ইসলামী

  • আল্লা নামের নায়ে চ’ড়ে

    বাণী

    	আল্লা নামের নায়ে চ’ড়ে যাব মদিনায়।
    	মোহাম্মদের নাম হ’বে মোর (ও ভাই) নদী-পথে পুবান বায়।।
    	চার ইয়ারের নাম হ’বে মোর সেই তরণীর দাঁড়
    	কল্‌মা শাহাদতের বাণী হাল ধরিবে তা’র,
    	খোদার শত নামের শুন্ টানিব (ও ভাই) নাও যদি না যেতে চায়।।
    মোর	নাও যদি না চলিতে দেয় সাহারার বালি,
    	মরুভূমে বান ডাকাব, (চোখের) পানি দিব ঢালি’।
    	তাবিজ হ’য়ে দুল্‌বে বুকে কোরান, খোদার বাণী
    	আঁধার রাতে ঝড়-তুফানে১ আমি কি ভয় মানি!
    	আমি তরে’ যাব রে তরী যদি ডুবে’ তারে না পায়২।।
    

    ১. দুর্দিনেরই ঝড়-তুফানে, ২. ডুবে তাঁহার এলাকায়

  • আল্লা নামের বীজ বুনেছি

    বাণী

    আল্লা নামের বীজ বুনেছি এবার মনের মাঠে।
    ফলবে ফসল বেচব তারে কেয়ামতের হাটে।।
    	পত্তনীদার যে এ জমির
    	খাজনা দিয়ে সেই নবীজীর
    বেহেশতেরই তালুক কিনে বসব সোনার খাটে।।
    মসজিদে মোর মরাই বাঁধা হবে নাকো চুরি,
    মনকির নকির দুই ফেরেশতা হিসাব রাখে জুড়ি' রে;
    	রাখবো হেফাজতের তরে
    	ঈমানকে মোর সাথী করে,
    রদ হবে না কিস্তি (মোর), জমি উঠবে না আর লাটে।।
    

  • আল্লা ব’লে কাঁদ বারেক্ রসুল ব’লে কাঁদ্

    বাণী

    	আল্লা ব’লে কাঁদ বারেক্ রসুল ব’লে কাঁদ্।
    	সাফ্ হবে তোর মনের আকাশ উঠবে ঈদের চাঁদ।।
    	ভোগে কেবল দুর্ভোগ সার, বাড়ে দুখের বোঝা
    	ত্যাগ শিখ্ তুই সংযম শিখ, সেই তো আসল রোজা,
    এই	রোজার শেষে ঈদ আস্‌বে, রইবে না বিষাদ।।
    	আস্‌বে খোদার দরগা থেকে শিরনি তোর তরে
    	কমলিওয়ালা নবীর দেখা পাবি রে অন্তরে,
    	খোদার প্রেমের স্রোত বইবে ভেঙ্গে মনের বাঁধ।।
    	তোর হৃদয়ের কারবালাতে বইবে ফোরাত নদী
    	শহীদের দর্‌জা তোরে দেবেন আল্লা হাদী,
    	দুনিয়াদারি ক’রেই পাবি বেহেশ্‌তেরি স্বাদ।।
    
  • আল্লা রসুল তরু আর ফুল

    বাণী

    আল্লা রসুল তরু আর ফুল প্রেমিক-হৃদয় জানে।
    কেহবা তরুরে ভালোবাসে ভাই, কেহ ফুল ধ’রে টানে।।
    কেহবা ফুলের মধু চায়, কেহ চায় সে-গাছের ছায়া
    গাছের ছায়ায় জুড়াইয়া পায় গুল্ সুবাসের মায়া,
    তুরু ছুঁয়ে বোঝে আল্লা রসুলে রসলীলা কোন্‌খানে।।
    কোন জন চাহে গুলের খশ্‌বু, কোন জন চাহে গুল্
    খশ্‌বুর সাথে ফুলেরেও চাহে প্রেমিক যে বুল্‌বুল।
    জালালের সাথে জামালেও চাহে, প্রেমিক যে বুল্‌বুল।।
    আল্লারে ভালোবেসে যার গেছে সকল দ্বিধা ও ভয়
    রসুল তাহারে প্রেম দিয়ে কন্, আল্লা যে প্রেমময়,
    তিনি যে কেবল বিচারক নন, আল্লা যে প্রেমময়,
    মজনুর মত দিওয়ানা সে যে লাইলার মধুপানে।।
    
