কাহার্‌বা

  • ঈদ মোবারক হো

    বাণী

    ঈদ মোবারক হো —
    ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক ঈদ, ঈদ মোবারক হো —
    রাহেলিল্লাহ্‌কে আপনাকে বিলিয়ে দিল, কে হলো শহীদ।।
    যে	কোরবানি আজ দিল খোদায় দৌলৎ ও হাশমত্‌,
    যার	নিজের ব’লে রইলো শুধু আল্লা ও হজরত,
    যে	রিক্ত হয়ে পেল আজি অমৃত-তৌহিদ।।
    যে	খোদার রাহে ছেড়ে দিল পুত্র ও কন্যায়
    যে	আমি নয়, আমিনা ব’লে মিশলো আমিনায়।
    ওরে	তারি কোলে আসার লাগি’ নাই নবীজীর নিদ।।
    যে	আপন পুত্র আল্লারে দেয় শহীদ হওয়ার তরে
    	ক্বাবাতে সে যায় না রে ভাই নিজেই ক্বাবা গড়ে
    সে	যেখানে যায় – জাগে সেথা ক্বাবার উম্মিদ।।
    
  • ঈদজ্জোহার চাঁদ হাসে ঐ

    বাণী

    ঈদজ্জোহার চাঁদ হাসে ঐ এলো আবার দুস্‌রা ঈদ
    কোর্‌বানি দে কোর্‌বানি দে শোন্‌ খোদার ফর্‌মান তাকিদ।।
    এমনি দিনে কোর্‌বানি দেন পুত্রে হজরত ইব্‌রাহীম,
    তেমনি তোরা খোদার রাহে আয় রে হবি কে শহীদ্।।
    মনের মাঝে পশু যে তোর আজকে তা’রে কর্ জবেহ,
    পুল্‌সেরাতের পুল হ’তে পার নিয়ে রাখ্ আগাম রসিদ্।।
    গলায় গলায় মিল্ রে সবে ভুলে যা ঘরোয়া বিবাদ,
    মিলনের ঈদগাহ্‌ গড়ে তোল্‌ প্রাণ দিয়ে তার তোল্‌ বুনিয়াদ।।
    মিলনের আর্‌ফাত ময়দান হোক আজি গ্রামে গ্রামে,
    হজের অধিক পাবি সওয়াব এক হ’লে সব মুসলিমে।
    বাজবে আবার নূতন ক’রে দ্বীনি ডঙ্কা, হয় উমীদ্।।
    ইসমাইলের মতন যদি কোর্‌বানি পারিস হতে
    দেখব আবার তোদের মাঝে দিশারি মুসা, খালিদ।।
    
  • ঈদের খুশির তুফানে আজ ভাসলো

    বাণী

    ঈদের খুশির তুফানে আজ ভাসলো দো জাহান
    এই তুফানে ডুবু ডুবু জমিন ও আসমান।।
    ঈদের চাঁদের পানসি ছেড়ে বেহেশত হতে
    কে পাঠালো এত খুশি দুখের জগতে
    শোন ঈদগাহ হতে ভেসে আসে তাহারি আজান।।
    

    রেকর্ড-নাটিকা:‘ঈদুল ফেতর’

  • উচ্ছে নহে ঝিঙে নহে নহে সে পটল

    বাণী

    		উচ্ছে নহে, ঝিঙে নহে, নহে সে পটল ব্রজের আলু
    		পিয়া হতে জনম তাই পি’য়াজ সুডোল ব্রজের আলু।।
    		রসঘন রসুনের সে গন্ধতুত দাদা, ও দাদা
    		রস কিছু কম হলে হতো আম আদা, ও দাদা
    সে		আরো খানিক ডাগর হলে ঐ হতো ওল, ব্রজের আলু।।
    		পরম বৈষ্ণব সে যে ফল-দল মাঝে — ও দাদা
    		হের তার শিরে চৈতন-চুট্‌কী বিরাজে — ও দাদা
    আবার	মাথাটি বাবাজীর মতো চাঁচাছোলা গোল
    তার		মাথাটি বাবাজীর মতো চাঁচা ছোলা গোল, ব্রজের আলু।।
    কাঁদে		ছল ক’রে সব বিরহিণী ইহাকে থ্যাত্‌লাতে — ও দাদা
    		চক্ষু বুজে পন্ডিতে খান, বলেন ‘আলুভাতে’ — ও দাদা
    ওরে		পাতে তুলেছি তুলব জাতে ব’দলে এবার ভোল, ব্রজের আলু।।
    
