কাহার্‌বা

  • আল্লা রসুল তরু আর ফুল

    বাণী

    আল্লা রসুল তরু আর ফুল প্রেমিক-হৃদয় জানে।
    কেহবা তরুরে ভালোবাসে ভাই, কেহ ফুল ধ’রে টানে।।
    কেহবা ফুলের মধু চায়, কেহ চায় সে-গাছের ছায়া
    গাছের ছায়ায় জুড়াইয়া পায় গুল্ সুবাসের মায়া,
    তুরু ছুঁয়ে বোঝে আল্লা রসুলে রসলীলা কোন্‌খানে।।
    কোন জন চাহে গুলের খশ্‌বু, কোন জন চাহে গুল্
    খশ্‌বুর সাথে ফুলেরেও চাহে প্রেমিক যে বুল্‌বুল।
    জালালের সাথে জামালেও চাহে, প্রেমিক যে বুল্‌বুল।।
    আল্লারে ভালোবেসে যার গেছে সকল দ্বিধা ও ভয়
    রসুল তাহারে প্রেম দিয়ে কন্, আল্লা যে প্রেমময়,
    তিনি যে কেবল বিচারক নন, আল্লা যে প্রেমময়,
    মজনুর মত দিওয়ানা সে যে লাইলার মধুপানে।।
    
  • আল্লাকে যে পাইতে চায়

    বাণী

    আল্লাকে যে পাইতে চায় হজরতকে ভালবেসে।
    আরশ্‌ কুরসি লওহ কালাম, না চাহিতেই পেয়েছে সে।।
    রসুল নামের রশি ধ’রে যেতে হবে খোদার ঘরে,
    নদী-তরঙ্গে যে পড়েছে ভাই, দরিয়াতে সে আপনি মেশে।।
    তর্ক ক’রে দুঃখ ছাড়া কি পেয়েছিস্‌ অবিশ্বাসী,
    কি পাওয়া যায় দেখ্‌ না বারেক হজরতে মোর ভালবাসি’।
    এই দুনিয়ায় দিবা-রাতি ঈদ্‌ হবে তোর নিত্য সাথী,
    তুই যা চাস্‌ তাই পাবি রে ভাই আহমদ চান যদি হেসে।।
    
  • আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান

    বাণী

    আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান
    দুনিয়াদারির ফাঁদে পড়ে কাঁদে আমার প্রাণ।।
    	পাই না সময় ডাকতে তোমায়
    	বৃথা কাজে দিন বয়ে যায়
    চলতে নারি মেনে আমার নবীর ফরমান।।
    দুনিয়াদারির চিন্তা এসে মনকে ভোলায় সদা
    তাইতো মনে তোমায় স্মরণ করতে নারি খোদা।
    	দাও অবসর তুমি ডাকার
    	এই বেদনা সহে না আর
    সংসারে এই দোজখ হতে করো মোরে ত্রাণ।।
    
  • আল্লাজী গো আমি বুঝি না রে তোমার খেলা

    বাণী

    আল্লাজী গো, আমি বুঝি না রে তোমার খেলা।
    তাই দুঃখ পেলে ভাবি — বুঝি হানিলে হেলা।। 
    কুমার যখন হাঁড়ি গড়ে, কাঁদে মাটি —
    ভাবে, কেন পোড়ায় আমায় চড়িয়ে ভাটি;
    ফুলদানি হয় পোড় খেয়ে সেই মাটির ঢেলা।। 
    মা শিশুরে ধোয়ায় মোছায়, শিশু ভাবে —
    ছাড়া পেলে, মা ফেলে সে পালিয়ে যাবে।
    মোরা, দোষ করে তাই দুষি তোমায় সারা বেলা।।
    আমরা তোমার বান্দা, খোদা তুমি জানো —
    কেন হাসাও, কেন কাঁদাও, আঘাত হানো।
    যে গড়তে জানে তাঁরই সাজে ভেঙে ফেলা।।
    
  • আল্লার নাম জপিও ভাই দিবসে ও রেতে

    বাণী

    		আল্লার নাম জপিও ভাই দিবসে ও রেতে
    		সকল কাজের মাঝে রে ভাই তাঁহার রহম পেতে
    কোরাস:   	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    		হাত করবে কাজ রে ভাই মন জপবে নাম
    	ঐ	নাম জপতে লাগে না ভাই টাকা কড়ি দাম,
    		নাম জপো ভাই মাঠে ঘাটে হাটের পথে যেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    	ঐ	আল্লার নাম যদি রে ভাই তুমি থাকো ধ’রে
    	ঐ	নামও তোমায় থাকবে ধ’রে দুঃখ বিপদ ঝড়ে,
    	ঐ	নামেরে সঙ্গী করো নাইতে শুতে খেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    		তোমার দেহ মন হবে রে ভাই নূরেতে রওশন
    		মাতোয়ারা হও যিকির করো খোদার প্রেমে মেতে।
    কোরাস:	আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ্, আল্লাহ্ ।।
    