  • আল্লাকে যে পাইতে চায়

    বাণী

    আল্লাকে যে পাইতে চায় হজরতকে ভালবেসে।
    আরশ্‌ কুরসি লওহ কালাম, না চাহিতেই পেয়েছে সে।।
    রসুল নামের রশি ধ’রে যেতে হবে খোদার ঘরে,
    নদী-তরঙ্গে যে পড়েছে ভাই, দরিয়াতে সে আপনি মেশে।।
    তর্ক ক’রে দুঃখ ছাড়া কি পেয়েছিস্‌ অবিশ্বাসী,
    কি পাওয়া যায় দেখ্‌ না বারেক হজরতে মোর ভালবাসি’।
    এই দুনিয়ায় দিবা-রাতি ঈদ্‌ হবে তোর নিত্য সাথী,
    তুই যা চাস্‌ তাই পাবি রে ভাই আহমদ চান যদি হেসে।।
    
  • আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান

    বাণী

    আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান
    দুনিয়াদারির ফাঁদে পড়ে কাঁদে আমার প্রাণ।।
    	পাই না সময় ডাকতে তোমায়
    	বৃথা কাজে দিন বয়ে যায়
    চলতে নারি মেনে আমার নবীর ফরমান।।
    দুনিয়াদারির চিন্তা এসে মনকে ভোলায় সদা
    তাইতো মনে তোমায় স্মরণ করতে নারি খোদা।
    	দাও অবসর তুমি ডাকার
    	এই বেদনা সহে না আর
    সংসারে এই দোজখ হতে করো মোরে ত্রাণ।।
    
  • আল্লাজী গো আমি বুঝি না রে তোমার খেলা

    বাণী

    আল্লাজী গো, আমি বুঝি না রে তোমার খেলা।
    তাই দুঃখ পেলে ভাবি — বুঝি হানিলে হেলা।। 
    কুমার যখন হাঁড়ি গড়ে, কাঁদে মাটি —
    ভাবে, কেন পোড়ায় আমায় চড়িয়ে ভাটি;
    ফুলদানি হয় পোড় খেয়ে সেই মাটির ঢেলা।। 
    মা শিশুরে ধোয়ায় মোছায়, শিশু ভাবে —
    ছাড়া পেলে, মা ফেলে সে পালিয়ে যাবে।
    মোরা, দোষ করে তাই দুষি তোমায় সারা বেলা।।
    আমরা তোমার বান্দা, খোদা তুমি জানো —
    কেন হাসাও, কেন কাঁদাও, আঘাত হানো।
    যে গড়তে জানে তাঁরই সাজে ভেঙে ফেলা।।
    
  • আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান কোথা সে মুসলমান

    বাণী

    আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান কোথা সে মুসলমান
    কোথা সে আরিফ অভেদ যাহার জীবন মৃত্যু জ্ঞান।।
    (যাঁর)	মুখে শুনি তৌহিদের কালাম —
    	ভয়ে মৃত্যুও করিত সালাম।
    যাঁর দীন দীন রবে কাঁপিত দুনিয়া জীন পরি ইনসান্‌।।
    স্ত্রী পুত্রে আল্লারে সঁপি জেহাদে যে নির্ভীক।
    হেসে কোরবানি দিত প্রাণ হায় আজ তারা মাগে ভিখ্‌।
    	কোথা সে শিক্ষা আল্লাহ্‌ ছাড়া,
    	ত্রিভুবনে ভয় করিত না যাঁরা।
    আজাদ করিতে এসেছিল যাঁরা সাথে লয়ে কোর্‌আন্‌।।
    
