		(খাস তুই টোপা কুল খাস নারকুলে কুল)
    		অত কুল খেয়ে রাতে পেট ডাকে কুল কুল কুল কুল।
    		ওলো কুলোতে নারি (কুলোতে নারি)
    		ওলো তোর কুল দিয়ে আর কুলোতে নারি (দিয়ে কুলোতে নারি)
    		ছিল কুলুঙ্গীতে কুলের আচার তাও খেয়েছিল কুল খোয়ারী
    		(কুলুঙ্গীর ও কুলের আচার তাও খেয়েছিস কুল খোয়ারী)।
    		ওই কুল গাছ ধরে (সখি গো রাধে গো)
    		(বহুত আচ্ছা দাদা বহুত আচ্ছা বহুত আচ্ছা)
    		ওই কুল গাছ ধরি কোলাকুলি করি ফ্যাসাদ বাধাবি শেষে
    		আর কুল ত্যাগিনী হবে কি নাশিনী কুল গাছ ভালোবেসে
    		(আর কুল ত্যাগিনী হবে কি নাশিনী কুল গাছ ভালোবেসে)॥
    
  • মট্‌কু মাইতি বাঁটকুল রায়

    বাণী

    মট্‌কু মাইতি বাঁটকুল রায়
    ক্রুদ্ধ হয়ে যুদ্ধে যায়
    বেঁটে খাটো নিটপিটে পায়
    তারা ছেৎ’রে চলে, কেৎ’রে চায়।।
    পায়ে পরে গাবদা বুট আর পট্টি
    আর গড়াইয়া চলে যেন গাঁঠরি ও মোটটি,
    ওগো হুনুলুলু সুরে গায় গান উদভট্টি
    হাঁটি হাঁটি পা পা ডাইনে বাঁয়।।
    রাস্তায় তেড়ে এলো এঁড়ে এক দামড়া
    ঢুস খেয়ে বাটকুর ছড়ে গেল চামড়া।
    ভয়ে মট্‌কুর চোখ হয়ে গেল আমড়া
    সে উলটিয়ে সাতপাক ডিগবাজি খায় হায়, হায়।।
    
  • যখন প্রেমের জ্বালায় অঙ্গ জ্বলে

    বাণী

    (যখন)		প্রেমের জ্বালায় অঙ্গ জ্বলে, জুড়াই জ্বালা গজলে।
    		ছাতা দিয়ে মারি খোঁচা যেন সুরের বগলে॥
    		সিঁড়ির ধারে পিঁড়ি পেতে বিড়ি বাঁধি হায় কলকাতায়,
    		মিলন আশার তামাক ঠাসি হায় বিরহের শাল পাতায়,
    		[‘‘আরে লুল্লু আট পয়সার বিড়ি কিনে লিস্‌রে হাঁ হাঁ”]
    		জালিম বিবির দিলের ছিপি (দাদা) খুলি সুরের ফজলে॥
    		কার্ফা তালে চার পা তুলে (হায়) ছুটাই তালের লাল ঘোড়া,
    		ভজুয়া নাত্‌নি ছুটে আসে হায় ফেলে দিয়ে হায় ঝালবড়া;
    		সুরে-তালে লাগে লড়াই যেন পাঠান মোগলে॥
    
  • যদি শালের বন হ’ত শালার বোন

    বাণী

    যদি	শালের বন হ’ত শালার বোন,
    	ক’নে বউ হ’ত ঐ গৃহেরই কোণ,
    ছেড়ে	যেতাম না গো শালার বোন,
    আমি	থাকতাম পড়ে সদা, খেতাম না গো, শালার বোনথ —
    	বনে হারিয়ে যেতাম,
    	শালার বোন ঐ বৃন্দাবনে না হয় চারিয়ে যেতাম —
    	দাদা গো, ওগো দাদা —
    আর	মাকুন্দ হত যদি কুন্দবালা,
    হ’ত	দাড়িম্ব সুন্দরী দাড়িওয়ালা,
    আমি	ঝুলে যে পড়তাম দাড়ি ধ’রে তার —
    	জয়নাথ তরকনাথ বলে আমি ঝুলে যে পড়তাম দাড়ি ধ’রে,
    বাবা	দুগ্‌গা ব’লে আমি ঝুলে যে পড়তাম দাড়ি ধ’রে তার —
    	দাদা গো, ওগো দাদা —
    আহা	বাচ্চা হইত যদি চৌবাচ্চায়
    নিতি	পানকৌড়ি হ’য়ে ডুবে থাকিতাম তায়,
    যদি	দামড়ার ল্যাজ হ’ত কুন্তল দাম
    	বেণী রূপে ল্যাজ ধ’রে মাঠে দাঁড়াতাম — ঘুরে যে বেড়াতাম, তার
    	আমি ল্যাজ ধ’রে ঘুরে যে বেড়াতাম, দাদা গো —
    যদি	ভাগ্যগুণে এক মিলিল শালী —
    বাবা	বিশাল বপু তার সে যে বিশালী,
    ওযে	শালী নয় শালী নয়, শাল্মলী তরু সম
    	সে যে বিশালী গো, শাল্মলী তরু সম সে যে বিশালী গো —
    আহা	চিম্‌টি শালীর হ’ত বাবলা কাঁটা,
    হ’ত	শর-বন তার খ্যাংড়া ঝ্যাঁটা
    	খ্যাংড়া মেরে বিষ ঝেড়ে যে দিত গো —
    