  • আল্লার নাম মুখে যাহার বুকে আল্লার নাম

    বাণী

    আল্লার নাম মুখে যাহার বুকে আল্লার নাম।
    এই দুনিয়াতেই পেয়েছে সে বেহেশ্‌তের আরাম।।
    সে সংসারকে ভয় করে না নাই মৃত্যুর ডর
    দুনিয়াকে শোনায় শুধু আনন্দেরি খবর
    দিবানিশি পান করে সে কওসরেরি জাম —
    		পান করে কওসরেরি জাম।।
    

    ইসলামী নক্সা : ‘আল্লার রহম’

  • আল্লার নাম লইয়া বান্দা রোজ ফজরে উঠিও

    বাণী

    আল্লার নাম লইয়া বান্দা রোজ ফজরে উঠিও
    আল্লা নামের আহলাদে ভাই ফুলের মতন ফুটিও।।
    কাজে তোমার যাইয়ো বান্দা আল্লারি নাম লইয়া
    ঐ নামের গুণে কাজের ভার যাইবে হাল্কা হইয়া।
    শুনলে আজান কাজ ফেলিয়া মসজিদে শির লুটিও।।
    আল্লার নাম লইয়া রে ভাই কইরো খানাপিনা
    হাটে মাঠে যাইয়ো না ভাই আল্লারই নাম বিনা।
    ওয়াজ নসিহত হইলে মজলিসে আইসা জুটিও।।
    স্ত্রী পুত্র কন্যা তোমার খোদায় সঁপে দিও
    আল্লার নাম জিকির কইরা নিশীথে ঘুমিও।
    এই নাম শুইনা জন্মেছ ভাই এই নাম লইয়া মরিয়ো।।
    
  • আল্লাহ রসুল বোল রে মন আল্লাহ রসুল বোল

    বাণী

    		আল্লাহ রসুল বোল রে মন আল্লাহ রসুল বোল।
    		দিনে দিনে দিন গেল তোর দুনিয়াদারি ভোল।।
    রোজ		কেয়ামতের নিয়ামত এই আল্লাহ-রসুল বাণী
    তোর		আখেরের ভুখের খোরাক পিয়াসের ঐ পানি
    তোর		দিল দরিয়ায় আল্লাহ-রসুল জপের লহর তোল।।
    তোর		স্ত্রী-পুত্র ভাই-বেরাদর কেউ হবে না সাথি
       		আঁধার গোরে রইবি প’ড়ে জ্বালবে না কেউ বাতি।
    যে		নামে হেসে পার হবি তুই পুল-সেরাতের পোল।।
    (ওরে)		হাড়-ভাঙা খাটুনি খেটে ঘুরে ঘুরে পথে
    		আনিস যা তুই লাগবে না তা তোর কাজে আকবতে।
    যে		যে নাম জ’পে পাবি রে তুই মোস্তফারই কোল।।
    
  • আল্লাহ্ আমার প্রভু আমার নাহি

    বাণী

    আল্লাহ্ আমার প্রভু, আমার নাহি নাহি ভয়।
    আমার নবী মোহাম্মদ, যাঁহার তারিফ জগৎময়।।
    	আমার কিসের শঙ্কা
    	কোরআন আমার ডঙ্কা
    ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়।।
    কলেমা আমার তাবিজ, তৌহীদ্ আমার মুর্শিদ্,
    ঈমান্ আমার বর্ম, হেলাল আমার খুর্শিদ্।
    	‘আল্লাহ্ আকবর’ ধ্বনি
    	আমার জেহাদ-বাণী,
    আখের মোকাম ফেরদৌস্ খোদার আরশ যথায় রয়।।
    
  • আল্লাহ্‌ রসুল জপের গুণে

    বাণী

    	আল্লাহ্‌ রসুল জপের গুণে কি হ'ল দেখ চেয়ে —
    সদা	ঈদের দিনের খুশিতে তোর পরাণ আছে ছেয়ে।।
    		আল্লাহ্‌র রহমত ঝরে
    		ঘরে বাইরে তোর উপরে,
    	আল্লাহ্‌ রসুল হয়েছেন তোর জীবন-তরীর নেয়ে।।
    	দুখে সুখে সমান খুশি নাই ভাবনা ভয়,
    তুই	দুনিয়াদারী করিস তবু আল্লাহ্‌তে মন রয়।
    		মরণকে আর ভয় নাই তোর,
    		খোদার প্রেমে পরাণ বিভোর,
    	তিনি দেখেন তোর সংসার, তোরই ছেলেমেয়ে।।
    