  • আল্লার নাম জপিও ভাই দিবসে ও রেতে

    বাণী

    		আল্লার নাম জপিও ভাই দিবসে ও রেতে
    		সকল কাজের মাঝে রে ভাই তাঁহার রহম পেতে
    কোরাস:   	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    		হাত করবে কাজ রে ভাই মন জপবে নাম
    	ঐ	নাম জপতে লাগে না ভাই টাকা কড়ি দাম,
    		নাম জপো ভাই মাঠে ঘাটে হাটের পথে যেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    	ঐ	আল্লার নাম যদি রে ভাই তুমি থাকো ধ’রে
    	ঐ	নামও তোমায় থাকবে ধ’রে দুঃখ বিপদ ঝড়ে,
    	ঐ	নামেরে সঙ্গী করো নাইতে শুতে খেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    		তোমার দেহ মন হবে রে ভাই নূরেতে রওশন
    		মাতোয়ারা হও যিকির করো খোদার প্রেমে মেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    
  • আল্লার নাম মুখে যাহার বুকে আল্লার নাম

    বাণী

    আল্লার নাম মুখে যাহার বুকে আল্লার নাম।
    এই দুনিয়াতেই পেয়েছে সে বেহেশ্‌তের আরাম।।
    সে সংসারকে ভয় করে না নাই মৃত্যুর ডর
    দুনিয়াকে শোনায় শুধু আনন্দেরি খবর
    দিবানিশি পান করে সে কওসরেরি জাম —
    		পান করে কওসরেরি জাম।।
    

    ইসলামী নক্সা : ‘আল্লার রহম’

  • আল্লার নাম লইয়া বান্দা রোজ ফজরে উঠিও

    বাণী

    আল্লার নাম লইয়া বান্দা রোজ ফজরে উঠিও
    আল্লা নামের আহলাদে ভাই ফুলের মতন ফুটিও।।
    কাজে তোমার যাইয়ো বান্দা আল্লারি নাম লইয়া
    ঐ নামের গুণে কাজের ভার যাইবে হাল্কা হইয়া।
    শুনলে আজান কাজ ফেলিয়া মসজিদে শির লুটিও।।
    আল্লার নাম লইয়া রে ভাই কইরো খানাপিনা
    হাটে মাঠে যাইয়ো না ভাই আল্লারই নাম বিনা।
    ওয়াজ নসিহত হইলে মজলিসে আইসা জুটিও।।
    স্ত্রী পুত্র কন্যা তোমার খোদায় সঁপে দিও
    আল্লার নাম জিকির কইরা নিশীথে ঘুমিও।
    এই নাম শুইনা জন্মেছ ভাই এই নাম লইয়া মরিয়ো।।
    
  • আল্লাহ থাকেন দূর আরশে

    বাণী

    আল্লাহ থাকেন দূর আরশে, নবীজী রয় প্রাণের কাছে।
    প্রাণের কাছে রয় যে প্রিয়, সেই নবীরে পরান যাচে।।
    	পয়গম্বরও পায় না খোদায়
    	মোর নবীরে সকলে পায়,
    নবীজী মোর তাবিজ হ’য়ে আমার বুকে জড়িয়ে আছে।।
    খোদার নামে সেজ্‌দা করি, নবীরে মোর ভালোবাসি,
    খোদা যেন নূরের সূরয, নবী যেন চাঁদের হাসি।
    	নবীরে মোর কাছে পেতে
    	হয় না পাহাড়-বনে যেতে,
    বৃথা ফকির-দরবেশ মরে পু’ড়ে খোদার আগুন-আঁচে।।
    