  • উঠুক তুফান পাপ-দরিয়ায়

    বাণী

    উঠুক তুফান পাপ-দরিয়ায় ওরে আমি কি তায় ভয় করি।
    			ও ভাই আমি কি তায় ভয় করি।
    পাক্কা ঈমান তক্তা দিয়ে গড়া যে আমার তরী।
    			ও ভাই গড়া যে আমার তরী।।
    ‌‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু'র পাল তুলে,
    ঘোর তুফানকে জয় ক'রে ভাই যাবই কূলে,
    মোহাম্মদ মোস্তফা নামের (ও ভাই) গুণের রশি ধরি'।।
    খোদার রাহে সঁপে দেওয়া ডুববে না মোর তরী,
    সওদা ক'রে ভিড়বে তীরে সওয়াব-মাণিক ভরি'।
    দাঁড় এ তরীর নামাজ, রোজা, হজ্ ও জাকাত,
    উঠুক না মেঘ, আসুক বিপদ — যত বজ্রপাত,
    আমি যাব বেহেশত্-বন্দরেতে রে এই সে কিশতিতে চড়ি'।।
    
  • উঠেছে কি চাঁদ সাঁঝ গগনে

    বাণী

    উঠেছে কি চাঁদ সাঁঝ গগনে
    আজিকে আমার বিদায় লগনে।।
    জানালা পাশে চাঁপার শাখে
    ‘বউ কথা কও’ পাখি কি ডাকে?
    ফুটেছে কি ফুল মালতী বকুল —
    আমার সাধের কুসুম বনে সাঁঝ গগনে।।
    তুলসী তলায় জ্বলেছে কি দীপ
    পরেছে আকাশ তারকার টিপ?
    হারিয়ে যাওয়া বঁধূ অবেলায়
    এলো কি ফিরে দেখিতে আমায়,
    ঝুরিছে বাঁশি পিলু বারোয়াঁয় —
    কেন গো আমার যাবার ক্ষণে।।
    
  • উতল হ'ল শান্ত আকাশ তোমার কলগীতে

    বাণী

    উতল হ'ল শান্ত আকাশ তোমার কলগীতে
    বাদল ধারা ঝরে বুঝি তাই আজ নিশীথে।।
    সুর যে তোমার নেশার মত, মনকে দোলায় অবিরত,
    ফুলকে শেখায় ফুটতে গো, পাখিকে শিস দিতে।।
    কেন তুমি গানের ছলে বঁধু, বেড়াও কেঁদে?
    তীরের চেয়েও সুর যে তোমার প্রাণে অধিক বেঁধে।
    তোমার সুরে কোন সে ব্যথা, দিলো এতো বিহ্বলতা
    আমি জানি (ওগো) সে বারতা তাই কাদিঁ নিভৃতে।।
    
  • উপল নুড়ির কাঁকন চুড়ি বাজে

    বাণী

    উপল নুড়ির কাঁকন চুড়ি বাজে
    	বাজে ঘুমতি নদীর জলে।
    বুনো হাঁসের পাখার মত মন যে ভেসে চলে
    	সেই ঘুমতি নদীর জলে।।
    মেঘ এসেছে আকাশ ভ'রে —
    যেন শ্যামল ধেনু চরে
    নাগিনীর সম বিজলি-ফনা তুলে
    	নাচে,নাচে নাচে রে।
    	মেঘ-ঘন গগন তলে।।
    পাহাড়িয়া অজগর ছুটে আসে ঝর্‌ ঝর্‌ বেনো-জল্‌
    দিয়ে করতালি প'রে পিয়াল পাতার মাথালি
    ছিটায় জল,গেঁয়ো কিশোরীর দল।
    রিনিক,ঝিনিক,বাজে চাবি আঁচলে
    কাল নাগিনীর মত পিঠে বেনী দোলে
    তীর-ধনুক হাতে বন-শিকারির সাথে
    	মন ছুটে যায় বনতলে।।
    