  • আসিছেন হাবিব-এ খোদা

    বাণী

    আসিছেন হাবিব-এ খোদা আরশ্‌পাকে তাই উঠেছে শোর,
    চাঁদ পিয়াসে ছুটে আসে আকাশ পানে যেমন চকোর।
    কোকিল যেমন গেয়ে ওঠে ফাগুন আসার আভাস পেয়ে,
    তেমনি ক’রে হরষিত ফেরেশ্‌তা সব উঠলো গেয়ে:
    দেখ আজ আরশে আসেন মোদের নবী কম্‌লিওয়ালা।
    হের সেই খুশিতে চাঁদ-সুরুজ আজ হ’ল দ্বিগুণ আলা।।
    ফকির দরবেশ্‌আউলিয়া যাঁরে, ধ্যানে জ্ঞানে ধ’রতে নারে,
    যাঁর মহিমা বুঝিতে পারে এক সে আল্লাহ তালা।।
    বারেক মুখে নিলে যাঁহার নাম, চিরতরে হয় দোজখ্‌হারাম,
    পাপীর তরে দস্তে যাঁহার কওসরের পিয়ালা।।
    ‘মিম্‌’ হরফ না থাকলে সে আহাদ, নামে মাখা তার শিরিন শাহাদ্,
    নিখিল প্রেমাষ্পদ আমার মোহাম্মদ ত্রিভুবন উজালা।।
    
  • আসিয়া কাছে গেলে ফিরে

    বাণী

    আসিয়া কাছে গেলে ফিরে
    কেন আসিয়া কাছে গেলে ফিরে।।
    	মুখের হাসি সহসা কেন
    	নিভে গেল আঁখি নীরে
    ফুটিতে গিয়া কোন কথার মুকুল
    	ঝরে গেল অধরের তীরে।।
    ঝড় উঠিয়াছে বাহির ভুবনে আঁধার নামে বন ঘিরে
    যে কথা বলিলে না-ব'লে যাও বিদায়-সন্ধ্যা তিমিরে।।
    
  • আসিলে এ ভাঙা ঘরে কে মোর রাঙা অতিথি

    বাণী

    আসিলে এ ভাঙা ঘরে কে মোর রাঙা অতিথি।
    হরষে বরিষে বারি শাওন-গগন তিতি'।।
    বকুল-বনের সাকি নটীন পুবালি হাওয়া
    বিলায় সুরভি-সুরা মাতায় কানন-বীথি।।
    তিতির শিখীর সাথে নোটন-কপোতী নাচে;
    ঝিঁঝির ঝিয়ারি গাহে ঝুমুর কাজরি-গীতি।
    হিঙুল হিজল-তলে ডাহুক পিছল-আঁখি,
    বধূর তমাল-চোখে ঘনায় নিশীথ-ভীতি।
    তিমির-ময়ুর আজি তারার পেখম খোলে
    জড়ায় গগন-গলে চাঁদের ষোড়শী তিথি।।
    
  • আসিলে কে গো বিদেশি

    বাণী

    আসিলে কে গো বিদেশি দাঁড়ালে মোর আঙিনাতে।
    আঁখিতে ল’য়ে আঁখি-জল লইয়া ফুল-মালা হাতে।।
    জানি না চিনি না তোমায় কেমনে ঘরে দিব ঠাঁই
    অমনি আসে তো সবাই হাতে ফুল, জল নয়ন-পাতে।।
    কত সে প্রেম-পিয়াসি প্রাণ চাহিছে তোমার হাতের দান
    কাঁদায়ে কত গুলিস্তান আমারে এলে কাঁদাতে।।
    ফুলে আর ভোলে না মোর মন, গলে না নয়ন-জলে,
    ভুলিয়া জীবনে একদিন আজিও জ্বলি জ্বালাতে।।
    
  • আসে রজনী সন্ধ্যামণির প্রদীপ জ্বলে

    বাণী

    আসে রজনী, সন্ধ্যামণির প্রদীপ জ্বলে
    ছায়া-আঁচল-ঢাকা কানন-তলে।।
    তিমির দু’ কূল দুলে গগনে, গোধূলি-ধূসর সাঁঝ-পবনে
    তারার মানিক অলকে ঝলে।।
    পূজা আরতি লয়ে চাঁদের থালায়
    আসিল সে অস্ত-তোরণ নিরালায়।
    ললাটের টিপ্‌ জ্বলে সন্ধ্যা-তারা
    গিরি-দরি বনে ফেরে আপন-হারা
    থামে ধীরে ধীরে বিরহীর নয়ন-জলে।।
    