  • লাম্ পম্ লাম্ পম্ লাম্ পম্ পম্

    বাণী

    উপস্থাপকের বক্তব্যঃ [লেডিস্ এ্যান্ড জেন্টেল্‌ম্যান !
    আজ আমাদের এই প্রীতি সম্মিলনে আপনারা যে অনুগ্রহ ক’রে যোগদান করেছেন, তার জন্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আজকের অনুষ্ঠানে সর্ব প্রথমেই আপনাদের অভিবাদন করবেন লোক-প্রিয় হাস্যরসিক শ্রী রঞ্জিত রায়। তিনি পরিবেশন করবেন ‘নাচের চুম্বক’। অর্থাৎ প্রত্যেক শ্রেণীর নৃত্যের সারটুকু। ইয়েস্ রেড়ি বয়, ওয়ান ! টু !!]
    লাম্ পম্ লাম্ পম্, লাম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্ পম্।
    দুর্বল ডান্সের লম্-ফম্, ফম্ ঝম্-ফম্ ভুড়ি কম্‌-পম্
    মারে ডম্‌ফাই দিল্লী বোম্বাই হনুলুলু হংকং॥
    বাঁশের কঞ্চি এগার ইঞ্চি নাচে মেমের বোন্‌ঝি,
    হ্যাঁদা-খ্যাঁদার পরান ছ্যাঁদা, ভিজল ঘামে গেঞ্জি,
    	তার ভিজল ঘামে গেঞ্জি।
    কেৎরে চক্ষু দেখে মট্‌কু, আরে ও-চামারু ছক্‌কু —
    	সে চোম্‌ড়ায় দাড়ি গুম্‌ফম্॥
    ল্যাংড়া-লেংড়ি হিল্লায় ঠেংরি, উস্‌খুস্‌, করে চ্যাংড়া-চেংড়ি।
    যেন এই ট্যাংরার হাটে গল্‌দা চিংড়ি ঝুড়িতে খেলে পিং-পং॥
    
  • শা আর শুড়ি মিলে শাশুড়ি

    বাণী

    শা আর শুড়ি মিলে শাশুড়ি কি হয় গো।
    শ্যাম প্রেমে বাধা দেয় স্বামী তারে কয় গো।।
    নয় নদী মিলে হয় ননদিনী দজ্জাল,
    জুতো জামা-ই সার যার-জামাই সে মহাকাল,
    যার কসুর হয় না সে কে? — শ্বশুর মহাশয় গো।।
    (সে) ভাদ্দর-বউ, (যার) ভাদ্দর মাসে বিয়ে,
    দেবর সে জন — বর যে দেয় দাদারে দিয়ে।
    ভাসুর সে, অসুরের মত যারে ভয় গো।।
    বেহায়া চশম-খোর, তারে কি বেহাই কই,
    পিসিয়া মারেন বলে তারে (তাই) কি পিসি কই,
    সকলেরই ভাগ নেয় সে, ভাগ্‌নেরই জয় গো।।
    
  • সই কই লো আমার ঘর নিকোবার

    বাণী

    স্ত্রী	:	সই কই লো আমার ঘর নিকোবার ন্যাতা।
    পুরুষ	:	আহা ন্যাতা নয় গো শীতের কাঁথা এই যে আমি হেথা॥
    স্ত্রী	:	সই-লো ওলো সই, আমার ছাই ফ্যালবার ভাঙাদ কুলো কই ?
    পুরুষ	:	কুলোর বাতাস চুলোর ছাই
    		স্বামী বলো কিম্বা ভাই, (ওলো) এই যে তোমার আমি।
    উভয়ে	:	মিলেছি রাজ যোটক দুয়ে
    পুরুষ	:	গিঁটে বাত ওরে বাবা রে বাবা গিঁটে বাত
    স্ত্রী	:	আর ফিকের ব্যথা, ওরে মা রে, মা আর ফিকের ব্যথা॥
    		ওলো সই বাপের বাড়ি যাব আমি এ ঘরে রব না,
    পুরুষ	:	দেখো পুরুষের রাগ করে আনাগোনা
    		আমিও যাব শ্বশুর বাড়ি, ওরে রেমো নিয়ে আয় ব্যাগ ছাতা।
    উভয়ে	:	নথে এবং নাথে এম্‌নি যুদ্ধ।
    পুরুষ	:	গুঁতোগুতি
    স্ত্রী	:	জড়াজড়ি
    পুরুষ	:	ছাতা-ছড়ি
    স্ত্রী	:	খুনতি-বেড়ী
    উভয়ে	:	হাতা॥