  • উম্মত আমি গুনাহগার

    বাণী

    উম্মত আমি গুনাহগার তবু ভয় নাহি রে আমার।
    আহমদ আমার নবী যিনি খোদ্ হবিব খোদার।।
    যাঁহার উম্মত্ হ’তে চাহে সকল নবী,
    তাঁহারি দামন ধরি’ পুলসরাত হব পার।।
    	কাঁদিবে রোজ হাশরে সবে
    	যবে ‘নফ্‌সি য়্যা নফ্‌সি’ রবে,
    ‘য়্যা উম্মতী’ ব’লে একা কাঁদিবেন আমার মোখতার।।
    কাঁদিবেন সাথে মা ফাতেমা ধরিয়া আরশ্ আল্লার।
    হোসায়নের খুনের বদলায় মাফী চাই পাপী সবাকার।
    দোজখ্ হয়েছে হারাম যে-দিন পড়েছি কলেমা।
    যেদিন হয়েছি আমি কোরানের নিশান-বর্দার।।
    
  • এ কুল ভাঙ্গে ও কুল গড়ে

    বাণী

    এ-কূল ভাঙে ও-কূল গড়ে এই তো নদীর খেলা।
    সকাল বেলা আমির, রে ভাই (ও ভাই) ফকির, সন্ধ্যাবেলা॥
    সেই নদীর ধারে কোন্ ভরসায়
    বাঁধলি বাসা, ওরে বেভুল, বাঁধলি বাসা, কিসের আশায়?
    যখন ধরলো ভাঙন পেলি নে তুই পারে যাবার ভেলা।
    এই তো বিধির খেলা রে ভাই এই তো বিধির খেলা॥
    এই দেহ ভেঙে হয় রে মাটি, মাটিতে হয় দেহ
    যে কুমোর গড়ে সেই দেহ, তার খোঁজ নিল না কেহ (রে ভাই)।
    রাতে রাজা সাজে নাচমহলে
    দিনে ভিক্ষা মেগে বটের তলে
    শেষে শ্মশান ঘাটে গিয়ে দেখে সবাই মাটির ঢেলা
    এই তো বিধির খেলা রে ভাই ভব নদীর খেলা॥
    
  • এ কোথায় আসিলে হায়

    বাণী

    এ কোথায় আসিলে হায়, তৃষিত ভিখারি।
    হায়, পথ-ভোলা পথিক, হায়, মৃগ মরুচারী।।
    	মোর ব্যথায় চরণ ফেলে
    	চির-দেবতা কি এলে,
    হায়, শুকায়েছে যবে মোর নয়নে নয়ন-বারি।।
    তোমার আসার পথে প্রিয় ছিলাম যবে পরান পাতি’,
    সেদিন যদি আসিতে নাথ হইতে ব্যথার ব্যথী।
    ধোওয়ায়ে নয়ন-জলে পা মুছাতাম আকুল কেশে
    আজ কেন দিন-শেষে এলে নাথ মলিন বেশে!
    হায়, বুকে ল’য়ে ব্যথা আসিলে ব্যথা-হারী।।
    স্মৃতির যে শুকানো মালা যতনে রেখেছি তুলি’
    ছুঁয়ে সে হার ঝরায়ো না ম্লান তার কুসুমগুলি,
    হায়, জ্বলুক বুকে চিতা, তা’য় ঢেলো না আর বারি।।
    
  • এ কোন মধুর শরাব দিলে

    বাণী

    এ কোন্‌ মধুর শরাব দিলে আল আরাবি সাকি,
    নেশায় হলাম দিওয়ানা যে রঙিন হল আঁখি।।
    	তৌহিদের শিরাজি নিয়ে
    	ডাকলে সবায় যারে পিয়ে,
    নিখিল জগৎ ছুটে এলো রইল না কেউ বাকি।।
    বসলো তোমার মহ্‌ফিল দূর মক্কা মদিনাতে,
    আল্‌-কোরানের গাইলে গজল শবে কদর রাতে।
    	নরনারী বাদশা ফকির
    	তোমার রূপে হয়ে অধীর
    যা ছিল নজ্‌রানা দিল রাঙা পায়ে রাখি’।
    