  • ইয়া মোহাম্মদ বেহেশত্‌ হতে

    বাণী

    ইয়া মোহাম্মদ, বেহেশেত্‌ হতে খোদায় পাওয়ার পথ দেখাও
    এই দুনিয়ার দুঃখ থেকে এবার আমায় নাজাত দাও।।
    পীর মুর্শীদ পাইনি আমি, তাই তোমায় ডাকি দিবস-যামী,
    তোমারই নাম হউক হজরত আমার পরপারের নাও।।
    অর্থ-বিভব-যশ-সম্মান চেয়ে চেয়ে নিশিদিন
    দুঃখে শোকে জ্ব’লে মরি পরান কাঁদে শ্রান্তিহীন।
    আল্লা ছাড়া ত্রিভুবনে, শান্তি পাওয়া যায় না মনে
    কোথায় পাব সে আবহায়াত ইয়া নবীজী রাহ্‌ বাতাও।।
    
  • ইয়া রাসুলুল্লাহ মোরে রাহ্ দেখাও

    বাণী

    ইয়া রাসুলুল্লাহ! মোরে রাহ্ দেখাও সেই কাবার।
    যে কাবা মসজিদে গেলে পাব আল্লার দিদার।।
    দ্বীন দুনিয়া এক হয়ে যায় যে কাবার ফজিলতে,
    যে কাবাতে হাজি হ’লে রাজি হন পরওয়ারদিগার।।
    যে কাবার দুয়ারে জামে তৌহিদ দেন হজরত আলী,
    যে কাবায় কুল্-মাগফেরাতে কর তুমি ইন্তেজার।।
    যে কাবাতে গেলে দেখি আরশ কুর্সি লওহ কালাম,
    মরণে আর ভয় থাকে না, হাসিয়া হয় বেড়া পার।।
    
  • ইরানের রূপ-মহলের শাহজাদী শিঁরি

    বাণী

    ইরানের রূপ-মহলের শাহজাদী শিঁরি! জাগো জাগো শিঁরি।
    ‘প্রিয়া জাগো’ ব’লে ফরহাদ ডাকে শোনো আজো১ রাতে ধীরি ধীরি।।
    তুমি ধরা দিবে তারে বলেছিলে, বে-দরদি,
    যদি পাহাড় কাটিয়া আনিতে পারে সে নদী।
    হের গো শিলায় শিলায় আজি উঠিয়াছে ঢেউ
    সেথা তব মুখ ছাড়া নাহি আর কেউ,
    প্রেমের পরশে যেন মোমের পুতুল হয়েছে পাষাণ-গিরি।।
    গলিল পাষাণ, তুমি গলিলে না ব’লে —
    যে প্রেমিক মরেছিল তোমার পাষাণ-প্রতিমার তলে,
    সেই বিরহীর রোদন যেন গো উঠিছে ভুবন ঘিরি’।।
    

    ১. আধো

    নাটকঃ ‘মদিনা’

  • ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন

    বাণী

    ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর।
    বদনসীব আয়, আয় গুনাহগার নূতন করে সওদা কর।।
    জীবন ভ'রে করলি লোকসান আজ হিসাব তার খতিয়ে নে;
    বিনিমূলে দেয় বিলিয়ে সে যে বেহেশতী নজর।।
    কোরানের ঐ জাহাজ বোঝাই হীরা মুক্তা পান্নাতে,
    লুটে নে রে, লুটে নে সব, ভরে তোল তোর শূন্য ঘর।
    কেয়ামতের বাজারে ভাই মুনাফা যে চাও বহুৎ —
    এই ব্যাপারীর হও খরিদ্দার লও রে ইহার সিল-মোহর।।
    আরশ হতে পথ ভুলে এ এলো মদিনা শহর,
    নামে মোবারক মোহাম্মদ — পুঁজি 'আল্লাহু আকবর'।।
    
  • ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক

    বাণী

    ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক
    দোস্ত ও দুশমন পর ও আপন
    সবার মহল আজ হউক রওনক।।
    যে আছ দূরে যে আছ কাছে,
    সবারে আজ মোর সালাম পৌঁছে।
    সবারে আজ মোর পরান যাচে
    সবারে জানাই এ দিল আশ্‌ক।।
    এ দিল যাহা কিছু সদাই চাহে
    দিলাম যাকাত খোদার রাহে
    মিলিয়া ফকির শাহান্‌শাহে
    এ ঈদগাহে গাহুক ইয়াহক্‌।
    এনেছি শিরনি প্রেম পিয়ালার
    এসো হে মোমিন কর হে ইফতার
    প্রেমের বাঁধনে কর গেরেফ্‌তার
    খোদার রহম নামিবে বেশক্‌।।