  • আল্লাহ রসুল বোল রে মন আল্লাহ রসুল বোল

    বাণী

    		আল্লাহ রসুল বোল রে মন আল্লাহ রসুল বোল।
    		দিনে দিনে দিন গেল তোর দুনিয়াদারি ভোল।।
    রোজ		কেয়ামতের নিয়ামত এই আল্লাহ-রসুল বাণী
    তোর		আখেরের ভুখের খোরাক পিয়াসের ঐ পানি
    তোর		দিল দরিয়ায় আল্লাহ-রসুল জপের লহর তোল।।
    তোর		স্ত্রী-পুত্র ভাই-বেরাদর কেউ হবে না সাথি
       		আঁধার গোরে রইবি প’ড়ে জ্বালবে না কেউ বাতি।
    যে		নামে হেসে পার হবি তুই পুল-সেরাতের পোল।।
    (ওরে)		হাড়-ভাঙা খাটুনি খেটে ঘুরে ঘুরে পথে
    		আনিস যা তুই লাগবে না তা তোর কাজে আকবতে।
    যে		যে নাম জ’পে পাবি রে তুই মোস্তফারই কোল।।
    
  • আল্লাহ্ আমার প্রভু আমার নাহি

    বাণী

    আল্লাহ্ আমার প্রভু, আমার নাহি নাহি ভয়।
    আমার নবী মোহাম্মদ, যাঁহার তারিফ জগৎময়।।
    	আমার কিসের শঙ্কা
    	কোরআন আমার ডঙ্কা
    ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়।।
    কলেমা আমার তাবিজ, তৌহীদ্ আমার মুর্শিদ্,
    ঈমান্ আমার বর্ম, হেলাল আমার খুর্শিদ্।
    	‘আল্লাহ্ আকবর’ ধ্বনি
    	আমার জেহাদ-বাণী,
    আখের মোকাম ফেরদৌস্ খোদার আরশ যথায় রয়।।
    
  • আল্লাহ্‌ রসুল জপের গুণে

    বাণী

    	আল্লাহ্‌ রসুল জপের গুণে কি হ'ল দেখ চেয়ে —
    সদা	ঈদের দিনের খুশিতে তোর পরাণ আছে ছেয়ে।।
    		আল্লাহ্‌র রহমত ঝরে
    		ঘরে বাইরে তোর উপরে,
    	আল্লাহ্‌ রসুল হয়েছেন তোর জীবন-তরীর নেয়ে।।
    	দুখে সুখে সমান খুশি নাই ভাবনা ভয়,
    তুই	দুনিয়াদারী করিস তবু আল্লাহ্‌তে মন রয়।
    		মরণকে আর ভয় নাই তোর,
    		খোদার প্রেমে পরাণ বিভোর,
    	তিনি দেখেন তোর সংসার, তোরই ছেলেমেয়ে।।
    
  • আসিছেন হাবিব-এ খোদা

    বাণী

    আসিছেন হাবিব-এ খোদা আরশ্‌পাকে তাই উঠেছে শোর,
    চাঁদ পিয়াসে ছুটে আসে আকাশ পানে যেমন চকোর।
    কোকিল যেমন গেয়ে ওঠে ফাগুন আসার আভাস পেয়ে,
    তেমনি ক’রে হরষিত ফেরেশ্‌তা সব উঠলো গেয়ে:
    দেখ আজ আরশে আসেন মোদের নবী কম্‌লিওয়ালা।
    হের সেই খুশিতে চাঁদ-সুরুজ আজ হ’ল দ্বিগুণ আলা।।
    ফকির দরবেশ্‌আউলিয়া যাঁরে, ধ্যানে জ্ঞানে ধ’রতে নারে,
    যাঁর মহিমা বুঝিতে পারে এক সে আল্লাহ তালা।।
    বারেক মুখে নিলে যাঁহার নাম, চিরতরে হয় দোজখ্‌হারাম,
    পাপীর তরে দস্তে যাঁহার কওসরের পিয়ালা।।
    ‘মিম্‌’ হরফ না থাকলে সে আহাদ, নামে মাখা তার শিরিন শাহাদ্,
    নিখিল প্রেমাষ্পদ আমার মোহাম্মদ ত্রিভুবন উজালা।।
    