  • এ জনমে মোদের মিলন হবে না

    বাণী

    এ জনমে মোদের মিলন হবে না আর, জানি জানি।
    মাঝে সাগর, এপার ওপার করি মোরা কানাকানি।।
    	দুজনে দুকূলে থাকি’
    	কাঁদি মোরা চখা-চখি,
    বিরহের রাত পোহায় না আর বুকে শুকায় বুকের বাণী।।
    	মোদের পূজা আরতি হায়
    	চোখের জলে, গহন ব্যথায়,
    মোদের বুকে বাজায় বীণা বেদনারি বীণাপাণি।।
    	হেথায় মিলন-রাতের মালা
    	ম্লান হয়ে যায় প্রভাত বেলা,
    সকালে যার তরে কাঁদি, বিকালে তায় হেলাফেলা।
    	মোদের এ প্রেম-ফুল না শুকায়
    	নিঠুর হাতে কঠোর ছোঁওয়ায়,
    ব্যথার মাঝে চির-অমর মোদের মিলন-কুসুমদানি।।
    
  • এ দেবদাসীর পূজা লহ হে ঠাকুর

    বাণী

    এ দেবদাসীর পূজা লহ হে ঠাকুর।
    দয়া কর, কথা কও, হ’য়ো না নিঠুর।।
    লহ মান অভিমান, দেহ প্রাণ মন
    মম প্রেম-ধূপ নাও রূপচন্দন,
    এই লহ আভরণ, চুড়ি-কঙ্কন –
    চোখের দৃষ্টি নাও কণ্ঠের সুর।।
    আজ, শেষ ক’রে আপনারে দিব তব পায়,
    চাও চাও মোর কাছে যাহা সাধ যায়।
    কহিবে না কথা কি গো তুমি কিছুতেই?
    আরতির থালা তবে ফেলে দিনু এই,
    নাচিব না, বাজুক না মৃদঙ্গ তাল –
    খুলিয়া রাখিনু এই পায়ের নূপুর।।
    
  • এ নহে বিলাস বন্ধু ফুটেছি জলে কমল

    বাণী

    এ নহে বিলাস বন্ধু ফুটেছি জলে কমল
    এ যে ব্যথা রাঙা হৃদয় আঁখি জলে টলমল।।
    কমল মৃণাল দেহ ভরেছে কন্টক ঘায়
    শরণ লয়েছি গো তাই শীতল দীঘির জল।।
    ডুবেছি আজ কালো জলে কত যে জ্বালা স'য়ে
    শত ব্যথা ক্ষত লয়ে হইয়াছি শতদল।।
    কবি রে কোন ক্ষত মুখে ফোটে যে তোর গীত সুর
    সে ক্ষত দেখিল না কেউ দেখিল তোরে কেবল
    সে গীতি দেখিল না কেউ শুনিল গীতি কেবল।।
    
  • এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল মিঠা নদীর পানি

    বাণী

    এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল মিঠা নদীর পানি
    		খোদা তোমার মেহেরবানী।
    শস্য-শ্যামল ফসল-ভরা মাঠের ডালিখানি
    		খোদা তোমার মেহেরবানী।।
    	তুমি কতই দিলে রতন
    	ভাই বেরাদর পুত্র স্বজন
    ক্ষুধা পেলেই অন্ন জোগাও মানি চাই না মানি।।
    খোদা তোমার হুকুম তরক করি আমি প্রতি পায়
    তবু আলো দিয়ে বাতাস দিয়ে বাঁচাও এ বান্দায়।
    	শ্রেষ্ঠ নবী দিলে মোরে
    	তরিয়ে নিতে রোজ-হাশরে
    পথ না ভুলি তাইতো দিলে পাক কোরানের বাণী।।
    

  • এত জল ও কাজল চোখে

    বাণী

    এত জল ও কাজল চোখে, পাষানী আনলে বল কে।
    টলমল জল-মোতির মালা দুলিছে ঝালর-পলকে ।।
    দিল কি পূব হাওয়াতে দোল, বুকে কি বিঁধিল কেয়া?
    কাঁদিয়া কুটিলে গগন এলায়ে ঝামর-অলকে।।
    চলিতে পৈঁচি কি হাতের বাঁধিল বৈচি-কাঁটাতে?
    ছাড়াতে কাঁচুলির কাঁটা বিঁধিল হিয়ার ফলকে।।
    [যে দিনে মোর দেওয়া-মালা ছিঁড়িলে আনমনে সখি,
    জড়াল জুই-কুসুমি-হার বেণীতে সেদিন ওলো কে।।
    যে-পথে নীর ভরণে যাও বসে রই সে পথ-পাশে
    দেখি, নিত কার পানে চাহি কলসীর সলিল ছলকে।।]
    মুকুলী-মন সেধে সেধে কেবলি ফিরিনু কেঁদে,
    সরসীর ঢেউ পালায় ছুটি' না ছুঁতেই নলিন-নোলকে ।।
    বুকে তোর সাত সাগরের জল, পিপাসা মিটল না কবি
    ফটিক জল ! জল খুঁজিস যেথায় কেবলি তড়িৎ ঝলকে।। 
    
  • এলে কি বঁধু ফুল-ভবনে

    বাণী

    এলে কি বঁধু ফুল-ভবনে।
    মেলিয়া পাখা নীল গগনে।।
    একা কিশোরী লাজ বিসরি’
    তোমারে স্মরি সঙ্গোপনে,
    এসো গোধূলির রাঙা লগনে।।
    পাতার আসন শাখায় পাত,
    বালিকা কলির মালিকা গাঁথ,
    দিনু গন্ধ-লিপি ভোর-পবনে।।
    
  • এলে তুমি কে কে ওগো

    বাণী

    পুরুষ	:	এলে তুমি কে, কে ওগো
    		তরুণা অরুণা করুণা সল চোখে।
    স্ত্রী	:	আমি তব মনের বনের পথে
    		ঝিরি ঝিরি গিরি-নির্ঝরিণী
    		আমি যৌবন-উন্মনা হরিণী মানসলোকে।।
    পুরুষ	:	ভেসে যাওয়া মেঘের সজল ছায়া
    		ক্ষণিক মায়া তুমি প্রিয়া
    		স্বপনে আসি' বাজায়ে বাঁশি স্বপনে যাও মিশাইয়া।
    স্ত্রী	:	বাহুর বাঁধনে দিই না ধরা —
    		আমি স্বপন-স্বয়ম্বরা
    		সঙ্গীতে জাগাই ইঙ্গিতে ফোটাই
    		তোমার প্রেমের যুঁই-কোরকে।
    পুরুষ	:	আধেক প্রকাশ 
    স্ত্রী	:	আধেক গোপন
    পুরুষ	:	আধো জাগরণ 
    স্ত্রী	:	আধেক স্বপন
    উভয়ে	:	খেলিব খেলা ছায়া-আলোকে।।
    
  • এলো রমজানেরি চাঁদ এবার দুনিয়াদারি ভোল

    বাণী

    এলো রমজানেরি চাঁদ এবার দুনিয়াদারি ভোল
    সারা বরষ ছিলি গাফেল এবার আঁখি খোল।।
    	এই একমাস রোজা রেখে
    	পরহেজ থাক গুনাহ থেকে
    কিয়ামতের নিয়ামত তোর ঝুলি ভরে তোল।।
    বন্দী রহে এই মাসে শয়তান মালাউন
    (তার) এই মাসে যা করবি সওয়াব দর্জা হাজার গুণ।
    	ভোগ বিলাসে মাখলি যে পাঁক
    	রমজানে তা হবে রে সাফ
    এফতারে তোর কর রে সামান আল্লা রসুল বোল।।