  • ইয়া আল্লাহ তুমি রক্ষা কর দুনিয়া ও দ্বীন

    বাণী

    		ইয়া আল্লাহ, তুমি রক্ষা কর দুনিয়া ও দ্বীন।
    		শান-শওকতে হোক পূর্ণ আবার নিখিল মুসলেমিন।
    			আমিন আল্লাহুম্মা আমিন।।
    (খোদা)	মুষ্টিমেয় আরববাসী যে ঈমানের জোরে
    তোমার	নামের ডঙ্কা বাজিয়েছিল দুনিয়াকে জয় ক’রে
    (খোদা)	দাও সে ঈমান, সেই তরক্কী, দাও সে একিন।
    			খোদা দাও সে একিন।
    			আমিন আল্লাহুম্মা আমিন।।
    হায়!		যে-জাতির খলিফা ওমর শাহানশাহ হয়ে
    		ছেঁড়া কাপড় প’রে গেলেন উপবাসী র’য়ে
    		আবার মোদের সেই ত্যাগ দাও, খোদা
    		ভোগ-বিলাসে মোদের জীবন ক’রো না মলিন।
    			আমিন আল্লাহুম্মা আমিন।।
    (খোদা)	তুমি ছাড়া বিশ্বে কারো করতাম না ভয়
    		তাই বিশ্বে হয়নি মোদের কভু পরাজয়
    		দাও সেই দিক্ষা শক্তি সেই ভক্তি দ্বিধাহীন।
    			আমিন আল্লাহুম্মা আমিন।।
    
  • ইয়া মোহাম্মদ বেহেশত্‌ হতে

    বাণী

    ইয়া মোহাম্মদ, বেহেশেত্‌ হতে খোদায় পাওয়ার পথ দেখাও
    এই দুনিয়ার দুঃখ থেকে এবার আমায় নাজাত দাও।।
    পীর মুর্শীদ পাইনি আমি, তাই তোমায় ডাকি দিবস-যামী,
    তোমারই নাম হউক হজরত আমার পরপারের নাও।।
    অর্থ-বিভব-যশ-সম্মান চেয়ে চেয়ে নিশিদিন
    দুঃখে শোকে জ্ব’লে মরি পরান কাঁদে শ্রান্তিহীন।
    আল্লা ছাড়া ত্রিভুবনে, শান্তি পাওয়া যায় না মনে
    কোথায় পাব সে আবহায়াত ইয়া নবীজী রাহ্‌ বাতাও।।
    
  • ইয়া রাসুলুল্লাহ মোরে রাহ্ দেখাও

    বাণী

    ইয়া রাসুলুল্লাহ! মোরে রাহ্ দেখাও সেই কাবার।
    যে কাবা মসজিদে গেলে পাব আল্লার দিদার।।
    দ্বীন দুনিয়া এক হয়ে যায় যে কাবার ফজিলতে,
    যে কাবাতে হাজি হ’লে রাজি হন পরওয়ারদিগার।।
    যে কাবার দুয়ারে জামে তৌহিদ দেন হজরত আলী,
    যে কাবায় কুল্-মাগফেরাতে কর তুমি ইন্তেজার।।
    যে কাবাতে গেলে দেখি আরশ কুর্সি লওহ কালাম,
    মরণে আর ভয় থাকে না, হাসিয়া হয় বেড়া পার।।
    
  • ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন

    বাণী

    ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর।
    বদনসীব আয়, আয় গুনাহগার নূতন করে সওদা কর।।
    জীবন ভ'রে করলি লোকসান আজ হিসাব তার খতিয়ে নে;
    বিনিমূলে দেয় বিলিয়ে সে যে বেহেশতী নজর।।
    কোরানের ঐ জাহাজ বোঝাই হীরা মুক্তা পান্নাতে,
    লুটে নে রে, লুটে নে সব, ভরে তোল তোর শূন্য ঘর।
    কেয়ামতের বাজারে ভাই মুনাফা যে চাও বহুৎ —
    এই ব্যাপারীর হও খরিদ্দার লও রে ইহার সিল-মোহর।।
    আরশ হতে পথ ভুলে এ এলো মদিনা শহর,
    নামে মোবারক মোহাম্মদ — পুঁজি 'আল্লাহু আকবর'।।